কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। কাল থেকে ফর্সা সবাই হতে চাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবাই রূপচর্চা নিয়ে ব্যস্ত। সবাই চাই আমি কিভাবে ফর্সা হতে পারি। সে বিষয়ে বলবো।

কালো-থেকে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়আপনারা এই আর্টিকেলে জানতে পারবেন। কিভাবে কালো থেকে ফর্সা হওয়া যায়। কি কি উপায়ে ব্যবহার করব এই কাল থেকে ফর্সা হওয়ার জন্য সেই নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব এই আর্টিকেলে। বিস্তারিত জানতে নিচে দেখুন।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ কালো থেকে ফর্সা হওয়ার সেরা উপায়   

"

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় 

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো আমরা এই আর্টিকেলে। বর্তমানে সবাই কালো থেকে ফর্সা হতে চাই। তার কারণ আমাকে যেন সুন্দর দেখায়। এটা অনেক ছেলেমেয়েদের আসা বা স্বপ্ন। প্রশ্ন করেছেন অনেকেই যে কাল থেকে আমরা কিভাবে ফর্সা হতে পারি টিপস আছে এ বিষয়ে আমি বলব হ্যাঁ অবশ্যই কালো থেকে ফর্সা হওয়া যায়।

তবে আপনি চাইলেই যে একেবারে অজ্ঞ বা সাদা হয়ে যাবেন বিষয়টা কিন্তু এরকম না। আপনি চাইলে এই উপায় গুলো কাজে লাগিয়ে দুই থেকে তিন সেট ফর্সা হতে পারেন। যেই কালারটার কারণে আপনাকে মানুষ কালো বলবে না। যে চাইলে এই উপায় গুলো কাজে লাগিয়ে ফর্সা হতে পারেন।

বিধাতা তার ইচ্ছায় অনুযায়ী প্রত্যেকটা মানুষকে সুন্দর করে তুলেছে। একটা মানুষকে সুন্দর করে তৈরি করেছে কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবাই একটু ফর্সা হতে চান। যে যার স্থান থেকেই সুন্দর। আর সৌন্দর্য বলতে আমরা বুঝাই ত্বকের একটা ফর্সা স্কিন সাদা ভাব আমরা সৌন্দর্য বলতে বুঝাই। তবে ফর্সা ত্বক যা আছে এমবি যেই স্কিন টা থাকে এই স্কিন টা উন্নতি করতে পারবেন।

মেয়েদের কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়

মেয়েদের কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপাই সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। প্রথমে আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হল আপনার স্কিনের কন্ডিশন বুঝতে হবে। আপনার স্কিন কি পর্যায়ে আছে সেই সাপেক্ষে আপনাকে পদক্ষেপ গ্রহণ করা ্লাগবে। স্কিন টাকে কন্ডিশন করার মানে হল আপনার স্কিনকে ফর্সা করার জন্য যেই পদক্ষেপ গুলো নিবেন তা দেখা।

অনেক মেয়েরাই আছে যারা এই স্কিনকে ফর্সা করার জন্য অনেক ধরনের উপায় ব্যবহার করে। এখন যে উপায়টা বলবো এটা ব্যবহার করে আমরা ফর্সা হতে পারি। কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় কি, মেয়েদের ক্ষেত্রে বলবো শুধু মেয়েরা নয় এটা ছেলেদেরও কাজে আসবে। প্রথমে আপনাদের ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী ও ফর্সা হওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী দিলে না আর কোন ধরনের ইফেক্ট করবে না। প্রথমে তারা করে কি একটি ইনজেকশন পুশ করে। এন্টিঅক্সিডেন্ট এর যেই ইনজেকশনটা আছে সেটা দেয়। সেটা দিলে আপনার শরীরের কোন জায়গায় কোন ইফেক্ট করবে না। ডাক্তারের কাছে বিভিন্ন ধরনের টিপস আছে মেজ থেরাপি সিল পিল এইসব এই উপায়কে কাজে লাগিয়ে ফর্সা হওয়া যায়।

