ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি। আমরা সবাই অনলাইন ইনকাম করতে
চাই। কিন্তু খুঁজে বেড়াই যে কি কাজ করলে আমরা অনলাইন ইনকাম করতে পারব।
এরকম একটা সাইড দরকার ।
কারণ আমরা সবাই অনলাইন ইনকাম করতে চাই। আজ আমি প্রায় ৫টার মত সাইট বলবো যে সাইডে
আপনি আপনার কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।তাহলে দেখা যাক কি সেই উপায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি
ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি
ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে আমরা জানব। আসলে
ফ্রিল্যান্সিং টা কি এটা করে ইনকাম করা যায় না যায় না। অনেক মানুষের প্রশ্ন
থাকবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসলে কি ইনকাম করা সম্ভব তাহলে আমি বলব আসলেই
ফ্রিল্যান্সিংয়ে ইনকাম করা সম্ভব। কিন্তু এখানে প্রয়োজন ধৈর্য ধৈর্য ছাড়া আপনি
সফল হতে পারবেন ...
একটু খোঁজ নিয়ে দেখবেন যারা ফ্রিল্যান্সিং করে কিংবা করছে তাদের সফলতার গল্প
কিভাবে কাজ করে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা কামাই করে। বাজার থেকে অনেক অনেক ভালো।
এখন অনেকেরই প্রশ্ন আমরা কোন সেক্টরে কাজ করলে ইনকাম করতে পরবো। সহজ একটি
সেক্টর যেটা শিখে সহজে ইনকাম করা যায়।
ভবিষ্যতে কোন কাজে চাহিদা বেশি এটা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন থাকতে পারে। আমি বলবো
আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর যে কোন একটি মার্কেটপ্লেস সেক্টর নিয়ে কাজ করলে ধৈর্য
সহকারে আপনি যদি লেগেই থাকেন আপনি সফল হবেন। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে প্রায় ১০ টার
মত সেক্টরের বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো নিয়ে কাজ করে আপনি ইনকাম করতে
পারবেন।
আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার উপায়
আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আমরা বলব। আপনি লেখালেখি করেই মাসে এক
থেকে দুই লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন দেখা যাক কি হবে মাসে ১ থেকে ২ লাখ
টাকার মত ইনকাম করতে পারবো। আর্টিকেল লিখে ইনকাম করা যায় তার জন্য প্রয়োজন
একটি ওয়েবসাইট।
আমরা জানবো ফ্রিল্যান্সিংয়ের ভবিষ্যতে কোন কাজের চাহিদা বেশি।যদি অন্য ভাবে
বলি। আপনার একটি ওয়েবসাইট দরকার, যেটায় আপনি আপনার আর্টিকেল বা পোস্ট পাবলিশ করতে
পারবেন । এখন অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে সুধু লিখে পোস্ট করলে হবে । না
বিষয় টা এমন না।
এজন্য আপনার বেসিক ধারনা থাকা লাগবে। যদি বলেন এরকম ধারনা নিবো কার কাছ থেকে ।
আমি বলবো অনেক শিক্ষা সেন্টার এসব এর জন্য কেউ হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে
ভিডিও দেকে কাজ শিকতেছে । আর অবশ্যই আপনার ওয়েব সাইট এডচেঞ্চ পাইতে হবে ।
আরো পড়ুন ঃফ্রিল্যান্সিং এর
১০ টি মার্কেটপ্লেস
আপনার সমস্ত কিছু যদি ঠিক থাকে তবে আপনি আর্টিকেল লিখে প্রতি মাসে প্রায় ১ থেকে
২ লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে কি ভাবছেন আপনি যদি ভেবে থাকেন যে
আমি লেখালেখি করে ইনকাম করবো। তাহলে শুরু করে দিন এই আর্টিকেল সেক্টরের কাজ
যেটা থেকে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
আমরা আর্টিকেল লেখার চাকরি করবো কি যে ভাবে
আমরা আর্টিকেল লেখার চাকরি করবো কি যে ভাবে। আর্টিকেল লিখে চাকরি করার
ভবিষ্যৎ কি রকম আর্টিকেল লিখে চাকরি করে যারা সাধারণত পার্ট টাইম জবের মত
সিস্টেম। বিষয়টা বুঝিয়ে বলি অনেক ফ্রিল্যান্সাররা আছে যাদের ওয়েবসাইট
আছে। তারা এরকম অফার দেয় মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা দিবে আমাকে কিছু আর্টিকেল
লিখে দেওয়া লাগবে।
আপনি যদি বসে না থেকে এই কাজটি করতে চান তাহলে করতে পারেন। কারণ বর্তমানে
