জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব
জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব সে সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। আমরা এই আর্টিকেলে জানতে
পারব জন্ডিস হলে আমাদের করনীয় কেন জন্ডিস হয় এই জন্ডিস রোগটি কত ভয়াবহ
মারাত্মক হতে পারে।
জন্ডিস রোগটি প্রায় ম্যাক্সিমাম লোকেরই হয়ে থাকে এই রোগটি সাধারণত তাপমাত্রা ও
আরো অন্য কারণে হয়ে থাকে কি কি কারণে হয়ে থাকে সে বিষয়টি আজকে আমরা জানবো এবং
এটা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি সেটাও জানবো।
পোষ্ট সুচিপত্রঃ জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায়
জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব
জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব। জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তির কি ধরনের চিকিৎসা হওয়া
উচিত। বাড়িতে কিংবা হাসপাতালে কি ধরনের চিকিৎসা হয়। কখন থেকে হাসপাতালে
যেতে হবে। এর মেইন কারণ হলো হেপাটাইটিস হয় হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস বি। এর
ভাগ রয়েছে যেমন এটি একটি স্বল্প মেয়াদী আবার বেশিদিন নিয়েও হয়।
জন্ডিস হলে আমাদের কি ওষুধ খাওয়া উচিত অনেকে রে জন্ডিস হয় তখন তারা এক মাস দেড়
মাস পর্যন্ত অসুস্থ ওর মুখে থাকে আর এ রোগটি সাধারণত ভয়াবহ এই রোগটি থেকে
মানুষের জীবন পর্যন্ত যে চলে যায়। মূলত ছোট থেকেই অসুখ কিন্তু বড় হয় একটি
জন্ডিস যখন হয় তার শরীরে তখন সে জন্টি লিভার জন্ডিসের রূপান্তরিত হয়।
জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব এখন আমি একটা কথা বলব আপনি যদি জন্ডিসে আক্রান্ত হন তাহলে
আপনি কি ধরনের ওষুধ খাবেন যে ওষুধটা খেলে আপনি সুস্থ হবেন। এবং জন্ডিসে আক্রান্ত
হওয়ার কিছু লক্ষণ আছে সে লক্ষণ গুলো দেখা দেয় সেগুলো হলে আপনি কি ওষুধ খাবেন।
সাধারণত অনেক ধরনের ওষুধ হয় যে ওষুধগুলোকে আপনি সুস্থ হতে পারেন।
আবার অনেকের প্রশ্ন থাকে জন্ডিস হলে কি খেতে হয় কোন ধরনের বৈহিক আনুষঙ্গিক কিছু
খেতে হয় কিনা অবশ্যই খেতে হয় আবার কিছু খাওয়া বাদও দিতে হয়। আমাদের যখন
জন্ডিস হয় তখন আমরা এই ওষুধ না খেয়ে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাব
তাহলেই আমাদের এই জন্ডিস রোগ থেকে মুক্তি পাবো আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
জন্ডিস হলে আমাদের করনীয় কি
জন্ডিস হলে আমাদের করণীয় কি সে বিষয়ে যদি জানতে চান তাহলে আমাদের প্রথমে জানতে
হবে জন্ডিস যে আমাদের জন্ডিষ্ঠা কেন হয়েছে। আরো জানতে হবে যে আমাদের জন্ডিস
টা আসলে কি হয়েছে নানা আমরা সাধারণত জন্ডিসের কিছু লক্ষণ দেখতে পাই এই লক্ষণ
গুলোর কারণে আমরা বুঝি যে আমাদের জন্ডিস হয়েছে।
আমরা সাধারণত জন্ডিস হলে যে লক্ষণ গুলো দেখতে পাই আমাদের শরীরে। সেগুলো হলো
হয়তোবা প্রসাব হলুদ হয়ে যায় চোখ লাল হয়ে যায় তারপর আপনার
খাওয়া-দাওয়ার ও রুচি হতে পারে। আরো লক্ষণ গুলো দেখা দেয় সেগুলো
হলো শরীর ম্যাচ ম্যাচ করছে দুর্বল মনে হচ্ছে এই সবগুলো যদি আমাদের শরীরে দেখা
দেয় তাহলে আমরা বুঝবো আমাদের জন্ডিস হয়েছে।
এখন আমরা বুঝলাম যে আমাদের জন্ডিস হয়েছে জন্ডিস হলে আমাদের করণীয় কি। কি করলে
আমাদের জন্ডিষ্টি ভালো হবে। আমরা জন্ডিস হলে সাধারণত কবিরাজ দেখায় আর অন্য
