ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস আজেই করুন
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস। আপনারা হয়তোবা জানেন ফ্রিল্যান্সিং কি। কিন্তু এটা জানেন না যে কোন দশটি মার্কেট প্লেসে কাজ করলে আপনারা লাভবান হবেন।
পেজ সুচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিংয়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস
- ডাটা এন্ট্রি সেক্টরে কাজ করে লাখ টাকা ইনকাম
- ওয়েব ডিজাইন বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে ইনকাম
- গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করে মাসে লাখ টাকা ইনকাম
- ডিজিটাল মার্কেটিং করে লাখ টাকা আয়
- Google এডসেন্স করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয়
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর চাহিদা ও ইনকাম
- একজন SEO এক্সপার্ট এর মাসিক সেলারি
- ফেসবুক মার্কেটিং করে লাখ টাকা আয়
- ব্লগিং করে ইনকাম মাসে এক লাখ টাকা
- কনটেন্ট রাইটার বা লেখক এর মতামত
ডাটা এন্ট্রি সেক্টরে কাজ করে লাখ টাকা ইনকাম
ডাটা এন্ট্রি বলতে আমরা বুঝি ডাটা কালেকশন। বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে এই কাজটি চাহিদা অনেক বেশি। আপনি যদি হিসাব করে দেখেন বর্তমানে কত সংখ্যক মানুষ ডাটা কালেক্ট করে কত মানুষের ডাটা প্রয়োজন হয় । এটা একটা হাই স্কিল সেক্টর । আপনি পুরো বিশ্বের কথা চিন্তা করে দেখেন প্রতি নিহত কত মানুষের ডাটা প্রয়োজন হয় ।
এখন যদি বলতে চান কোথা থেকে ডাটা গুলো প্রয়োজন হয় যেমনঃ Youtube, googl, facebook,tiktok আরো অন্যান্য সোশ্যাল সাইট এগুলোকে এক একটা প্লাটফর্ম বলে। ইন্টারনেট প্ল্যাটফর্ম । এখান থেকে বিভিন্ন ভাবে ডাটা কালেক্ট করতেছে । আর এভাবে ডাটা কালেক্ট করে কাস্টমারের যে নেম কাস্টমারের যেটা প্রয়োজনীয় সকল ধরনের এই সমস্ত চাহিদা মিটাচ্চে ।
কাজগুলোর সিস্টেমে কোম্পানিরা বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট সেল করে। কিভাবে আমরা সেল করব ,হ্যাঁ বিশ্বে যে নেটওয়ার্কটা পুরোটাই কিন্তু এভাবে কাজ করতেছে। এখন ধরেন যে কোন একটা অ্যাপ ডাউনলোড করছেন সেখানে কাস্টমার কি চাচ্ছে না চাচ্ছে সেই নিড অনুযায়ী বিভিন্নভাবে এনালাইস করে, তারা কাজ করে থাকে ।
যারা ডাটা নিয়ে কাজ করে তাদেরকে টাটা সাইন্টিস্ট বলে। ২০২৪ এ এসে আপনি এই কাজটি করে আপনার ক্যারিয়ারটি দাঁড় করাতে পারেন এটা একটি হাই ডিমান্ডেবেল কাজ যেটি করে আপনি মাসে এক থেকে দুই লক্ষ টাকা ইনকাম খুব সহজে করতে পারেন ।
ওয়েব ডিজাইন বা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে ইনকাম
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস। ফ্রিল্যান্সিংয়ের দশটি মার্কেট প্লেসের ভিতরে এই একটি মার্কেটপ্লেস যেটাতে কাজ করে আপনি প্রতি মাসেই ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন।
ওয়েব ডিজাইন বলতে বোঝায় ওয়েবসাইট ,ওয়েব ডিজাইন হলো একটি ওয়েবসাইটের ডিজাইন ওয়েবসাইট টা কি রকম হবে এইটা । আর ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হলো ওয়েব সাইডের প্রান । আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট বিভিন্ন ওয়েতে তৈরি করতে পারেন । বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনারের চাহিদা মার্কেটপ্লেসে অনেক বেশি দিন দিন বেড়ে চলেছে এটার জনপ্রিয়তা ।
