ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা এই ফাটি গেলে আমরা জানবো ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে এবং আমরা আরো জানবো ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ গুনাগুন সম্পর্কে।
পোষ্ট সূচিপত্রঃড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
- ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
- ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও ভালো দিক
- বাচ্চাদের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা
- ড্রাগন ফলের অপকারিতা ও ক্ষতিকর দিক
- সাদা ড্রাগন ফলের উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কি
- ড্রাগন ফলে যে ধরনের ভিটামিন রয়েছে
- যে পাঁচটি কারণে আপনি ড্রাগন ফল খাবেন
- ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি
- লেখকের মন্তব্যঃ ড্রাগন ফল সম্পর্কে
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার অনেক কিছু আছে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগন ফল চাষ হয়। আমরা দৈনন্দিন জীবনে যে ফলগুলো রাখি তার সঙ্গে ড্রাগন ফল আমাদের রাখা অতি গুরুত্বপূর্ণ ড্রাগন ফল একটি পুষ্টিগুণ ভরা ফল। ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ফাইবার থাকে।
আমাদের শরীরে অনেকেরই পুষ্টির অভাব, আমরা ভাবতে পারছি না যে কি খেলে আমাদের শরীরে
পুষ্টি জোগাড় আসবে পুষ্টি আসবে শরীরে। আমরা এর ড্রাগন ফলের মাধ্যমে আমাদের শরীরে
পুষ্টির চাহিদা কিছু হলেও মিটাতে পারি। ড্রাগন ফল বাসায় চাষ করা যায়।
আপনি চাইলে বাসায় একটি টপে ড্রাগন ফলের গাছ লাগিয়ে ড্রাগন ফল চাষ করতে পারবেন।
ড্রাগন ফল সাধারণত লাল সাদা দুই ধরনের ড্রাগন ফল আছে। ড্রাগন ফল পাকায় খেতে হয়।
এটি দেহে অক্সি রাইট প্রপার্টি হিসেবে কাজ করে। যা আমাদের শরীরের জন্য
প্রচুর উপকারী। আমরা নিচে আরো জানবো ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও ভালো দিক
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও ভালো দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন এই আর্টিকেলে। ড্রাগন
ফলে প্রচুর পরিমাণে অক্সিরাইড রয়েছে। বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগন ফল চাষ
হয়। আমাদের বডিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসারর সিল থাকে এই সিল গুলকে একটিভ
না করার জন্য অর্থাৎ এগুলোকে ড্যামেজ করার জন্য আমরা অনেক খাবার খেয়ে
থাকি।
আমরা জানবো এই ফলগুলো কিংবা সবজিগুলো একটি ক্যালসার প্রপার্টি হিসেবে সাহায্য করে
তার ভিতরে ড্রাগন ফল অন্যতম। তাই এটি কেউ কিন্তু ছোট বাচ্চা থেকে শুরু করে
উচ্চ বয়স্ক লোক খেতে পারে প্রতিদিন এক সার্ভিস করে খাবেন। যাদের টয়লেটের
প্রবলেম টয়লেটটাও ক্লিয়ার হবে।
ড্রাগন ফল খেয়ে অনেক মানুষ উপকৃত। ড্রাগন ফল শরীরের পুষ্টিগুণ চাহিদা মিটায়। ড্রাগন ফল ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রন করে। পাশাপাশি হার্টকে সুস্থ রাখে, এবং চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়িয়ে তোলে। ড্রাগন ফল কিডনিকে সুস্থ রাখে।ড্রাগন ফল হাড় শক্ত রাখে।ড্রাগন ফল প্রচুর পরিমানে উপকার আনে দেয়।
বাচ্চাদের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা
বাচ্চাদের জন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে জানার অনেক কিছু আছে। ড্রাগন
ফলের পুষ্টিগুণ উপকারিতা। ড্রাগন ফল প্রচুর একটি ভিটামিন জাতীয় ফল। এই ফল খেলে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এই ফলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন
রয়েছে। আমরা ড্রাগন ফল বাচ্চাদের জন্য উপকারী সেটা জানবো।
বাচ্চাদেরকে ড্রাগন ফল কেন খাওয়াবেন আমাদের আগে এটা জানা দরকার। তবে আমাদের
বাচ্চাদেরকে যখন ড্রাগন ফল খাওয়াবো বাচ্চাদের বয়স অবশ্যই ৮ থেকে ১০ মাসের বেশি
হতে হবে। অর্থাৎ যখন সে চুইন করতে ক্যাপা বল তখন থেকে আপনি আপনার বাচ্চাকে
ড্রাগন ফল দিতে পারেন। এবং এই ফলটি তার জন্য কতখানি নিরাপদ।
আপনি আপনার বাচ্চাকে ড্রাগন ফল খাওয়াবেন একদম পিওর। যে ড্রাগন ফলে কোনরকম
কেমিক্যাল দেওয়া থাকে না। এ ধরনের ড্রাগন ফল আপনি আপনার বাচ্চাকে যদি খাওয়ান
আপনার বাচ্চার শারীরিক দৈহিক পুষ্টির চাহিদা অনেক বেড়ে যাবে এমনকি আপনার বাচ্চার
চাহিদা মেটাবে।
এইজন্যই বললাম যে আমাদের দেশে খাবারের জন্য আমরা বেশি সেভ না বিভিন্ন ধরনের
কেমিক্যাল মিসা ই । তাই যেই খাবারটি দিবেন একটু দেখেশুনে দিবেন। এটার উপকারিতা
হলো এটাতে পানির পরিমাণটা ভালো থাকে অর্থাৎ জলীয় অংশটা ভালো থাকে এটাতে ভালো
আয়রন থাকে পটাশিয়াম নিউট্রন এগুলো ভালো থাকে।
এটা ফলটাতে যেহেতু পানির পরিমাণটা বেশি থাকে সেতু আপনার বাচ্চাকে আপনি এটা খাওয়াতেই পারেন কারণ অনেক বাচ্চা পানি কম খায়। সব মিলিয়ে একটা শিশুর শরীরকে ব্যালেন্স করার জন্য ড্রাগন ফল ভালো। সপ্তাহে দুইদিন খাওয়াবেন এই ফলটা। তাই বলা যায় বাচ্চা সহ ড্রাগন ফল খেয়ে অনেক মানুষ উপকৃত।
ড্রাগন ফলের অপকারিতা ও ক্ষতিকর দিক
ড্রাগন ফলের অপকারিতা ও ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানব। ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। ড্রাগন ফল অতি সুস্বাদু একটি ফল ড্রাগন ফল শরীরের অনেক উপকার করে। তবে এই ড্রাগন ফলটি নিয়মমাফিক না খেলে কিছু ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। আমরা সেই বিস্তারিত জানবো।
ড্রাগন ফল শরীরের ক্যান্সার হওয়া থেকে দূরে রাখে। যাদের কষ্ট কাঠিন্য রয়েছে তাদের জন্য ড্রাগন ফল খুব উপকারী। কিন্তু যখন ড্রাগন ফলটি খাবেন তখন বাজারে নিলে দেখেশুনে নিবেন কারণ টনিক দেওয়া ড্রাগন ফল পাওয়া যায় এটি শরীরের জন্য প্রচুর বিষ। আপনারা ভুলেও টনিক দেওয়া ড্রাগন ফল খাবেন না।
সাদা ড্রাগন ফলের উপকারিতা
সাদা ড্রাগন ফলের উপকারিতা, ইতিমধ্যে আমরা ড্রাগনফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
সম্পর্কে জেনেছি। কিন্তু এখন আমরা জানবো ড্রাগন ফলের সাদা ড্রাগন ফল এর উপকারিতা
কি এর কি কি উপকার আছে। সাদা ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা।
আমরা অনেকেই মনে করি যে লাল ড্রাগন ফল আর সাদা ড্রাগন ফল দুইটারই তফাৎ কতখানি কতখানি আলাদা। আসলে দুইটারই ভিটামিন রয়েছে ভিটামিন রয়েছে। সাদা ড্রাগন পাল্টাতে যে ভিটামিন রয়েছে লালটাতে ও একই ভিটামিন রয়েছে। লালটা দেখতে একটু বেশি। আমরা জানবো সাদা ড্রাগন ফলে কি ভিটামিন রয়েছে।