এই কাজের চাহিদা অনেক বেশি অনেকে লেখালেখি করে মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার মত
ইনকাম করে। আপনিও চাইলে এই কাজটি করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা
বেশি মোটামুটি অনেক ভালো।
আপনি চাইলে আপনার সাইটে আর্টিকেল পোস্ট করার ফাকে আপনার আর্টিকেল গুলা আর এক
জোনের কাছে সেল দিতে পারবেন । বিষয় টা ক্লিয়ার করা যাক ধরেন আপনি অনেক গুলা
আর্টিকেল লিখছেন আপনি চাচ্ছেন আপনার আর্টিকেল আপনি বিক্রি করে দিবেন । হ্যাঁ ,
অনেকে আছে যারা আর্টিকেল লিখার জন্য সময় দিতে পারেনা।
তাঁরা , খোজ কোরে কেউ আর্টিকেল বিক্রি করবে না কি আপনি চাইলে ওই সমস্ত
লোকের কাছে আপনি আপনার আর্টিকেল গুলা টাকার মাধ্যমে বিক্রি কোরে দিতে পারবেন।
আর ভালো একটি ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে আপনি যদি চান এই কাজ করবেন তাহলে শুরু
করে দিতে পারেন
ফ্রিলান্সিং সাইডে আর্টিকেল বিক্রি করবো
ফ্রিলান্সিং সাইডে আর্টিকেল বিক্রি করবো এটা যদি সংক্ষেপে বলি
তাহলে বিদেশী বায়ারের কাছে আর্টিকেল সেল দেওয়া । এজন্য আপনাকে অনলাইন সাইডে
আকাউণ্ট থাকতে হবে । আমরা যারা ফ্রিলান্সিং করি তাদের অনেকের ইচ্ছা থাকে
যে আমি বায়ারের কাছে আমার আর্টিকেল বা আরো যে সব কাজ আছে সেগুলা করবো।
এই কাজ গুলা অনলাইনে সেল দেওয়ার জন্য আমাদের আকাউণ্ট থাকতে হবে। এজন্য
আপনাকে ইংরেজি জানতে হবে কারন আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং সাইডে আর্টিকেল সেল
দিবেন তখন আপনার আর্টিকেলগুলো ইংরেজিতে লেখা থাকতে হবে। কারণ বায়েরেরা তো
আর বাংলা আর্টিকেল নিবে না। অনলাইনে অনেক সাইট আছে যেমনঃ
- 1. Fiber.com
- 2.upwork.com
- 3.Frilancher.com
- 4.Alibaba.com
এই সাইড গুলাতে আকাউণ্ট খুলা লাগে । আকাউণ্ট খোলা হলে যেই কাজ গুলা আপনি জানেন
যেমন ধরেন আপনি আর্টিকেল এর কাজ জানেন , এই কাজ টা উপর আপনাকে একটা গিগ তৈরি
করা লাগবে তারপর বায়ারেরা আপনার এই গিগে এসে তাদের পছন্দ হলে আপনাকে এসএমএস
করবে । এভাবে আপনি আর্টিকেল বিক্রি করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর উদ্যোক্তা ইনকাম
ফ্রিল্যান্সিং এর উদ্যোক্তা ইনকাম করব যেভাবে। আপনারা হয়তো চমকে গেলেন যে
উদ্যোক্তা হয় ইনকাম আবার কি। এটি হলো একটি ব্যবসায়িক ইনকাম। আপনি চাইলে এটির
মাধ্যমে আপনি মাসে এক থেকে দুই লাখ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন। বিষয়টা কিভাবে
বুঝিয়ে ব...
আপনি চাইলে জব করতেও পারবেন ,আবার কাউকে জব দিতে পারবেন। এখন ধরি আপনি কাউকে
আর্টিকেল লিকাই নিবেন , তাহলে আপনি উপরক্ত যেভাবে চাকরি টা পেয়েচেন সে ভাবে
আপনি আর্টিকেল রাইটার নিয়োগ দিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা
বেশি এই কাজের চাহিদা অনেক বেশি।
আরো পড়ুন ঃ যেই কাজ করে ইনকাম করবেন
কারণ আপনি হয়তো ভাবছেন যে আমি অন্য সাইডে কাজ করব আর মানুষকে দিয়ে কাজ করিয়ে
নেব। এটা সবচাইতে ভালো ডিসিশন। এইভাবে আপনি যদি কাজ করে থাকেন তাহলে আপনি মাসে
এক থেকে দুই লাখ টাকা না খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনার থাকতে হবে
একটি ওয়েবসাইট।
ব্যাকলিংক সেল করে আয় করবো যে ভাবে
ব্যাকলিংক সেল করে আয় করবো যে ভাবে । মনে করেন আপনার একটা ওয়েব সাইট রয়েসে ,
আপনি আপনার ওয়েব সাইট গুগল এ রেঙ্ক করাবেন । সাদারন্ত ব্যাকলিংক দরকার পরে ওয়েব
সাইট গুগোল এ রাঙ্ক করানোর জন্য । এখন অনেকে আছে যারা ব্যাকলিংক কিনে নেয় । তখন
আমরা তাদেরকে ব্যাকলিংক গুলা টাকা দিয়ে বিক্রি করে দেই ।
ওয়েব সাইট এ রেঙ্ক করানোর জন্য কয়েক হাজার ব্যাকলিংক দরকার পরে । আপনার কাছে
যদি ব্যাকলিংক থেকে থাকে আপনি সে গুলা বিক্রি করে দিতে পারেন। এক হাজার
ব্যাকলিংক তৈরি করতে কয়েক মিনিট সময় লাগে । তাহলে জানলাম যে ব্যাকলিংক বিক্রি
করে ভাল মানের একটি ইনকাম করতে পারি। আপনি চাইলে ব্যাংকিং সেল করে ইনকাম করতে
পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি করার ব্যাক লিংক সেল করার চাহিদা কিন্তু
কম নয়। কারণ অনেক ওয়েবসাইটের ব্যাগ লীগের প্রয়োজন পড়ে। তাই আপনি যদি
ব্যাকলিংক সেল করার কাজ করেন মাসে একটা ভালো পরিমাণের আর্ন করতে পারবেন।
ভবিষ্যতে কোন কাজে চাহিদা বেশি? এই কাজের চাহিদাও কিন্তু কম নয়।
আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবো কি ভাবে
আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবো কি ভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল , একটি
মার্কেটিং এই কাজটি যেভাবে করে সেটা হলো , ধরেন একজনের একটি দোকান বা স্রহ্রুম
আছে এখন সে চায় তাঁর প্রোডাক্ট সেল করতে । এখন আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
জেনে থাকেন তাহলে আপনি তাঁর প্রোডাক্ট যে কইটা সেল করে দিবেন।
সেই প্রডাক্ট এর দামের % অনুযায়ী আপনাকে লাভ দেয়া হবে । আবার আপনি যদি আপনার
ওয়েবসাইট এর কনো পোস্ট এর লেখাই বিভিন্ন ধরনের অনলাইন কম্পানি্র যেমন ই
কমার্স ,দারাজ্, অথবা ডটকম এই সব কম্পানির প্রোডাক্ট এর লিংক যদি আপনার
পোস্ট এর লেখার মধ্যে লিংক করে রাখেন আর সেগুলা যদি আপনার ভিজিটর এসে লিংক
অ্যা চাপ দিয়ে ডুকে তাদের প্রোডাক্ট কিনে।
তাহলে তারা আপনাকে কমিসন দিবে। এটাকে বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকেই আছে
যারা এক্টিভেট মার্কেটিং করে মাসে লাখ লাখ টাকার মত ইনকাম করে। প্লেট
মার্কেটিং করার জন্য আপনার মৌখিক কথা বলার একটি স্কিল থাকা লাগবে আপনি এফিলেট
মার্কেটিং করতে পারবেনফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা বেশি। এই মার্কেটিং
এটা প্রায় সবাই করে
ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম করার উপায়
ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে যদি বলি তাহলে ডাটা এন্ট্রিহলোএকটি ডাটা সাইন্টিক কাজ। যারা ডাটা এন্ট্রি করে তাদেরকে ডাটা সাইন্টিকবলে।এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ এবং এই কাজটি যদি আমরা প্রপার ভাবে স্কিলডেভেলপকরতে পারি তাহলে এই কাজটি করে আমরা মাসে প্রায় তিন থেকে চার লাখ টাকারমতইনকাম করতে পারবো।
ডাটা এন্ট্রি বলতে বুঝাচ্ছে ডাটা কালেক্ট। দেখেন বিশ্বে কতগুলো ইন্টারনেটে
স্যার আছে হাজার হাজার ইন্টারনেট ইউজার প্রতিদিন কত টাকা কালেক্ট করে থাকে।
আর এদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য ডাটা এন্ট্রি যারা ডাটা সাইনটি বলা
হয় যারা ডাটা এন্ট্রির কাজ করে। তাদের প্রয়োজন পড়ে। ডাটা এন্ট্রি মুলত
তুলনামূলক একটু কঠিন।
ভবিষ্যতে কোন কাজের চাহিদা বেশি। আমরা কোন কাজ করলে ভবিষ্যতে বেশি ইনকাম করতে
পারব আপনি ডাটা সাইনটিক্স ডাটা এন্ট্রি কাজ করে আপনার ক্যারিয়ার করতে পারেন।
ডাটা এন্ট্রি তে যারা কাজ করে তারা বড় বড় কোম্পানি থেকে জবের অফার পায়।
তাহলে আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আমি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করব তাহলে ডাটা
এন্টির কাজটি করতে পারেন।
শেষ কথাঃলেখকের মন্তব্য
শেষ কথাঃলেখকের মন্তব্য হিসেবে এটুকুই বলবো যে আপনারা বসে না থেকে যেকোনো
কাজের উপর নির্ভরশীল হন। আপনারা যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে এই কাজটি
করতে পারেন। এই কাজগুলো করে আপনি আপনার বেকারত্ব দূর করতে পারবে। কারণ
বর্তমানে বেকারত্বের হার অনেক বেশি। অনেকে চাকরি পায় না
চাকরির পিছনে না ছুটে আপনি যদি আপনার স্কিলকে কাজে লাগিয়ে কাজ করতে চান।
তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কোন একটি কাজ স্কিল ডেভেলপ করে আপনি প্রতি মাসে
লাখ টাকারও বেশি ইনকাম করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজে চাহিদা বেশি
সহজ এবং কমের ভিতরে এই কাজগুলো চাহিদা বেশি।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url