ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো

ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো আমরা আর্টিকেলে ফোড়া হলে কি পদক্ষেপ নিব। এই জিনিসটা আসলে কি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি আমরা কি ধরনের ওষুধ ব্যবহার করলে এই ফোঁড়া থেকে মুক্তি পেতে পারি।

ফোড়া-হলে-কি-ওষুধ-খাবোএই ফোড়া টাকে সাধারণত আমরা বলি বিষফোঁড়া মানব জীবনে একটি সাধারণত একটি রোগ একটি মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশে হয়ে থাকে। এটি থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পারি সেটাই আলোচনা করব।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ ফোড়া থেকে বাঁচার উপায় 

ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো 

ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো আমরা এই আর্টিকেলে। ফোড়া হলে সাধারণত মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশে এই রক্ত হয়ে থাকে। এই রোগটি হলে সাধারণত শরীর হাত অনেক ব্যথা করে। অনেকে বলে থাকে এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ। এই রোগটি হলে সাধারণত মানুষের বিভিন্ন শরীরের অঙ্গে হয়ে থাকে।

এই রোগটি থেকে আমরা মুক্তি পেতে পারি বিভিন্ন উপায়ে। আমরা ওষুধের মাধ্যমে এ রোগটি থেকে কিভাবে মুক্তি পাব। শরীরে ফোড়া বা পুজ জমে গিয়ে এপসোস হওয়ার অভিজ্ঞতা যাদের আছে তারা নিশ্চয়ই জানে যে এটা আসলে স্বস্তিদায়ক রোগ নয়। কিন্তু আপনারা জানেন কি এই পড়াও কিন্তু আপনার আমার জীবনে কখনো কখনো নাসের কারণ হতে পারে।

আমরা এই আর্টিকেলে জানব ফোড়া হলে আমরা কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি এমনকি যথাযথ চিকিৎসা না নিলে এটি কত ভয়াবহ হতে পারে। শরীরের কোন স্থানে যদি পুঁঁজ জমে গিয়ে মেমব্রেন বা আবদ্ধ হয়ে থাকে তাহলে সেটাকে আমরা অ্যাপশেষ বলি। পুজ মূলত ব্যাকটেরিয়া ডেট টিস্যু এবং ডেট নিউট্রোফিল মা শ্বেত রক্ত কণিকা এবং কিছু টিস্যু ডেবলিসের সমন্বিত কালেকশন।


সাধারণত ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন থেকে ফোড়া সৃষ্টি হয়। শরীরে যখন ব্যাকটেরিয়া বা অন্য কোন জীবাণু ঢুকে তার বিপরীতে ইমিউনিএনজি সিস্টেম আছে সেটি তার যে রক্ত কণিকাগুলো আছে তাদেরকে প্রেরণ করে এবং শরীরের সেত রক্ত কণিকএর এবং শরীরের মধ্যে যেই রক্তকণিকা গুলো আসলে তার মধ্যে সংঘর্ষের ফলে এই রোগ সৃষ্টি হয়।

আসুন আমরা জানি এই ফোড়া বা অ্যাপসেস থেকে আমরা কিভাবে মুক্তি পেতে পারি। প্রথমত এই ফোড়া দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে কিছু কিছু ফরা আছে ভালো হয়ে যায় সেটা ভালো দিক আবার দেখা যায় পাঁচ থেকে সাত দিন হয়ে যাচ্ছে তবুও ভালো হচ্ছেনা এটা কিন্তু ক্ষতিকর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

আমরা ফোড়া কিভাবে ওষুধের মাধ্যমে ভালো করতে পারি 

অনেক রোগীরা আছে যেমন তারা এই ফোরাবিশ এর কারণে জ্বালা যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে ডাক্তারের কাছে যায়। অনেকেরই এই বিষফোঁড়াটি পোস্ট ফেটে রক্ত করতে শুরু করে। অনেক ভয়ংকর বিপর্যয় অবস্থা নিয়ে রোগীরা ডাক্তারের কাছে যায়। 

অনেক সময় এই রোগটি ভালো হতে দুই থেকে তিন সপ্তাহ লেগে যায়। আসুন আমরা জেনে নেই আমরা নিরাপদ ভাবে এ রোগটি সমস্যা সমাধান করতে পারি কিভাবে। কিভাবে এর যত্ন ও চিকিৎসা করা যায়। কোন ফোড়া বা এপসেসকে সতপনা হয়ে আমরা ফাটাতে যাব না। অথবা খোঁচা দিয়ে সেই ফোড়াটাকে ফাটাতে যাব না।