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় 

কাল থেকে ফর্সা হওয়ার ঘরোয়া উপায় এই উপায়টি সাধারণত নিজের বাসায় বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি করা যায়। এই উপায় যে কাজে লাগিয়ে ফর্সা হওয়া যায়। এই উপায় ব্যবহার করে আমরা হাত-পা আর গলা পর্যন্ত ফর্সা হতে পারবো। এটার কার্যকারিতা কিন্তু অসাধারণ। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কি সেই উপাদান যেটাকে ব্যবহার করে আমরা ফর্সা হতে পারি।

কালো-থেকে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়এই ঘরোয়া টিপসটি ব্যবহার করার জন্য আপনারা কিছু উপাদান লাগবে কিছু জিনিস লাগবে। এটা ব্যবহার করে কিছু দিনের ভিতরে আপনার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এই ঘরোয়া টিপসটি ব্যবহার করে। সেজন্য আপনাকে গাড়ি গাড়ি টাকাও খরখ করা লাগবে না । প্রথমে আপনাকে যেটা করা লাগবে সেটি হল একটি কাঁচের পাত্র নেওয়া লাগবে।

তারপর একটি সান্সলিক নামক শ্যাম্পু পাউয়া যায় সেটি লাগবে।তারপরে লাগবে চিনি, এই চিনি তে থাকা গ্লাইট ক্যালসিট আমাদের ত্বকে সুন্দর রাখে এবং সূর্যের পড়া ভাব থেকে রক্ষা করে। চিনির পরিমাণ লাগবে 2 চামচ। তারপরে লাগবে লেবু আপনারা জানেন লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং ব্লিচিং থাকে যেটা আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

পাত্রের দুইটা মুচ চিনির পরে অর্ধেক লেবু রস নেওয়ার পর হালকা মেখে নিতে হবে। তারপরে এই উপাদানগুলো হাতে কিংবা ঘাড়ে লাগিয়ে দিয়ে কিছু ক্ষণ দেরি করবেন। তারপর হাতের লাগানো উপাদান গুলা টাওয়েল দিয়ে মুচে নিবেন দেকবেন আপ্নার হাতের অনেক উজ্জলতা চলে আসেচে। তারপর পরে রেমিটি হল ২ টাকার শ্যাম্পু পাত্রে নিবো।

এই শ্যামপুর ভিতরে থাকে অনেক ব্লিচিং যা আমাদের ত্বক কে ব্লিচ করতে সাহায্য করে। দেকবেন বিভিন্নি পাল্লারে এই শ্যাম্পু ব্যাবহার করে।তারপরে এক চামুচ বেকিং সোডা আমরা খাবার সোডা বলে থাকি। তারপরে একটু বেসন নিবেন নিয়ে ভাল করে মিকচার করে আপনার ত্বকে লাগাবেন দেকবেন আপনার ত্বক এর উজ্জলতা হুয়া শুরু করছে এইভাবে আমরা ফর্সা হতে পারি।

সত্যি কি কালো থেকে ফর্সা হওয়া যায়

সত্যিই কি কালো থেকে ফর্সা হওয়া যায় অবশ্যই কালো থেকে ফর্সা হওয়া যায়। তবে এক থেকে দুই সেট তিন সেট এরকম ফর্সা হতে পারববেন। আপনি যদি চান দুধের মত সাদা হতে তাহলে আপনার পরবর্তীতে শরীরে কিংবা স্ক্রিনে ভয়ানক ইটেক্ট পরতে পারে এজন্য বেশি কিছু করা ঠিক নয়।

কাল থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় কি অবশ্যই কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় আছে। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে বিভিন্ন ধরনের টিপস পেয়ে যাবেন। যেগুলো কাজে লাগে আপনি আপনার শরীরের কালো ভাব দূর করে উজ্জ্বল ভাব ফিরিয়ে আনতে পারবেন। এই উপায় গুলো ব্যবহার করে আমরা ফর্সা হতে পারি।