আপনি কিভাবে একটি ওয়েবসাইট বানাবো দেখুন ওয়েবসাইট বানাতে গেলে অনেক ধরনের কোডিংয়ের প্রয়োজন হয়। আবার আছে কিছু কিছু ওয়েবসাইট যদি আপনি বানান কোডিং এর প্রয়োজন পড়বে নরমালি জানলে হবে । এজন্য থাকতে হবে আপনার একটি স্কিল । তাছাড়া ওয়েবসাইট বিভিন্ন ওয়েতে তৈরি করা যায়।
আপনি একটি ওয়েবসাইট WORDPRESS,PHP, JVA,PYTHON, BLOGER দিয়ে বানাতে পারেন । আমি স্কিলের কথা যদি বলতে যাই তাহলে আপনি যদি হয়ে থাকেন একটি জাভা স্ক্রিপ ডেভলপার ,পাইথনের ডেভেলপার, ওয়াড-প্রেস ডেভলপার লাস যে ওয়েবসাইট টার কথা বলব বলবো ব্লগার ।
দেখুন প্রত্যেকটা সেক্টরের বেতন কিন্তু হাই ডিমান্ডের । আপনি চাইলে এগুলোর যেকোনো একটা নিয়ে আপনি কাজ করতে পারেন মার্কেটপ্লেসে । বর্তমানে এই সেক্টরের চাহিদা অনেক বেশি এটাতে কাজ করে প্রতি মাসে তিন থেকে পাঁচ লক্ষ টাকার মতো ইনকাম করা যায়। এজন্য থাকতে হবে আপনার আউট নলেজ, হাই স্কিল ।
গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করে মাসে লাখ টাকা ইনকাম
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস।গ্রাফিক ডিজাইন সম্পর্কে যদি বলতে চাই গ্রাফিক ডিজাইন হল একটি বৃহৎ সেক্টর। এটা চাহিদা সম্পর্কে যদি বলতে চাই তাহলে আমি বলব অনেক বেশি । চাহিদার কথা যদি বলতে চাই তাহলে।
লোকাল ফটোশপের চাহিদা গুলো কিন্তু বেড়ে চলেছে লোকাল কোম্পানি এগুলোতে কিন্তু গ্রাফিক ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ কাজ করে অনেক টাকা আয় করা যায়।
আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং কি
গ্রাফিক ডিজাইনের কাজটা মূলত হলোঃ বিভিন্ন কোম্পানির লোগো তৈরি করে দেওয়া, বিভিন্ন ব্যানার ডিজাই্ ফটো ডিজাইন ,আর বিভিন্ন গ্রাফিকাল ভিডিও তৈরি করা । গ্রাফিক ডিজাইনের চাহিদা বিভিন্ন সাইডে দিন দিন বেড়েই চলেছে। এছাড়াও আপনি লোকাল মার্কেটপ্লেস এর কাজের পাশাপাশি ইনকাম করতে পারবেন ।
অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেগুলোতে আপনি কাজ করতে পারেন সেগুলো হলোঃ 1. Fiber.com 2.upwork.com3. Frilancher.com 4.Alibaba.com প্রতি মাসে প্রায় ২ থেকে ৩ লাখ টাকারও বেশি আয় করা সম্ভব । এই ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় মার্কেট প্লেসে কাজ করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে লাখ টাকা আয়
আরো পড়ুন ঃ গুগল থেকে মাসে লাখ টাকা আয়
Google এডসেন্স করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয়
Google এডসেন্সের কাজটি মূলত ওয়েবসাইডে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে নিউজ পাবলিশ করে ইনকাম করার মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স। ধরেন আপনি চাকরি করতেছেন আপনার মনে হল যে আমার চাকরির পাশাপাশি আরও একটি চাকরি করব বা কাজ করব তাহলে আপনি গুগল এডসেন্সটি কাজ করতে পারেন ।
এখন বলতেছেন চাকরির পাশাপাশি আবার কিভাবে কাজ করবো । এই গুগল এডসেন্স এর কাজটি হলো ফ্রি টাইমে কাজ। এই কাজটি দিনে কিংবা রাতেও করা যায় । এজন্য দরকার একটি ওয়েবসাইট , গুগল এডসেন্স করে আমি মূলত মাসে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকার মতো ইনকাম করি যা বাংলা চাকরির বাজারে অনেক ভালো ।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর চাহিদা ও ইনকাম