কিছু করি। তবে এগুলো না করে আমরা নিয়মিতভাবে স্যালাইন খাব। এমনকি আমাদের রেস্ট
এর প্রয়োজন হয় আমরা যদি এসব মেনে চলি আমাদের জন্য সে এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে।
জন্ডিস হলে কি রোগ হয়
জন্ডিস একটি আবহাওয়া জনিত রোগ। অতিরিক্ত গরম পড়লে খাওয়ার ও রুচি হলে এ জন্ডিস
রোগটি হয়। জন্ডিস হলে কি রোগ হয় সবারই একই প্রশ্ন। আসলে জন্ডিস একটি
মারাত্মক রোগ হীরক থেকে অনেক মানুষের প্রাণহানি পর্যন্ত হয়। এ রোগের দ্রুত
চিকিৎসা না করি তাহলে অনেক বড় সমস্যা হয়।
সাধারণত জন্ডিস হলে ছোট থেকে সে জন দৃষ্টি নেভার জন্ডিসে আক্রান্ত হয় আর লিভারে
কোন ধরনের ইনফেকশন হলে সেই লিভার থেকে ক্যানসার পর্যন্ত হয়। আর একটা মানুষের যখন
ক্যান্সার হয় তখনকার সে মানুষটির বাঁচার আশঙ্কা ১০% থাকে কারণ ক্যান্সার হলে
মানুষ বাঁচে না।
আমাদের যখন জন্ডিস হবে তখন আমরা ক্ষুধা মন্দ তাই ভুগি। এই জন্ডিস থেকে
হেপাটাইটিস রোগ পর্যন্ত যায় অনেকে জন্ডিসে আছে যে জন্ডিস রোগ হলে মানুষের
ডায়রিয়া পর্যন্ত হয়। আর এই ডায়েরিয়া রোগ হলে মানুষের শরীরের লবণ পানি সব বের
হয়ে যায় তাতে মানুষের মাথার আশঙ্কা খুব একটা থাকেনা।
জন্ডিস হলে লেবু খাওয়া যাবে
জন্ডিস হলে লেবু খাওয়া যাবে সে সম্পর্কিত প্রশ্ন অনেকেরই আছে। হ্যাঁ অবশ্যই
জন্ডিস হলে লেবু খাওয়া যাবে। জন্ডিস হলে কি খেতে হয় আপনি যদি মনে করেন যে
জন্ডিস হলে আমি লেবু খাব হ্যাঁ অবশ্যই জন্ডিস হলে লেবু খাওয়া যাবে তবু একটি
প্রচুর উপকারী উপাদান।
জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব আসলে এখানে আলোচনা করব জন্ডিস হলে ওষুধ নয় ওষুধের বাইরেও
যে জিনিসটি খাব সেটি হল লেবু। জন্ডিস হলে আমরা এই উপায়টি ব্যবহার করতে পারি। এর
সাথে সাথে আমরা ডাবের পানিও খাব ডাবের পানি প্রচুর উপকারী।
লেবু হল একটি টক জাতীয় ফল এ ফলটির অনেক উপকারিতা আছে। এর ফলটিকে সাধারণত শরীরের
ত্বকের যে প্রবলেমগুলো থাকে সেগুলো দূর হয়ে যায়। লেবু খেলে অনেক ধরনের বড় বড়
সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই জন্ডিস হলে অবশ্যই লেবু খাওয়া যাবে। আমরা
জন্ডিস হলে লেবু খেতে পারি।
জন্ডিস হলে কি খেতে হয়
জন্ডিস হলে কি খেতে হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করব। সেই সাথে যদি বলি আমরা জন্ডিস
হলে এই উপায় ব্যবহার করব কোনটা জন্ডিস হলে এগুলো ব্যবহার করব সেগুলো হলো। তেল
জাতীয় খাবার কম খবো। জন্ডিস হলে কি খেতে হয়, জন্ডিস হলে অনেক জিনিস খেতে
হয় আবার অনেক জিনিস খাওয়া লাগে না।
জন্ডিস হলে আমরা কি খাবো জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায়। আমরা জন্ডিস হলে তেল
ভাজাপোড়া জাতীয় জিনিস খাওয়া বাদ দিয়ে দেবো। জন্ডিস হলে এগুলো ইফেক্ট পড়ে
বেশি জন্ডিস হলে আমরা যে জিনিসগুলো খাবো। সেগুলো হল ভেজিটেবল খাব অর্থাৎ শাকসবজি
জন্ডিস হলে কি খেতে হয় আমরা এই উপায় ব্যবহার করব।
জন্ডিস হলে পানি জাতীয় জিনিস বেশি খাব এই ধরনের ফলমূল খাওয়া লাগবে। আপনার
বিভিন্ন ধরনের ফল কমলা লেবু আসল যে জিনিসটা সেইটা ওরা স্যালাইন। আমরা জন্ডিস
হলে এই ধরনের জিনিস ব্যবহার করব। এটা হতে পারে জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায়। যে