আমরা এই ক্ষতস্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেব। অবশ্যই পরিষ্কার করার আগে নিজের পরিষ্কার পরিছন্নতা বজায় রেখে পরিষ্কার করব। আমরা ওষুধের ক্ষেত্রে এই ফোড়া হলে অনেকেই অ্যান্টিবায়োটিক খেয়ে থাকে আমরা এই এন্টিবায়োটিক ডোজটি নেবো না।  

যেহেতু পোড়া বা অ্যাপসেস একটি ব্যথাজনিত রোগ সেহেতু এইটার জন্য আমরা প্যারাসিটামল, আইবো প্রফেন, প্রফে না, এই জাতীয় ব্যাথা নাশক ঔষধ খেতে পারেন। দেখা যাচ্ছে এ রোগটি পাঁচ থেকে সাত দিনের ভিতর শুকাচ্ছে না। কিংবা আর ভয়ংকর অবস্থায় যাচ্ছে সেক্ষেত্রে ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়ার চেষ্টা করবেন।

ফোঁড়া থেকে বাঁচার উপায়


ফোড়া থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো আমরা এই আর্টিকেলে। আমরা এই ফোড়া নিয়ে বেশ চিন্তায় থাকি। কারণ এটি একটি ব্যথা বা যন্ত্রণাদায়ক রোগ। থেকে থেকে কোন সময়ে এর উক্তি শক্ত হয়ে যায়। ফোড়া আসক্ত হলে করণীয় কি এটা আমরা একটু নিচেই জানতে পারবো। শরীরে ফোড়া বা অ্যাপসের মূল চিকিৎসা হলো সার্জারি।

সার্জারের মাধ্যমে এই ফোড়া এর ভিতর যে পুঁজ গুলো রয়েছে সেগুলোকে বের করে ফেলা এবং এবং তার পরবর্তীতে নিয়মিত সেই স্থানটি ইস্টরাইল পদ্ধতিতে ড্রেসিং করা। যদি আমরা সার্জারির মাধ্যমে পৌষ গুলো বের করে দেই এভাবে যত্ন নেই তাহলে দেখা যায় কম সময়ের মধ্যে আপনি আপনার উপসর্গগুলো থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

এ পদ্ধতি অবলম্বন করলে দেখা যায় আপনার ক্ষতটিশুকিয়ে যাবে এবং ব্যথা অনেকখানি কমে যায়। মনে রাখতে হবে সার্জারির পাশাপাশি আপনাকে এন্টিবায়োটিক এর গারস্থ হতে হবে। যেটি আপনার চিকিৎসকের নির্ধারণ করবেন যে আপনি কোন এন্টিবায়োটিক কি ডোজে খাবেন। এই ক্ষেত্রে হতে পারে আপনার চিকিৎসক বা সার্জন আপনার পোজ নিয়ে পরীক্ষাকরতে পারে।

পরীক্ষা করার কারণ যে সেই পুজ পরীক্ষা করে দেখবে যে আপনার শরীরে কি ধরনের ফোড়া হয়েছে। সেটি দু-তিনদিন পরে জানা যায় যে কোন জীবানু দিয়ে আপনার শরীরে ফোড়াটি হয়েছে। এবং সে ক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটিক টি কার্যকর। এভাবে করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করবেন। 
আশা করা যায় আপনি এই ফোড়া থেকে মুক্তি পাবেন।

ফোড়া হলে শরীরে কি হয়

ফোড়া হলে শরীরে কি হয় এ বিষয়ে আমরা জানব। ফোড়া একটি রোগ এ রোগটি একটিইয়।পুজ সংক্রান্ত রোগ শরীরের বিভিন্ন অংশে এ ধরনের রোগ হয় সেখানে এ রোগটি হলে শরীরের ওই অংশ ফুলে যায়। এ রোগটি সাধারণত জীবাণুর কারণে হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু শরীরের ভিতরে সৃষ্টি হয় তারপরে এ ধরনের রোগটি হয়।