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস। এটি হলো একটি ব্যবসায়িক সাইট। এটা হতে পারে লাইক ধরেন আপনি পোশাক আশাক, বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্। এসব পণ্যগুলো নিয়েই তারা মার্কেটিং করে এই মার্কেটিং এ অনেকেই সফল । বর্তমানে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর চাহিদা অনেক বেশি । মার্কেটিং মূলত অনেক জিনিস নিয়ে করা যায় ।
এফিলেট মার্কেটিং হল ই-কমার্স সাইটের মত। অনেকেই দারাজ অথবা ডটকম এ ধরনের সাইটকে চেনে । অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করব। ধরেন আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন তাহলে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে ব্যবসায়িক ক্যাটাগরি । আপনি একজন মার্কেটার আপনি বিভিন্ন মার্কেটিং করতে পারেন ।
আরো পড়ুনঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সকে ব্যবসায় করার পদ্দতি
ধরেন একজন দোকানে অনেক প্রোডাক্ট আছে । সে এখন চাচ্ছে যে আমার প্রোডাক্টগুলো সেল হলেই আমার মুনাফা পাবো, মানে লাভ আসবে। আপনি একজন মার্কেটার আপনার কাজ হলো প্রোডাক্ট সেল করা । আপনি একজনের প্রোডাক্টটা সেল করে দিবেন । তা থেকে আপনাকে পার্সেন্টিজ দেওয়া হবে। আর এ পার্সেন্টেজের মাধ্যমে আপনার ইনকাম আসবে।
ধরেন আপনি একটি প্রোডাক্ট সেল করলেন। সেই প্রোডাক্টটির মূল্য সেট করে দেওয়া আছে ১০০ টাকা । এখন তার উপরে আপনি যত দাম দিয়ে প্রোডাক্টটি সেল দিতে পারবেন, সেটাই হবে আপনার মুনাফা। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে একটি ভালো মানের ইনকাম করা যায় যে এখনকার যেকোনো চাকরির বাজারে থেকে ভালো ।
একজন SEO এক্সপার্ট এর মাসিক সেলারি
বর্তমানে এখন যারা এসিও এক্সপাট তাদের মাসিক সেলারি অনেক । একজন এসইও এক্সপার্ট এর প্রয়োজন maximum সব জায়গাতেই। আপনি গুগল এডসেন্সের কন্টেন্ট রেংক করাবেন তখন কিন্তু এসইও এক্সপার্ট এর প্রয়োজন পড়বে। যারা ভিডিও এডিটিং নিয়ে কাজ করে তাদেরও কিন্তু এসিও করা লাগে। তাহলে বুঝুন একজন এসইও এক্সপার্ট এর চাহিদা কতখানি ।
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জনপ্রিয় দশটি মার্কেট প্লেস এর ভিতরে এই একটি মার্কেটপ্লেস যেটার চাহিদা অনেক অনেক বেশি। আপনি এই এসইও মার্কেটপ্লেস এর কাজ করে প্রতি মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুন :ফ্রিল্যান্সার এর চাহিদা কেমন
আমার জানামতে দুই থেকে আড়াই লক্ষ টাকা একজন SEO এক্সপার্ট স্যালারি । অনেক ফ্রিল্যান্সাররা আছে যারা শুধুমাত্র SEO করেই মাসে অনেক টাকা ইনকাম করে। তাহলে আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আমি ফ্রিল্যান্সিং করব ফ্রিল্যান্সিং এর SEO এক্সপার্ট হবো।তাহলে দেরি না করে আপনিও। কোর্স টি নিয়ে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার ও SEO এক্সপার্ট হতে পারেন।
ফেসবুক মার্কেটিং করে লাখ টাকা আয়
ফেসবুক মার্কেটিং করে লাখ টাকা আয় ।পৃথিবীর প্রায় ১০০% লোকের ভিতরে ৯০% লোক ফেসবুক ব্যবহার করে ।ফেসবুকে অনেক ধরনের আপডেট পাওয়া যায় ,এই আপডেট টা মানুষকে মডিফাইড করে। আপনি যদি চান ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন ।
