মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেবো। শুধু তাই নয়
ওষুধ খেলে যে মাথা ব্যথা সেরে যাবে আর অন্য কোন উপায় থাকবেনা এরকমটা না। ওষুধের
পাশাপাশি বিভিন্ন টিপস দিবো।
গেলে আপনারা জানতে পারবেন মাথা ব্যথা হলে কিভাবে দ্রুত মুক্তি পাবেন। কারণ
সবারই মাথা ব্যাথা হয় আর মাথা ব্যথার রোগ একটি ভয়ঙ্কর রোগ। এ রোগ থেকে বড়
কোনো রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। আমরা কি
ভাবি যে মাথা ব্যথা হলে শুধু ওষুধেই আছে অন্য কোন টিপস নেই। বা অন্য কোন উপায়
আমরা কি আমাদের মাথার ব্যথা সারাতে পারি না অবশ্যই পারি। মাথা ব্যাথা হলেও একটি
ভয়ঙ্কর রোগ এই রোগ থেকে বড় কোন রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
তাই আমরা সাবধান থাকব যে আমাদের মাথার ব্যথা যদি হয় অতি দ্রুত কিভাবে আমরা এ
রোগটি থেকে পরিত্রাণ পেতে পারি। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে যে দশটি
ওষুধের নাম বলবো। সেগুলো খেলে আপনি অতি দ্রুত আপনার সেই সমস্যা থেকে সমাধান
পেয়ে যাবেন। এমনকি জানতে পারবেন কেন মাথা ব্যাথা হয়। মাথা ব্যথা হলে করণীয়
কি।
আমাদের মাথা ব্যথা হলে আমরা যে ওষুধগুলো সেবন করব সেগুলো হলো বিভিন্ন ধরনের মাথা
ব্যথার ওষুধ থাকে। যেমন আমি যদিনা ম বলতে যাই তাহলে প্রথমে থাকবে টাপনিল, আরো
যেগুলো আছে প্যারাসিটাম্ল,আনফ্রি,মেলিক্স,মিগরেক্স, এমনকি প্লেন নাপা বা
খেলেও মাথাব্যথা সেরে যায়। আপনি এগুলোর যে কোন একটা ট্রাই করতে পারেন আপনার মাথা
ব্যাথা সেরে যাবে।
মাথা ব্যাথা কমানোর উপায়
মাথা ব্যাথা কমানোর উপায় সম্পর্কে এই আর্টিকেল বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।
আমরা এতক্ষন বিভিন্ন ওষুধের সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম। তুই ওষুধ ছাড়াও যে
বিভিন্ন ধরনের টিপস অবলম্বন করলে আমাদের মাথা ব্যাথা ছেড়ে যাবে।
প্রথমে আমরা একটা টিপতে অবলম্বন করব সেটা হল টেনশন।
টেনশন থেকে আবার কেমন মাথা ব্যথা হয়। আসলে টেনশন থেকে মাথা ব্যথা হয় টেনশন
সবারই হয় সবারই টেনশন থাকে বিভিন্ন ধরনের চিন্তাভাবনা থাকে। তবে আমরা চেষ্টা করব
যে আমরা আমাদের টেনশন টা একটু কম করতে কারণ চিন্তা টেনশন থেকে মাথা ব্যাথা শুরু
হয়। ব্রেনের মগজে চাপ পড়ে তখন মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায়।
মাথাব্যথা একটি ভয়ঙ্কর রোগ এ রোগ থেকে অনেক বড় রোগ সৃষ্টি হতে পারে। আরেকটি
উপায় এর কথা বলব সেটি হল ঘুম আমরা আমাদের পরিমাণ মতো ঘুম ঘুমাবো কারণ মস্তিষ্ক
ঠান্ডা রাখার জন্য আমাদের ঘুম অনেক দরকার। তারপর আছে নির্দিষ্ট খাবার আমরা
খাবারের হিসাব-নিকাশ করে খাব আজেবাজে খাবার খাব না ।
পরিমাণ মতো পানি পান করব। কারণ আপনি যতটুকু পানি খাচ্ছেন তার থেকে বেশি