ফোড়া-হলে-কি-ওষুধ-খাবো
ফোড়া অসাধারণ তো একটি যন্ত্রনাদায়ক রোগ। এটি হলে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা করে। এই ফোড়া হলে সাধারণত জ্বর আসার সম্ভাবনা থাকে। শরীরে জ্বর বিভিন্ন কারণে আসে এই ফোড়া যখন হয় তখন শরীর হাড় ব্যথা-বেদনা করে আর এই ব্যথার জন্য শরীরে জ্বর সৃষ্টি হয়। আমরা ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো।

এ রোগটি যেখানে হয় সেই শরীরের অংশে পুঁজ হয়ে ফুলে যায়। সেটা হতে পারে আপনার কানে গলায় মাথায় পিঠে এই ধরনের জায়গায় এই রোগটি সাধারণত হয়ে থাকে। দ্রুত ডাক্তারের চিকিৎসা নিয়ে এ রোগটির সমস্যা সমাধান করা উচিত।

ঘন ঘন ফোড়া হওয়ার কারণ কি

ঘনঘন ফোড়া হওয়ার কারণ কি সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব আজকের এই প্রতিবেদনে। আমরা বাংলা ভাষায় সবাই জানি যর ফোড়া হয় বা মেডিকেল সাইন্সে যে ভাষায় বলা হয় সেটাকে বলা হয় ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন। কিন্তু এই ফোড়াটা আসলে সবাই জানে আমাদের কিছু প্রাচীন আমল থেকে এই ফড়ার একটি চিকিৎসার ঘরোয়া পদ্ধতি হয়ে গেছে।

এই পড়ার চিকিৎসা ঘরোয়া পদ্ধতি চিকিৎসা এটা নিয়েও আলোচনা করব এখন আলোচনা করব ঘনঘন করা হওয়ার কারণ কি। আমাদের শরীরে কিংবা আপনার শরীরে ঘনঘন করা হয় কারণ কি সেটাকে বলা হয় রি কারেট বয়েল।ফোড়াটা সাধারণত হয়ে থাকে ব্যাকটেরিয়াল জড়িত কারণে। পৃথিবীতে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া হয়ে গেছে জীবাণু এবং নতুন নতুন স্রিতিয়েল আবিষ্কার হচ্ছে।

তো বারবার খোঁড়া হওয়ার কারণটা হলো কিছু কিছু জায়গা আছে যেমন আমাদের জেনিটার ইজম বা আমাদের প্রাইভেট পাটের কিছু অংশ যেখানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। দেখা যায় গোসলের সময় ঠিকমতো পরিষ্কার করতে পারি না সেই সব জায়গায় যদি জীবাণু থেকে যায় সে কারণেও ফোড়াটা হতে পারে। ঘন ঘন ফোড়া হলে তিনটি সেফটিযুক্ত সাবান ব্যবহার করা উচিত।

আমাদের শরীরে বিভিন্ন পার্টের প্রাইভেট পার্ট এর বাইরে ও কিন্তু নাকের ছিদ্রের ভিতরে এই রোগটি হয়ে থাকে নাকের ছিদ্রের ভিতরে ব্যাকটেরিয়া থেকে যায়। এ কারণে সাধারণত ঘন ঘন এই ফোড়া বা এপ সেট রোগটি হয়ে থাকে। এ রোগটি হলে সাধারণত আমরা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করবো।

ফোঁড়া শক্ত হলে করণীয় কি

ফোড়া শক্ত হলে করণীয় কি কিংবা ফোড়াটা শক্ত হয় কেন। আসলে ফোড়া বিভিন্ন কারণে শক্ত হয়ে থাকে। আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ যখন এ রোগটি হয়ে থাকে তখন আমরা কি করি। যখন এ রোগটি হয় তখন সাধারণত এই রোগটি না পাকলে তার ভেতরের পুজ গুলো বের হয় না তৎক্ষণাৎ আমরা কি করি একটু টিপাটিপি করি এটা করা ঠিক নয়। 
আবার কি করে খোঁচা দিয়ে ভিতরের অংশে ফাটাবার চেষ্টা করি। আমরা এই ধরনের কার্যকলাপ কর্মকাণ্ডগুলো করার কারণে ফোড়া শক্ত হয়ে যায়। আরো যে কারণে ফোঁড়া ভক্ত হয় সেটা হলো আমাদের শরীরে যখন এই অ্যাপস সেট কিংবা বয়েল যেটাকে বলা হয় এ রোগটি যখন হয়ে থাকে তখন ডাক্তারের চিকিৎসা ছাড়াই আমরা যেকোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করি।