আরো পড়ুনঃ

আমরা ফর্সা হওয়ার জন্য নানান ধরনের ক্রিম ব্যবহার করি। তবে আমরা যদি বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকি তাহলে সেটা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করব। আমি একটা জিনিস সবাইকে সবসময় যে কোন জায়গায় সাজেস্ট করে থাকি যে যে কোন জিনিস ব্যবহার করলে সেটা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করা ভালো। অবশ্যই কাল থেকে ফর্সা হওয়া যায়।

স্থায়ী ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

স্থায়ী ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন। আপনারা স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে পারবেন সেটা কিভাবে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। এটা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ই ব্যবহার করতে পারবে এটি ব্যবহার করে অনেকেই ভালো একটি রেজাল্ট পেয়েছে। এটা ব্যবহার করে আমরা ফর্সা হতে পারি।

ফর্সা হওয়ার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার প্রথমে একদম আপনাকে ক্লিন থাকা লাগবে। মনে হলো আপনার মুখটি সুন্দরভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে ধৌত করা লাগবে। তারপর মোষ্টারাইসিস মাস্টারাইসিস করা লাগবে তারপরে যেটা করতে হবে স্থান ব্লক এটি ব্যবহার করা লাগবে। এটার কারণে আপনার সূর্য থেকে আপনার ত্বকে সেভ রাখবে।

কাল থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় কি আরো যে উপায় গুলো ব্যবহার করা লাগবে অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে রাতে সে নিয়মগুলো মেনে কিছু উপাদান ব্যবহার করা লাগবে। আরো দেখা যাক আপনাকে কি কি ব্যবহার করা লাগবে অনেকেই জানেন না হলুদের গুঁড়া এটা পিওর হলুদ এটা কিন্তু আপনার স্কিনের জন্য খুবই ভালো এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

আরো পড়ুনঃ

হলুদের গুঁড়ো এক চামচ নিয়ে সঙ্গে একটু বেসন নিয়ে হালকা পানি দিয়ে মেখে নিয়ে সুন্দরভাবে আপনার মুখের ত্বকে লাগিয়ে দিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন তারপরে শুকিয়ে গেলে ফেসওয়াশ দিয়ে মুক্তি ধুয়ে নিবেন। তারপর সুন্দরভাবে টাওয়েল দিয়ে কিংবা টিস্যু দিয়ে আপনার মুখটি মুছে নিবেন। এই উপায়কে কাজে লাগিয়ে আপনি স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে পারবেন।

অ্যালোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে আমারা জানবো। আমারা হয়তো জানিনা এই অ্যালোভেরা দিয়ে কত মানুষ উপকৃত। এই অ্যালোভেরা দিয়ে তকের যত্ন নেওয়া যায়। আমরা জানবো এই এলোভেরা দিয়ে আমাদের ত্বকের কতখানি উপকারিতা হব এবং ত্বককে কিভাবে ফর্সা করব। আরো জানবো অ্যালোভেরাতে কি কি ভিটামিন রয়েছে।

আমরা অ্যালোভেরা দিয়ে কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় বের করব। সাধারণভাবে বলি আপনার আশেপাশে যদি এলোভেরা গাছ থাকে তাহলে সেই এলোভেরার গাছ থেকে একটি ডাল কেটে নিবেন। তারপরে সেই অ্যালোভেরার ডালটি সুন্দরভাবে ছলিয়ে নিয়ে ভিতরে দেখবেন থকথকে জেলের মতো যে অংশটুকু আছে সেগুলো একটি পাত্রতে নিবেন।