পানি আপনার শরীর থেকে বের হয়ে যাওয়ার কারণে মাথাব্যথা শুরু হয়। তাই
আমরাচেষ্টা করব যে পরিমাণ মতো পানি পান করা। কারণ পানি স্বল্পতার কারণে
মাথাব্যথা শুরু হয়। শুয়ে বসে থাকা এমন ভাবে শুয়ে আছেন যে মাথার সমস্যা হবে তাই
আমরা সব দিক খেয়াল রাখবো।
এতক্ষণে যেই সমস্যাগুলোর কথা বললাম এগুলোই হল মাথা ব্যাথা কমানোর উপায়। আমরা
এভাবে মাথা ব্যথা কমাতে পারি। মাথাব্যথা কমানোর সেরা উপায় হল এগুলো। আর
এগুলোই হল মাথা ব্যথা কমানোর ১০ টি ওষুধের নাম এর ভিতর একটা শুধু যে
ওষুধ খেলে মাথা ব্যথা সেরে যাবে তা নয়।
মাথা ঘোরা থেকে মাথাব্যথা শুরু
মাথা ঘোরা থেকে মাথা ব্যথা শুরু হয়। মাথা ব্যথা টা শুরু হয় মাইগ্রেশন থেকে।
কারণ মাইগ্রেশনে প্রচুর চাপ পড়ে এ কারণে মাথাব্যথা শুরু হয়। আর আমরা
ম্যাক্সিমামে জানি মাথা ঘোরা থেকে কিন্তু মাথা ব্যাথা শুরু হয়। এখন আমরা যে
উপায়টি নিয়ে কথা বলবো এটাও হবে মাথা ব্যথা কমানোর সেরা উপায়।
মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম এর ভিতরে একটি ওষুধ হল এইটা। শুধুমাত্র ওষুধ
খাবেন ব্যথা সেরে যাবে তা নয়। আপনি লক্ষণগুলো বুঝতে পারলেই আর এগুলো যদি মেনে
চলেন আপনার মাথা ব্যথা হবে না। মাথাব্যথা সাধারণত মাথা ঘোরার কারণেই হয়। মাথা
ঘোরাটা উৎপত্তি হয় আসলে কানের অসুস্থতার জন্য।
কানের ভিতরে কিছু ক্রিস্টাল থাকে সমস্যার কারণে মাথা ঘোরা শুরু হয়। এ মাথা ঘোরা
বন্ধ করতে পারে কিভাবে কি উপায়ে মাধ্যমে আমরা মাথা ঘোরা বন্ধ করব। এর প্রথম
চিকিৎসা হলো আপনাদের ঘাড়ের নেকের সমস্যা দূর করা দ্রুত ডাক্তারের আপনাদের ঘাড়ের
নেকের চিকিৎসা করান। কারণ ঘাড়ের নেকের কারণেই মাথা ঘোরা শুরু হয়।
মাথা ব্যাথা কিসের লক্ষণ তা জানবো
মাথা ব্যথা কিসের লক্ষণ তা জানবো আমরা। আমরা জানি যে আমাদের টেনশনের কারণে
মাথাব্যথা হয়। কিংবা খাবারের অনিয়ম করলে মাথা ব্যথা হয়। কিন্তু মাথা ব্যথার
লক্ষণ কি। মাথা ব্যাথা হলে মাইগ্রেন হয় মাইগ্রেন হলো বড় ধরনের সমস্যা।
মাথা ব্যথা হলে যে লক্ষণ আমরা বুঝতে পারবো সেটা হলো মাথা ব্যাথা হলে দ্রুত
ব্র্যান্ডে চাপ পড়ে। এবং আপনারা যদি চিকিৎসা করান তাহলে দেখবেন মাথায় রক্তক্ষরণ
হয়। যেটা হলে ব্রেন টিউমারের হওয়ার সম্ভাবনা ৯০% থাকে আর টিউমার থেকে কি হয়
ক্যান্সার। এর দ্রুত চিকিৎসা করা দরকার আমরা যখনই বুঝবো আমাদের মাইগ্রেন পেয়েছে
তখনই আমরা দ্রুত ডাক্তারের চিকিৎসা নেব।
মাথাব্যথা না ব্রেন টিউমার কোনটা বুঝবেন। আসলে মাথাব্যথা হলে ব্রেনে আঘাত আনে।
যদি হঠাৎ একটা মানুষের সুস্থ মানুষ পাঁচ থেকে সাত দিন মাথা ব্যথা শুরু হয় হঠাৎ
বমি আসে তাহলে আমরা বুঝবো বেশিরভাগ সম্ভব নয় ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আর মাথা ব্যথা ব্রেন টিউমারের লক্ষণ।