ড্রাগন ফল শরীরের হাটকে শক্ত রাখে। এমনকি শরীর মোটা থেকে ওজন কমিয়ে আনে অনেকেই দেখি শরীর অনেকখানি মোটা তারা স্বাস্থ্য কমাতে যায় আপনারা ড্রাগন ফল খেলে আপনাদের শরীরের স্বাস্থ্য অনেক খানি কমবে। ড্রাগন ফলে এটি রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে এবং প্রচুর ফাইবার থাকায় ডায়াবেটিস ঝুঁকি কমিয়া আনে।
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কি
গর্ব অবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কি তা আমরা এখন জানবো। আমরা জেনেছি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা ড্রাগন ফলে শরীরের পুষ্টি চাহিদা মিটাই। ড্রাগন ফল খেয়ে অনেক মানুষ উপকৃত। মহিলাদের জন্য ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকার। । যারা গর্ভবতী মহিলা তারা চাইলে ড্রাগন ফল খেতে পারে গর্ব অবস্থায় খেতে পারে।
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা। ড্রাগন ফল খেতে
খুব সুস্বাদু এটা দুই রকম একটা লাল একটা সাদা। ড্রাগনের ভিতরে যে সাদা
সস থাকে এটাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফাইবার মিনারেল আরো অনেক ধরনের
উপাদান রয়েছে। ড্রাগন ফল খেলে চোখের এবং স্কিন এবং আপনার বাচ্চার জন্য
ভালো। আমাদের শরীরে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।
আমাদের ঠান্ডা লেগে যায় ঠান্ডা লেগে যাওয়ার কারণে অনেক রোগ হয় কিংবা অনেকেই
আছে এটা এখন ফল খাওয়ার ফলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এছাড়াও এটার
ভিতরে ভিটামিন সি রয়েছে ক্যালসিয়াম আয়রন যা বাচ্চাকে
সুস্থ রাখে।এটা অনেক সময় হজমের সাহায্য করে। তাই গর্ভবতী মহিলাদের
ড্রাগন ফল খাওয়া খুব উপকারী।
ড্রাগন ফলে যে ধরনের ভিটামিন রয়েছে
ড্রাগন ফলে যে ধরনের ভিটামিন রয়েছে তা হলো প্রচুর পরিমাণে ড্রাগন ফলের ভিটামিন
রয়েছে। এই ফলটি আমাদের বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে চাষ হয়। যার কারণে আমাদের
জীবনে দৈনন্দিন জীবনে যেই ফলগুলা খাই এগুলোর সঙ্গে ড্রাগন ফল এড করা দরকার।
ড্রাগন ফলে কি ধরনের ভিটামিন রয়েছে। এটাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে।
তাছাড়া আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রপার্টি হিসেবে কিন্তু ড্রাগন ফল কাজ
করে। এটাতে ফাইবার রয়েছে। আমাদের বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে ক্যান্সার সিল থাকে এই
সিল গুলোকে একটিভ না করার জন্য অর্থাৎ এগুলোকে ড্যামেজ করার জন্য অনেক ধরনের
খাবার খাই। এইগুলো দমন করার জন্য ড্রাগন ফল আমাদের খাওয়া উচিত।
ড্রাগন ফলে আছে ভিটামিন সি যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এমনকি
কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলের এই
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন টি দেহের কোষের ক্ষতি থেকে বা রোগের বিরুদ্ধে লড়াই
করে। এই ভিটামিন গুলো সাধারণত ক্যান্সার পানি শূন্যতা রক্তশূন্যতা এগুলোর হাত
থেকে রক্ষা করে।
যে পাঁচটি কারণে আপনি ড্রাগন ফল খাবেন
আমরা জেনেছি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।যে পাঁচটি কারণে আপনি ড্রাগন ফল খাবেন তা হলো। আপনার শরীরে হয়তোবা ডায়াবেটিস আছে রক্তশূন্যতা অনেকেরই প্রোটিনের অভাব ভিটামিন সি এর অভাব কারো আবার চোখের দৃষ্টিশক্তি কম। এই ধরনের সমস্যাগুলো হয়ে থাকে প্রথমত আপনি যে কারণে ড্রাগন ফল খাবেন তা হলো