তারপর যদি পাত্রতে না নিতে পারেন ডাল থেকে ছড়িয়ে তাহলে চামচ দিয়ে সে উপাদানগুলো নিয়ে আপনার ত্বকে সুন্দরভাবে মাখিয়ে নিবেন। তারপর যখন শুকিয়ে যাবে তারপর সুন্দরভাবে ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে নিবেন। দেখবেন আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকখানি বেড়ে গেছে এভাবে করে আপনি টানা 15 দিন করবেন আশা করা যায় আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।

পাঁচ থেকে সাতদিনে ফর্সা হওয়া ক্রিম

পাঁচ থেকে সাতদিনে ফর্সা হওয়া ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো এটা ব্যবহার করে আমার ফর্সা হতে পারি। আজ আমি যেই ক্রিম গুলোর কথা বলব সেগুলো ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ক্রিম এগুলো ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের কোন ধরনের ইফেক্ট পড়বে না। তিনি চাইলে ফর্সা হতে পারবেন। তাহলে দেখা যাক কি সেই ক্রিমগুলো। 

অগ্রিম গুলোতে সাধারণত কোন সাইন্টিফিক নাই। প্রথমে যেই ক্রিমটির কথা বলব সেটি হল সানলাইট এই ক্রিমটি মূলত আপনার ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে আনে। ডাক্তাররা সাধারণত এই টিমটি ব্যবহার করার জন্য সাজেস্ট করে থাকে। এই ক্রিমটি উজ্জ্বল করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার মুখের ত্বকের দাগ গুলো দূর করে ফে্লে। 

আরো পড়ুনঃ 

যেই ক্রিম টির কথা বললাম এটা সাদারন্ত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ক্রিম। তবে আপনারা যে কনো ক্রিম ব্যাবহার করলে সেটা ভাল করে দেখে বুজে ব্যাবহার করবেন। এই ক্রিম তা ব্যাবহার করে আমরা ফর্সা হতে পারি। যেকোনো ধরনের ক্রিম ব্যবহার করবেন দেখে শুনে ব্যবহার করবেন।

বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

বেসন দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় আমরা হয়তো অনেকে জানিনা আজ আমরা জানবো বেসন দিয়ে কিভাবে ফর্সা হতে পারি। বেসন দিয়ে কিভাবে ফর্সা হবে এই বেসনকে কাজে লাগিয়ে আপনারা আপনাদের কালচে ভাব দূর করে আপনার ত্বক ফর্সা ঝকঝকে করতে পারেন। বেসন টাকে এমন ভাবে লাগাতে হবে যাতে ভালোভাবে কাজ করে। 

এখন আমি বলব এ রিমিটি বানাতে বেসনের সঙ্গে আর কি কি লাগবে। বেসন সঙ্গে যে জিনিস গুলো লাগবে প্রথমে একটি কাজের পাত্র নেওয়া লাগবে। তারপরে দুই চা চামচ বেসন আপনার পাত্রে নিয়ে নিবেন বেসন আমাদের টপকে গভীরভাবে ক্লিন করে বেসন রোদে পড়া কালো দাগ তুলে ফেলার ক্ষমতা রাখে। বেসন আমাদের ত্বক থেকে ধুলো ময়লা এগুলো ক্লিয়ার করে দেয়।

কালো-থেকে-ফর্সা-হওয়ার-উপায়

এবার তার সঙ্গে দিতে হবে এক চা চামচ গোলাপ জল বা রোজ ওয়াটার। গোলাপজল গরমকালে আমাদের ত্বক কে হাইড্রেট রাখে। চকে ক্লিন করতে সাহায্য করে। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে সমাধানের জন্য এ গোলাপজল। তারপরে যেতে হবে এক চা চামচ কাঁচা দুধ। কাঁচা দুধ আমাদের ত্বকে ব্লেজারের কাজ করে। উজ্জ্বল ফর্সা করতে সাহায্য করে। পানি দিয়ে সুন্দরভাবে ধৌত করে নিতে হবে।