ফেসবুক মার্কেটিং এর বেশ কয়েকটা ধাপ আছে,এই ধাপ গুলো অনুসরণ করে আপনি মার্কেটিংকরতে পারবেন । ডিজেল মার্কেটিং এর একটি অনেক বড় অংশ হচ্ছে ফেসবুক মার্কেটিং। আমরা অনেক লোক আমাদের গুরুত্বপূর্ণ টাইম টা কিন্তু ফেসবুকে কাটিয়ে দিই। যেমন ধরতে পারেন কেউ মিস স্কল করতে,করতে কেউ ভিডিও দেখতে্,দেখতে ।
আমি দুইটি উপায়ের কথা বলব। আপনি যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট ফেসবুকের মাধ্যমে শেয়ার করেও ইনকাম করতে পারবেন। আপনি বুস্ট করে ইনকাম করতে পারবেন।এগুলোর একেকটা ক্যাটাগরি আছে এগুলো আপনাকে জানা লাগবে আপনি চাইলে এভাবে ইনকাম করতে পারবেন ২০২৪ এ এসে আপনি যদি মনে করেন আমি ফেসবুক মার্কেটিং করব এটা গুড আইডিয়া ।
ব্লগিং করে ইনকাম মাসে এক লাখ টাকা
ব্লগিং করে ইনকাম মাসে এক লাখ টাকা ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় ১০ টি মার্কেটপ্লেস। তার ভিতরে হল একটা ব্লগিং কথাটা শুনে কি আশ্চর্য হচ্ছেন । আর সহ্য হওয়ার কোন কারণ নাই বর্তমানে বাংলাদেশের কথা যদি বলি অনেক ছেলে ব্লগিং নিয়ে কাজ করে। এমনকি ভাল আর্ন করে,মানে ইনকাম করে ।
আপনারা তো অনেকেই জানেন ব্লগিং জিনিসটা কি এটার বেনিফিট কি রকম যারা ব্লগিং নিয়ে কাজ করে তারা জানে ।এখন হয়তো আপনার ব্লগিং সম্পর্কে তেমন ধারণা নাই । ব্লগিং করতে হলে স্পিকিং এক্সপার্ট হতে হবে। মানে আপনাকে ভালো কথা বলায় পারদর্শী হতে হবে এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ব্লক করা যায়।
আপনি ভিডিও বানিয়ে ব্লক করবেন। যেকোনো ধরনের কনটেন্ট আপনি তৈরি করলেন। তবে অবশ্যই কনটেন্টটি পজিটিভ হইতে হবে।ফ্রিল্যান্সিং এর ১০ টি মার্কেটপ্লেস । এটার ভিতরে হল একটি ব্লগিং এটা নিয়ে কাজ করে আপনি প্রতি মাসে ভালো একটি এমাউন্ট ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগিং বেশ কয়েক জায়গায় করা বেশ কয়েকটা সোশ্যাল সাইট নিয়ম ব্লগিং করা যায় । এখন আপনি হয়তো বলছেন ব্লগিং আমি করবো কোথায় ? ব্লগিং করার অনেক সোশ্যাল সাইট আছে যেমনঃআপনি ইউটিউব, ফেসবুক, টিক ট্ এগুলোতেও আপনি ব্লগিং করতে পারেন কোন সমস্যা নাই এগুলোতে আপনি ব্লগিং করে মাসে ভালো ধরনের একটা এমাউন্ট ইনকাম করতে পারবেন।
২০২৪ সালে এসে আপনি যদি মনে করেন আমি তেমন কিছু পারি না। কিন্তু আমি ইনকাম করতে চাই। আদৌ কি এটা সম্ভব!হ্যাঁ অবশ্যই সম্ভব। বর্তমানে ব্লগিং করে অনেক ছেলে-মেয়ে মাসে প্রায় পাঁচ থেকে সাত লক্ষ টাকার মতো ইনকাম করে। এজন্য লাগবে আউট নলেজ ভিডিও এডিটিং কথা বলার ভাবভঙ্গি তাহলে কি ভাবছেন শুরু করে দেন ব্লগিং।
কনটেন্ট রাইটার বা লেখক এর মতামত
এই জনপ্রিয় দশটি মার্কেট প্লেসের এক একটি মার্কেটপ্লেসে কাজ করে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন। প্রতিটি সেক্টরের কাজেই কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যেক সেক্টরে হায়েস্ট সেলারি দেওয়া হয়। তাই আপনারা বেকার না থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন। আপনাদের কাছে এই প্রত্যাশা । লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয় ক্ষমা করে দেবেন ।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url