উপাদান গুলোর নাম বললাম এগুলো ব্যবহার করবেন ইনশাল্লাহ আপনার জন্ডিস ভালো হয়ে
যাবে।
বিলু বিরুনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়
বিলু বিরুনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয় এটা আসলে সবারই জানা দরকার। আমরা প্রথমে
জানবো যে বিলু বিরুন টা আসলে কি। সাধারণত জন্ডিস লিভারের সমস্যা
জনিত রোগ জন্ডিসে কেউ আক্রান্ত হলে অথবা কারো লিভারের সমস্যা হলে একজন ডাক্তার
তার নির্ণয় করার জন্য টেস্ট করার সাজেস্ট করে থাকে তা হল সিনামবিলুবিরুন।
সাধারণ তো আপনি বিরোধী টেস্ট করাবেন কিভাবে তাহলে একটি ডাক্তারের মাধ্যমে।
বিলুবিরুন এক ধরনের হলুদ প্যাড যা সাধারণত রক্ত ও মলে থাকে। মাঝে মাঝে আমাদের
লিভার শরীরের এপিনোফিল ক্রস করতে পারেনা। এটা সাধারণত শরীরের বিলুবিরুন
বেড়ে যাওয়ার কারণে হতে পারে। বা লিভারের ইনফেকশনের কারণে হতে পারে।
এই সময় শরীরেবিলুবিরুন মাত্রা স্বাভাবিক থেকে বেড়ে যাওয়ার কারণে এই
সমস্যাটি দেখা দেয়। আর যার কারণে শরীরের রং হলুদ হয়ে যায়। যার ফলে প্রস্রাব
এবং মৌলের রং হলুদ হয়ে যায়। অনেক সময় চোখ হাতের তালু পুরো শরীরে এই ভাব চলে
আসে। বিলুবিরুন এর মাত্রা কত বেড়ে গেছে তা টেস্ট করার জন্য
সিনেমবিলুবিরুন টেস্ট করা হয়।
আর এটা টেস্ট করানোর জন্য টেকনোলজিস আপনার শরীর থেকে ৩ সিসি থেকে ফাইভ সিসি রক্ত
নিতে হয়। সাধারণত বিলুবিরুন মাত্রা ২.১ কিংবা এক পয়েন্টেরও বেশি
হয়ে যায় তখন বুঝবেন আপনার বেশি হয়ে গেছে আর যখন মাত্রা বেশি হয়ে যায় তখন
আপনার শরীরে জন্ডিসের ভাব দেখা দেয়।
জন্ডিস হলে কি স্যালাইন খাওয়া যাবে
জন্ডিস হলে কি স্যালাইন খাওয়া যাবে? এটা সাধারণত সবাই জানতে চাই যে আমার জন্ডিস
হয়েছে আমি কি স্যালাইন খেতে পারি। জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায়। সাধারণত জন্ডিস হলে
এই উপায় ব্যবহার করব স্যালাইনের ক্ষেতে। জন্ডিস হলে কি স্যালাইন খাওয়া যাবে
সেটাই বলবো এই আর্টিকেলে।
সাধারণত জন্ডিস হলে আমরা বিভিন্ন দলের স্যালাইন খাই তবে এ স্যালাইন টা কিভাবে
খেতে হবে পরিমাপ কতটুকু সেটা কিন্তু আমরা জানি না স্যালাইন ঠিকঠাক মতো যদি না
খায় তাহলেও অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে জন্ডিসের ক্ষেত্রে আমরা ওোর স্যালাইন এস
এম সি ওর স্যালাইন এই স্যালাইনটা আমরা ব্যবহার করব।
সাধারণত এই স্যালাইন পানিতে মিশিয়ে খেতে হয় হালকা পানি নিয়ে স্যালাইনটি মিস
করে একটি ঝাঁকিয়ে এই স্যালাইনটি আমরা পান করব। জন্ডিস কিংবা ডায়রিয়া হলে
স্যালাইন খাওয়ার গুরুত্বটা অনেক বেশি। স্যালাইন খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের পানি
স্বল্পতা আরো অন্য ধরনের রোগকে কন্ট্রোল করে এই স্যালাইন তাই আমরা ওর স্যালাইন
ব্যবহার করবো।
জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে
জন্ডিস হলে কি ডিম খাওয়া যাবে? এটি একটি খুব ইন্টেলিজেন্ট প্রশ্ন। সাধারণত
আমাদের যখন জন্ডিস হয়ে থাকে এই জন্ডিস টা লিভারে ক্ষতিগ্রস্ত করে। আর এই লিভারকে
যেহেতু সুস্থ রাখা যায় যতটা সুস্থ রাখা যায় ততটাই ভালো লিভারকে যুক্ত রাখার
জন্য আমাদের কোন তৈলাক্ত খাবার মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয় কোন ভারী খাবার
খাওয়া উচিত নয়।
কারণ জন্ডিস হলে আমাদের প্রথমে লিভারকে রেস্ট দিতে হবে। পিওর পানি মানে নিরাপদ