ভুলভাল এন্টিবায়োটিক সেবন করার কারণে এই রোগটি এটার নাম আমরা বলি ফোড়া এই ফোড়াটি শক্ত হয়ে যেতে পারে। ফোঁড়া শক্ত হয়ে গেলে সাধারণত ভালো হতে অনেক সময় লেগে যায়। ভিতরের পুজগুলো সহজে আর বের হয় না। তাই আমরা আমাদের শরীরে যখন এই ফোড়া কিংবা ফোট জাতীয় রোগ যদি হয় আমরা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেব।

ফোড়া হলে কি ধরনের খাবার খাবো 

খোঁড়া হলে কি ধরনের খাবার খাবো যে খাবারটি খেলে আমরা অতি তাড়াতাড়ি দ্রুত সেরে উঠবো। আমরা সাধারণত আমাদের শরীরে যখন বিভিন্ন ধরনের রোগ হয় তখন আমরা খাবারের হিসাব করে খাই। ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খাওয়া উচিত। আমরা জানবো ফোড়া হলে আমরা কি ধরনের খাবার গ্রহণ করতে পারি যে খাবারটি আমাদের শরীরের জন্য উপকারী।

আমরা সাধারণত একটা জিনিস ভেবে থাকি ভুল ধারণা আমাদের ভিতরে থাকে সেটা হল। টক জাতীয় খাবার খেলে নাকি ঘা পেকে যায় এটা আসলে ভুল ধারণা ত্বক জাতীয় খাবার বলতে আমরা ভিটামিন সি কে বুঝাই এই ভিটামিন সি শরীরের ক্ষতকে শুকাতে সাহায্য করে। কারণ ভিটামিন সি অ্যান্টি বোর্ডির কাজ করে।

আর এই এন্টি বডিটা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোদ  বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আমরা ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে পারি। ভিটামিন সি কোন কোন খাবার গুলো আমরা খেতে পারি যেমনঃ আম্রা,মালতা,কমলা,কমলার রস  এ ধরনের ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো আমরা খেতে পারি। ভিটামিন সি শরীরের জন্য একটি প্রচুর কার্যকারী খাবার।

লেবুর রসের কথা বলি লেবুর রস তো সরাসরি খাওয়া যায় না এটা সাধারণত জলের সঙ্গে মিশিয়ে হালকা চিনি দিয়ে শরবত করে খেতে হয়। আমরা লেবুর শরবত করে খেতে পারছি এটা শরীরের জন্য প্রচুর উপকারী এবং শরীরের এনার্জি বাড়িয়ে তোলে। আমাদের শরীরে ফোড়া হলে আমরা এ ধরনের খাবার গুলো খেতে পারি এতে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

মাথায় ফোড়া হলে কি পদক্ষেপ নিব

মাথায় ফোড়া হলে আমরা যে ধরনের পদক্ষেপ নেব । আমাদের মাথায় ফোড়া হলে আমরা সাধারণত এটাকে বলে থাকি ব্রেন অ্যাবসেস। ব্রেন অ্যাবসেস বাচ্চাদের বা বড় মানুষদের মাথায় ফোড়া হয়। আপনারা হয়তো জানেন আমরা ছোটবেলায় দেখেছি আমাদের শরীরে বিভিন্ন অংশে ফুলে যায় ফোড়া হয় সেখান থেকে এক সময় পুজ বের হয়।

এবং সেই পুঁজগুলো বিভিন্ন চিকিৎসার মাধ্যমে ড্রেসিং করার মাধ্যমে ভালো হয়। ঠিক এরকম ধরনের ঘটনাগুলো  ব্রেনেও হয়ে থাকে। আমাদের মাথায় পড়া হলে সেটাকে আমরা সাইন্টিক ভাষায় বলি ব্রেন অ্যাবসেস। প্রধানত এই সমস্যাটা হয়ে থাকে ছোট বাচ্চাদের। এটা গঞ্জেরিতাল হার্টের সমস্যা হয়ে থাকে জন্মগত হার্টের সার্জন যারা আছে তাদের কাছে এই রোগীগুলো যায়। 