হঠাৎ মাথা চক্কর দেওয়ার কারণ কি
হঠাৎ মাথা চক্কর দেওয়ার কারণ কি আমরা জানবো হঠাৎ মাথা চক্কর দেয় কেন এটা থেকে
পরিত্রাণ পেতে পারি কিভাবে। এখন আলোচনা করব হঠাৎ মাথা চক্কর দেয় কেন এবং এটা
থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি এটাও হতে পারে মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম
এর ভিতরে একটি।
অনেকে কমপ্লেন দেয় যে হঠাৎ মাথাটা চক্কর দিয়ে উঠলো কেন। অনেকে সমস্যায় ভোগে।
আবার কেউ বলে আমি বসে আছি উঠার সময় হঠাৎ মাথাটা চক্কর দিয়ে উঠলো এটার কারণ কি
আমরা এখন জানতে পারবো যে হঠাৎ মাথা চক্কর দেয় কেনো। মাথা চক্কর দিলে চোখে হালকা
ঝাপসা দেখা যায়।
আপনার মাথা হঠাৎ চক্কর দিয়ে উঠে অস্বাভাবিক কিছু না। কারণ আপনি যখন বসে থাকেন
তখন আপনার রক্ত থাকে একরকম আপনি যখন উঠে দাঁড় হন তখন আপনার রক্ত থাকে আরেক রকম।
আমাদের বসা অবস্থায় যে পেশারটা থাকে আমরা যখন উঠে দাঁড়াই তখন কিন্তু প্রেসার
বেড়ে যায়। হয়তো বা এ কারণেই অনেকেরই মাথা চক্করদিয়ে ওঠে।
তবে এটা ভয়ের কিছু নেই। কিন্তু আপনার মাথা যদি আবার বেশি চক্কর মারে আপনি পড়ে
গেলেন আঘাত পেলেন এরকমটা যদি হয় তাহলে দ্রুত ডাক্তারকে দেখানো উচিত। কারণ
নার্ভের সমস্যার কারণে এ ধরনের সমস্যায় আমরা পড়ি। তাই আমরা দ্রুত ডাক্তারকে
দেখাবো এবং এর সঠিক চিকিৎসা নিবো।
মাথা ব্যাথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
মাথা ব্যাথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে যদি আমরা বলি তাহলে ঘরোয়া ভাবে যে
আমরা উপায় বা পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করি সেগুলোই হল ঘরোয়া উপায়। আর এখন যে
উপায়টির কথা বলব সেটা হলো মাথা ব্যথা কমানোর সেরা উপায়। এমনকি এটাও একটা মাথা
ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম এর ভিতর একটি।
মাথা ব্যথা হয় সাধারণত আমাদের কিছু নিয়ম না মানার কারণে। আমরা কি অনিয়ম করে
থাকি আমরা খাবার ঠিকমতো খাই না। পানি ঠিকমতো পান করি না। যে পানিটি আমাদের
পরিমাণমতো খাওয়া দরকার আমরা সেই পানি টি পান করি না এই কারণে আমাদের মাথা ব্যথা
হয়ে থাকে। এর উপায় মাথা ব্যাথা কমানোর উপায়।
প্রথম যে ঘরোয়া উপায়টি হলো আমাদের নিয়মিত দিনে অন্তত দুই থেকে চার লিটার পানি
পান করতে হবে। অনেকেই আছে দিনে ছয় থেকে সাত লিটার পানি পান আর পানি পান করলে
শরীর সুস্থ থাকে মাথা ব্যাথা হওয়ার চান্স থাকে না। আমরা এই উপায়ে মাথা ব্যথা
কমাতে পারি। আরেকটা হল খাওয়া দাওয়া অনিয়ম করি।
সময়ের খাবার সময় খাইনা যেমন দুপুরের খাবার একটাই না খেয়ে আমরা খেলাম তিনটায়
এভাবে আমরা অনিয়ম করি। কারণ খাদ্য থেকে চিনি তৈরি হয় যে চিনি ব্রেনের খাদ্য আর
ব্রেনে যদি তার খাদ্য ঠিকমতো না পায় তখন ব্রেনে চাপ পড়ে মাথা ব্যাথা শুরু হয়।