ড্রাগন ফল যে কারণে খাবেন
- আপনার হয়তো কিডনির সমস্যা এই কিডনির সমস্যার সমাধান করার জন্য আপনি ড্রাগন ফল খাবেন।
- ক্যান্সার থেকে দূরে থাকার জন্য আপনি ড্রাগন ফল খাবেন
- চোখের দৃষ্টি শক্তি আপনার কম এজন্য আপনি ড্রাগন ফল খেতে পারেন
- আপনার রক্তশূন্যতা এজন্য আপনি ড্রাগন ফল খেতে পারেন
- আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে আনার জন্য ড্রাগন ফল খাওয়া জরুরি
উপরোক্ত যে সমস্যার কথাগুলো বললাম এই সমস্যাগুলো প্রায় ম্যাক্সিমাম মানুষেরই
হয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলোও সমাধান করার জন্য অনেকেই দেশ-বিদেশে চিকিৎসার
জন্য ছুটে বেড়ায়। আপনি যদি প্রথম থেকেই গুরুত্ব দিয়ে এই ড্রাগন ফল নিয়মমাফিক
খান তাহলে আপনার এই সমস্যাগুলো থেকে সমাধান পাবেন।
ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি
ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত থাকবে কিভাবে আপনি ড্রাগন ফল চাষ
করতে পারেন। আপনার জমিতে কিংবা আপনার বাসার ছাদে একটি টবের মাধ্যমে আপনি ড্রাগন
ফল চাষ করতে পারেন। প্রথমে আপনাকে মাটিটা চাষ করে নিতে হবে পাওয়ার টিলার কিংবা
ট্রাক্টর দিয়ে৪ চাষ করতে হবে। তারপরে চাষ করা হলে আপনাকে রিং করতে হবে।
১৮ ইঞ্চি পর পর আপনাকে রিং করতে হবে মাঝখানে খুঁটি দিতে হবে। আপনি যখন
চারাটি লাগাবেন তখন চারা যে জায়গায় লাগাবেন সে জায়গায় অবশ্যই গোবর সার দেওয়া
লাগবে আমরা যেটাকে জৈব সার বলি। তার সঙ্গে রাসায়নিক সার বাংলা ফসফেট পটাশ কিছু
পরিমাণ ইউরিয়া মিক্স করে চারার গোড়ায় দেওয়া লাগবে। সেক্ষেত্রে জমিতে ১২
ফুট পর পর পিলার দিতে হবে।
তারপরে সবকিছু হলে আপনাকে চারাটি রোপন করা লাগবে। কিভাবে চারাটি রোপন করবেন
চারাটি হ্যাক ইঞ্চি মাটির তলে পুঁতে দেওয়া লাগবে। চারা রোপন করা হলে চারা সঙ্গে
যেই বাঁশ দিয়ে চটা করবেন যাকে বলে খুঁটি তার সঙ্গে বেঁধে ফেলতে হবে। সব কিছু
ঠিকঠাক হয়ে গেলে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা পর অথবা ১৫ ঘণ্টা পরেও আপনাকে সেচ
দেওয়া লাগবে।
এটি টবের ক্ষেত্রে আপনি একটি টব নিয়ে তারপর টবের মধ্যে নরম বেলে মাটি দেওয়া লাগবে। তাঁর সঙ্গে রাসায়নিক সার জৈব সার দেয়া লাগবে। তারপরে মাটি তাকে মিকচার করতে হবে ভাল করে। সবকিছু ঠিক হলে আপনাকে চারা টি রপন করা লাগবে টবের মধ্যে তাঁরপরে ৫থেকে৭ ঘণ্টা পর পানি দেওয়া লাগবে এই ভাবে আপনি ড্রাগন এর চারা রোপণ করতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্যঃ ড্রাগন ফল সম্পর্কে
আমরা জেনেছি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।উপরক্ত ড্রাগন ফল সম্পর্কে বিস্তারিত যে বিষয় গুলো বলেছি তা আপনারা মেনে চলবেন। ড্রাগন ফল একটি উপকারি ফল এটির অনেক গুনাগুন রয়েচে।তাই আপনারা ড্রাগন ফল নিয়মিত খাবেন।
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে যদি উপকারিত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর কাছে শেয়ার করবেন যাতে আপনার সে বন্ধু উপকৃত হয়। এবং নিয়মিত ভিজিট করবেন। ভালো ভালো তথ্য পাওয়ার জন্য। সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url