বাচ্চাদের হাটের কারণে যে সমস্যাগুলো হয়ে থাকে এটা বিভিন্ন জায়গায় ইনফেকশন সরিয়ে যায় সেটার কারণে মাথায় ফোড়া হয়। এছাড়াও কারো যদি ফুসফুসের মধ্যে সমস্যা থাকে সেটার কারণে এই ইনফেকশন গুলো ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও ব্রেনের কোন অংশ তে ব্রেনের চারদিকে যে স্কাল গুলো আছে সাইনাসগুলো আছে এগুলোর মধ্যে যে দাতে্র সমস্যা করে।

আর সেটার কারণে আমাদের ব্রেনের চারদিকে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়ার কারণে আপনাদের মাথায় ফোড়া হয় যেটাকে আমরা বলি ব্রেন অ্যাবসেস। এ রোগটি হলে কি কি লক্ষণ নিয়ে আসে সেগুলো হলোঃ

  • জ্বর
  • মাথাব্যথা
  • বমি
  • একসাইড অবশ হওয়া
  • চোখে কম দেখা ইত্যাদি 
জ্বর এ লক্ষণটা নিয়ে আসে জ্বর থাকে মাথা ব্যথা শুরু হয় বমি বমি ভাব আসে। কারো আবার বমিও হয় এক্সাইড অবশ হয়ে যায়। চোখে কম দেখে ইত্যাদি আরো অনেক ধরনের সমস্যাগুলো হয়ে থাকে এই লক্ষণ গুলো নিয়ে এই প্রদাহ সৃষ্টি হয়।

মলদ্বারের পাশে ফোড়া হলে যে চিকিৎসা নিবো 

মলদ্বারের পাশে ফোড়া হলে যে চিকিৎসা নিবো তা আমরা এখন জানব। মলদ্বারে ফোড়া হয় এটাকে আমরা অনেকে ফোর্ট বলি বিস্ফোর্ড। কিন্তু সাইন্টিক ভাষায় বলে এটার নাম হল ফিস্টুলা এখন আমরা জানব মলদ্বারে ফিস্টুলা কেন হয় এর চিকিৎসা কি ধরনের চিকিৎসা গ্রহণ করলে মলদ্বারে পাশে ফোড়া এবং ফিস্টুলা হবে না।

সাধারণত মলদ্বারে সাইটে ইনফেকশনের কারণে এই রোগটি হয়ে থাকে। এ রোগটি হল মলাশয়ের পাশে কিংবা সাইডের চামড়ায় একটি নালী। এটাকে বলা হয় ফিস্টুলা দুই ধরনের সরল আর একটা হল জটিল ফিস্টুলা। আমরা জানবো ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো। 

সাধারণত এই ফিস্টুলা মলাশয়ের পাশে তীব্র ব্যথা করে। এই জন্য অনেকেই সমস্যার ভিতরে থাকে। ডাক্তারি পরামর্শ হলো এই রোগটি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল হিমুপতি ওষুধ সেবন করা। হিমু পতিওষুধ সাধারণত খেলে যে মলদ্বারের পাশে যে ফটোটি হয় এটি সাধারণত পেকে তার ভেতরের জীবাণুগুলো বের হয়ে যায়।

তাই আমরা মলদ্বারের পাশে কিংবা মালা সয়ে যদি কোন ফিস্টুলা বা ফোড়া হয়ে থাকে আমরা ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী হিমো প্রতি ওষুধ সেবন করব। হিমোপতি ওষুধ এসব রোগের জন্য প্রচুর কার্যকরী ওষুধ তাই আমরা ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো অবশ্যই হিমোপতি  ওষুধ।

ফোঁড়ার জন্য আমরা কি পদক্ষেপ নেব

উপরোক্ত এই সমস্যাগুলো হয়ে থাকে এগুলো থেকে চিকিৎসা নেওয়ার ফলে আমরা মুক্তি পেতে পারি পরীক্ষা নিরীক্ষা করা যায়। এ ধরনের সমস্যাগুলো অনেকেরই থাকে আমরা এর চিকিৎসা এটা গ্রহণ করব। প্রথমত এটার মাথায় সিটি স্ক্যান করা লাগে এমআরআই করা লাগে যে জিনিসটা করলে বোঝা যায় যে কি ধরনের ইনফেকশন হয়েছে।