আমরা এই উপায়ে মাথাব্যথা কমাতে পারি।
এতক্ষণে আমরা যে ঘরোয়া উপায়ের কথাগুলো বললাম আসল চিকিৎসা কিন্তু এগুলোই। এগুলোও
কিন্তু মাথাব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম এর ভেতরে একটি। বিষয়টা বুঝিয়ে বলি
আপনি যদি এই নিয়মগুলো মেনে চলেন তাহলে আপনার মাথা ব্যথা হবে না আর আপনি অসুস্থ
হবেন না। আপনাকে
ডাক্তারের কাছেও যাওয়া লাগবে না।
জ্বর থেকে মাথা ব্যথা হওয়ার লক্ষণ
জ্বর থেকে মাথা ব্যথা হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কারন যখন জ্বর হয়
তখন আমাদের কপাল মাথার চাঁদি এগুলো চিন চিন চিন করে। আর এগুলো থেকে সৃষ্টি হয়
মাথা ব্যথা মাথার মগজে অত্যন্ত চাপ পড়ে মাথা ব্যাথার হাতটা অনেক বেড়ে যায়। এখন
আমরা বলব জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কারণ এটা থেকেই মাথা ব্যাথা শুরু হয়।
আমাদের যেহেতু জ্বর থেকে মাথা ব্যথা হয়। সেতু আমাদের জ্বর থেকে দূরে থাকতে হবে।
বিষয়টা হলো আমাদের যদি জ্বর হয় হঠাৎ জ্বর হয় তাহলে আমরা কি করবো। হঠাৎ করে
জ্বরে আক্রান্ত হওয়া এটা অনেকের কাছে অতি আতঙ্কের। জ্বর সাধারণত কেন হয় কারণ
যদি আমাদের শরীরে কোন ইনফেকশন থাকে সেখান থেকে জল সৃষ্টি হয়।
শরীরে স্বাভাবিক তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণেও জ্বর হয়। জ্বর হলে আমাদের
করণীয় কি জ্বর ও মাথা ব্যথা কমানোর উপায়। আমাদের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের
থেকে যদি একটু বেশি হয় সেটাও জ্বরের লক্ষণ আমরা কি করব আমরা মাথায় পানি ঢালতে
পারি এবং শরীরটা মুছে দিতে পারি। কিন্তু পানিটা হতে হবে হালকা কুসুম গরমের।
আমরা আর একটা জিনিস খেয়াল করতে পারি।যখন আমাদের জ্বর আসবে আমাদের অতিরিক্ত
তাপমাত্রায় যখন জ্বর আসবে তখন আমরা মেডিসিন নিতে পারি ,মানে ওষুধ খেতে পারি।
কারণ তার আগে আমরা কখনো ওষুধ প্রয়োগ করবো না। সে ক্ষেত্রে আমাদের ওষুধ সেবনের
ব্যাপারটা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
এতক্ষণ আমরা যে টিপস গুলো বললাম আমরা এই উপায়ে জ্বর ভালো করতে পারি এবং
মাথা ব্যথা কমাতে পারি। কারণ জ্বর থেকেই হয় মাথা ব্যাথা। আমি
ইতিমধ্যেই বলেছি মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম।
মাথা ব্যাথা হলে আমরা যে মলমটি ব্যবহার করব
মাথা ব্যাথা হলে আমরা যে মলমটি ব্যবহার করব সেটি হলোঃ ভলিনাক। ভলিনাক
হল মাথা ব্যথা কমানোর দশটি ওষুধের নাম এর ভিতর একটা। ভলিনাক সাধারণত এটি একটি মলম। আমরা অনেকে দেখেছি
মাথা ব্যথা হলে ডাক্তারের কাছে যাই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিয়ে
ওষুধ সেবন করে।
আবার অন্যদিকে দেখেছি মাথায় যদি ব্যথা করে তাহলে মলম ব্যবহার করে। আমাদের মনে