এগুলো সব একসঙ্গে মিক্সচার করে মাখিয়ে নিয়ে তারপরে আপনার ত্বকের বিভিন্ন অংশে সুন্দর করে লাগিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ পর যখন আপনার এই উপাদানগুলো শরীরের সঙ্গে লেগে শুকিয়ে যাবে তারপরে শুকিয়ে যাওয়া জিনিসগুলো আপনার মুখ থেকে পানি দিয়ে সুন্দরভাবে ধুয়ে নিতে হবে। তারপরে নরম কাপড় দিয়ে আপনার মুখটি কে মুছে নিয়ে দেখবেন আপনার ত্বক ক্লিয়ার।

কলার খোসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

কলার খোসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। আমরা সাধারণত কলা খাই কিন্তু আমরা জানি নাই সে কলার খোসাটি দিয়ে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা আমরা বাড়িয়ে নিতে পারি। আমরা অনেকেই এই কলার খোসাটিকে খাওয়ার পরে হয়তো ফেলে দিই না হলে ছাগলকে খাইয়ে দিই। আমরা যদি না জেনে থাকি এখন জানবো কলার খোসা দিয়ে ত্বকের উপকার।

আপনি কলাটি খাওয়ার পর আপনার হাতে যে কলার খোসাটি থাকবে সেই কলাটি অবশ্যই পাকা কলা হতে হবে। মাস্টার আইসিস হিসেবে গলার খোসার জুড়ি মেলা ভার। এটাতে থাকে amino এসিড ভিটামিন এবিসিডি সমৃদ্ধ কলার খোসা শুষ্ক ত্বকে কাজ করবে। ত্বকের জন্য এই কলার খোসা অনেক উপকারী। কিভাবে আমরা এই কলার প্রসাটি আমাদের ত্বকে ব্যবহার করব।

প্রথমে কলার খোসাটি হাতে নিব তারপর আপনার মুখটি সুন্দরভাবে ধুয়ে নেওয়ার পর একটু হালকা করে মুছে নিবেন আপনার মুখটি তারপরে কলার খোসাটি নিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট আপনার মুখে নরম অংশটি দিয়ে ঘুষতে থাকুন একপর্যায়ে ঘসা হয়ে গেলে দুই তিন মিনিট পর আপনার মুখটি কে ধৌত করে ফেলুন তারপরে দেখবেন আপনার মুখের উজ্জ্বলতা অনেকখানি বেড়ে গেছে।

আমরা সাধারণত এইভাবেই করে যদি ১০ থেকে ১৫ দিন এই উপায়টি ব্যবহার করি। যাদের কাছে টাকা নাই অনেক গাড়ি গাড়ি টাকা খরচ করেও আবার মুখের উজ্জ্বলতা ফিরে পান না তারা এই টিপসটি ব্যবহার করবেন। দেখবেন আপনার মুখের ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকখানি বেড়ে গেছে এইভাবে করে আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

শেষ কথা ও লেখকের মন্তব্য

শেষ কথা ও লেখক এর মন্তব্য হিসেবে আপনারা সবাই  সৃষ্টি আল্লাহ সবাইকে সুন্দর ভাবে তৈরি করেছেন। কিন্তু এখনকার আবেগে মানুষ মনে করে যে আমি একটু কালো আমি ফর্সা হব কিভাবে। আপনি চাইলে অনেক খানিক ফর্সা হতে পারবেন না আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা স্কিল দুর্বলতা কাটিয়ে নিতে পারবেন।

যেটা করলে আপনার শরীর ত্বক ফর্সা দেখাবে। তবে একটি জিনিস সাজেস্ট করব যে আপনারা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ইউজ করেন, এই ক্রিমগুলো ব্যবহার করবেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। অনেক কৃম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে যেগুলোর কারণে আপনার স্কিন আরো দুর্বল হয়ে যেতে পারে। সবাই ভালো থাকবেন আপনাদের মতামত কমেন্ট জানান ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url