ফোড়া-হলে-কি-ওষুধ-খাবো
এ ব্রেন অ্যাবসেসটার বিভিন্ন স্টেপ অনুযায়ী এর চিকিৎসা রয়েছে। এটা হলে সাধারণত আমরা এন্টিবায়োটিক থেকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি অনেক বড় সমস্যা হলে যদি আপনার শারীরিক সমস্যা হয়। সমস্যাগুলো আরো বেশি দেখা দেয় হাত পা অবশ হয় প্যারালাইসিস হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের চিকিৎসা অনুযায়ী ডাক্তাররা অপারেশন করে।

আর একটা চিকিৎসা হলো এই অ্যাপসটি যখন হয় তখন এই ঘাটি প্রথমে ড্রেসিং করিয়ে নেওয়া হয়। তারপর তাদের চিকিৎসা দিক যন্ত্র দিয়ে এই ঘাঁ টি কেটে নেওয়া হয়। এবং আমরা দীর্ঘ মেয়াদী এন্টিবায়োটিক নিবো ডাক্তার পরামর্শ অনুযায়ী। পদক্ষেপ গুলো গ্রহণ করলে আমাদের মাথারা ফোড়া ভালো হয়ে যাবে।  

বিষফোঁড়া ফুসকুড়ি ফোট অ্যাবসেষ পাকানোর ঘরোয়া উপায়

বিষফোঁড়া ফুসকুড়ি ফোট অ্যাবসেষ পাকানোর ঘরোয়া উপায়। আমাদের যখন ফোড়া হয় কিংবা যেটাকে আমরা ফুসকুড়ি বলি সেটা হলে আমাদের যন্ত্রণা হয় ব্যথা হয় শরীরে। তখন আমরা বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়ি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা ওষুধ খুঁজি ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো। আজ জানব ঘরোয়া উপায়ে ফোড়ার চিকিৎসা।

ফোঁড়ার ব্যাথা থেকে কিংবা ফুসকুড়ির যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে পারি যে ঘরোয়া ওষুধ টা ব্যবহার করে সেটা হলো নিম পাতা। নিমপাতা ব্যবহার করব কিভাবে সেটা হল কয়েকটি নিম পাতা নিয়ে শিল্পাটাতে বেটে ফোড়ার গায়ে লাগিয়ে দিতে হবে। এতে করে ঘোড়ার যন্ত্রণা কমে যাবে এবং ফোঁড়া দ্রুত পেকে যাবে।

নিমপাতা বেটে গোড়ায় লাগার পাশাপাশি ওই নিম পাতা দিয়ে গরম পানিতে ফুটিয়ে হালকা কুসুম গরম পানি নিয়ে একটানা সাত দিন গোসল করুন। এতে করে যে পড়া গুলো আছে সেগুলো কমে যাবে এবং নতুন করে আর কোন ফোঁড়া ওঠার সম্ভাবনা থাকবে না।

আরেকটি পদ্ধতি হলো এক কাপ চায়ে এক চামচ চা পাতা দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এরপরে ফোরার চারপাশে এই গরম গরম চা পাতার পানিটি টিস্যু কিংবা কাপড়ের মাধ্যমে লাগিয়ে রাখুন। এতে করে ব্যথা কমে যাবে এবং ফোড়া আপনা আপনি ফেটে গিয়ে বের হয়ে আসবে। ফোড়া শক্ত হলে করণীয় কি আমরা এই ঘরোয়া পদ্ধতি ও ব্যবহার করতে পারি।

লেখকের মন্তব্যঃ ফোড়া হলে কি ওষুধ খাবো এ সম্পর্কে 

ফোড়া কিংবা ফুসকুড়ি হলে আমরা সবাই একটি সমস্যার ভিতরে থাকি। এটি প্রচুর জ্বালা যন্ত্রণা ও ব্যথা করে। আমাদের শরীরের  বিভিন্ন অংশে এ ধরনের ফোড়া হয়ে থাকে। আমরা এটা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে পারি ডাক্তারের চিকিৎসা অনুযায়ী। আরো যেটি বললাম এই উপায়গুলো আপনারা ব্যবহার করে

ফোড়া থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি উপকার হয়ে থাকে অবশ্যই অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবেন যাতে করে আপনার সেই বন্ধুও উপকৃত হয়। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন। দৈনিক ভিজিট করবেন নতুন নতুন আপডেট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটটি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url