পানি আপনাকে পান করতে হবে। এক্ষেত্রে জন্ডিস হলে ডিম খাওয়া যাবে কিন্তু ডিম
খাওয়ার একটি নিয়ম আছে সেই নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে ডিম খাওয়া লাগবে।জন্ডিস হলে
কি ওষুধ খাব এটাও একটি ওষুধ।
তাহলে আমরা জন্ডিস হলে ডিম খেতে পারব কিন্তু ডিম খাওয়ার নিয়ম টা কি। দেখুন ডিম
খাবেন ডিম টা ভাজা খাওয়া যাবে না এক্ষেত্রে আমরা সাজেস্ট করব আপনি ডিমটাকে বয়েল
মানে সিদ্ধ ডিম খেতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রোটিনের প্রয়োজন সেক্ষেত্রে আপনি সিদ্ধ
ডিম খেতে পারেন। এটা হতে পারে জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায়।
লিভার জন্ডিস হলে কি হয়
লিভার জনিত জন্ডিস এবং হেপাটাইটিস এর প্রদাহ থেকে যদি জন্ডিস হয় তাহলে আমরা বলতে
পারি এটাকে লিভার জনিত জন্ডিস। এবার থেকে কমন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া লাঞ্চের অথবা
সাইন্টিফিক এর জন্য হতে পারে এর কমন কারণ গুলো হচ্ছে হেপাটাইটিস ভাইরাস
ব্যাকটেরিয়া এবংঅসুক। আমরা হেপাটাইটিস ভাইরাসের নাম জানি হেপাটাইটিস এ বি ভাইরাস
ডিভাইরাস এবং ই ভাইরাস।
এই পাঁচটি ভাইরাস দিয়ে হেপাটাইটিস এর মানুষ আক্রান্ত হতে পারে এছাড়া আরো ধরনের
ব্যাকটেরিয়া আছে। তো লিভার জনিত জন্ডিস হলে কি হয়। সাধারণত লিভারের প্রদাহ হলে
একটি মানুষের জ্বর জ্বর ভাব হয় চোখ মুখ লাল হয়ে যায় তার খাওয়ার অরুচি হয় ডান
পাশ ব্যথা করে। সাধারণতবিলুবিরুন টেস্ট করার পর বুঝা যায় আসলেই লিভারে
আক্রান্ত কিনা।
যদি টেস্ট করে বুঝা যায় যে লিভারে আক্রান্ত তখন কনফার্ম করে যে আসলেই লিভারজনিত
রোগ হয়েছে। এখন জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায়। লিভার জন্ডিস থেকে বাঁচার উপায় এর
জন্য তাকে ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। বড় যে চিকিৎসাটি হল তাকে
পরিপূর্ণভাবে রেস্ট করতে হবে। জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব আপনি ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী ওষুধ খাবেন।
সেক্ষেত্রে আপনার এ লিবার জনিত সমস্যা কন্ট্রোলে আসবে। লিভারের সমস্যা কিন্তু
একটি মারাত্মক সমস্যা যেটা থেকে ক্যান্সার পর্যন্ত হয়। আমরা বলিজন্ডিস হলে
কি ওষুধ খাব আপনি ডাক্তারের পরামর্শ এবং রেস্টে থাকার চেষ্টা করবেন। আমরা সবাই এই
জন্ডিস থেকে বিরত থাকব একটু সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিব তারপর পরামর্শ
অনুযায়ী আমরা ওষুধ সেবন করব।
শেষ কথা এবং লেখকের মন্তব্য
শেষ কথা এবং লেখকের মন্তব্য হিসেবে এটুকুই বলবো যে দেখুন জন্ডিস জনিত রোগ একটি
লিভারের সমস্যার কারণে হয়ে থাকে। আর লিভারের সমস্যা হলে ক্যান্সারে আক্রান্ত
হয়ে অনেক মানুষ মারা যায়। আমরা অনেকে বলি জন্ডিস হলে কি ওষুধ খাব। প্রথমত আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ
নেয়া লাগবে।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আমরা এই সমস্যার সমাধান করব কোন রোগের আমরা
অবহেলিত চোখে দেখবো না। কারণ রোগ মুক্ত থাকতে আমরা সবাই চাই। তাই রোগমুক্ত
থাকার কারো জন্য আমাদের শরীরের যত্ন নিতে হবে। ভালো-মন্দ খাবার খেতে হবে
অপুষ্টিকর খাবার খাব না সবাই ভালো থাকবেন।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url