প্রশ্ন থাকতে পারে মলম ব্যবহার করে কি আমাদের মাথার ব্যথা দূর করতে পারি অবশ্যই
দূর করতে পারি। কারণ মাথা ব্যথা হলে সাধারণত আমাদের কপাল চিনচিন করে। খুব ব্যথা
করে যে ব্যথার কারণে আমাদের রাতের ঘুম হারাম করে দেয়।
আমাদের যখন মাথার ব্যথা হয় তখন আমরা মলম ব্যবহার করে আমাদের মাথার ব্যথা দূর
করতে পারি। মলমটা ব্যবহার করব কিভাবে সাধারণত এই মলমটি কিছু অংশ হাতে নিয়ে কপালে
কিংবা ঘাড়ের সাইডে যদি ডোলে দি কিছুখুনের মধ্যে ব্যাথা সেরে যায়। আমরা এই
উপায়ে মাথাব্যথা কমাতে পারি।
মাথাব্যথা থেকে যে রোগ সৃষ্টি হতে পারে
মাথা ব্যাথা থেকে যে রোগ সৃষ্টি হতে পারে তা হলো। আমাদের সাধারণত মাথায় এক
ধরনের ব্যাথা হয় কিন্তু আমরা জানি না এই মাথাব্যথাটাই ব্রেনের স্ট্রোকের লক্ষণ।
আবার মাথা ব্যথা ছেড়ে যায় তখন আমরা আর ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নেই না কারণ আমরা
জানি যে আমাদের মাথাব্যথা হয়তো সেরে গেছে কিন্তু চিকিৎসা না নেওয়ার কারণে আমরা
বড় ভুল করি।
সাধারণত আপনার যখন মাথাব্যথা থেকে অন্য হওয়ার রোগ চান্স থাকে তখন প্রথমে
খিচুনি শুরু হয় সেটার কারণ হলো তার মাথায় ব্রেন টিউমার কিংবা ক্যান্সার
হয়ে গেছে। আর সাধারণত ক্যান্সার কিংবা টিউমার হলে মানুষ বাঁচে না। আসুন এটা থেকে
মুক্তি পাওয়ার উপায় কি বলি। আমাদের যখন সাধারণত মাথা ব্যথা হয় তখন আমরা অবহেলা
করি।
আর এই অবহেলার কারণে আমাদের বড় সমস্যায় পড়তে হয়। তখন আমাদের মাথাব্যথা শুরু
হবে আমরা দ্রুত কোন সময় না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিব এমন মাথায় সিটি স্ক্যান
করাবো। কারণ প্রথমত যখন রোগটি ছোট থাকে তখন যদি আপনি হালকা চিকিৎসা নেন আপনি
দ্রুত উঠবেন আর রোগটি যখন বড় হয়ে যাবে তখন আপনার চিকিৎসা নিয়ে কোন লাভ নাও হতে
পারে।
তাই আমরা কোন জিনিসে অবহেলিত না করে সেই জিনিসটিকে প্রাধান্য দিব। এবং ভালো করে
যাচাই-বাছাই করব যে কি সমস্যা হল না হল। কারণ রোগ কিন্তু ছোট থেকেই বড় হয়।
একটি রোগ যখন ছোট থাকে তখন সেটাকে চিকিৎসা করে সারিয়ে নেওয়া যায়। যখন বড় হয়ে
যায় তখন চিকিৎসা নিয়ে খুব একটা লাভ হয় না।
শেষ কথাঃ মাথা ব্যাথা নিয়ে লেখকের মন্তব্য
শেষ কথাঃ মাথা ব্যাথা নিয়ে লেখকের মন্তব্য হিসেবে এ টুকুই বলবো যে আমরা সময়
থাকতে সময়ের মূল্য দিবো। কনো রোগকে অবহেলা করবনা। কারণ মাথাব্যথা একটি
মারাত্মক রোগ যে রোগটি থেকে অনেক মানুষের প্রাণ হারিয়ে যায়। তাই আমরা সময় থাকতে
সঠিক সিদ্ধান্ত নিব।
আমরা কনো রোগকে ছোট করে দেকবনা। যেকোনো ধরনের রোগ হলেদ্রুত
ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডাক্তারের চিকিৎসা
গ্রহণ করবো। আমরা সবাই শরীরের যত্ন নিবো সুস্ত থাকবো।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url