কি খেলে মোটা হওয়া যায়
কি খেলে মোটা হওয়া যায়। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব যে দশটি খাবার খেলে আপনি মোটা এবং স্বাস্থ্যবান হয়ে উঠবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মোটা এবংস্বাস্থ্যবান হওয়ার উপায়
- কিসমিস খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- কাঠবাদাম খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- কাঁচা ছোলা খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- ডিম খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- খেজুর খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- যৌথ খাবার খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- ভাত খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- দুধ এবং কলা খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- মেডিসিন নিয়ে মোটা হওয়ার উপায়
- এই উপায় গুলোর ভিত্তিতে লেখকের মন্তব্য
কিসমিস খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
কি খেলে মোটা হওয়া যায়। মোটা হওয়াটা অনেকের স্বপ্ন। কারণ চিকন স্বাস্থ্য মানুষকে খুব একটা স্মার্ট দেখায় না যে কারণে, অনেক মানুষ চাই যে আমি মোটা হব কিভাবে। আপনাদের কাছে আমি এখন একটি খাবারের নাম শেয়ার করব যেটি খেয়ে আপনি দ্রুত মোটা হতে পারবেন। কি খেলে মোটা হওয়া যায় তাড়াতাড়ি। আজ আমি আপনাদেরকে সেই উপায়টি বলবো।
কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়। এটা অনেকেরই প্রশ্ন থাকে । যে খাবার তো অনেক আছে তাহলে আমরা কোন খাবারটি খাবো। এই খাবারটা খেলে আমাদের শরীরের শক্তি বল খাওয়া রুচি বাড়বে। আপনারা যে খাবারটি খাবেন সেটির নাম হল কিসমিস।
বর্তমানে অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিবার খাবার হল তার নাম কিসমিস। এই খাদ্য টি খেয়েও ৩০ দিনে মোটা হওয়া যায়। কিসমিস টা হলো কি, কিসমিস বানায় কিভাবে।আপনারা অনেকে আঙ্গুর চেনেন আঙ্গুরকে শুকিয়েই কিন্তু কিসমিস বানানো হয় ।একটি সুস্বাদু খাবারের নাম হলো কিসমিস।১০০ গ্রাম আঙ্গুরের মধ্যে রয়েছে ৬৯ গ্রাম ক্যালরি।
আর ১০০ গ্রাম কিসমিসের মধ্যে রয়েছে ২৯২ গ্রাম ক্যালোরি।এছাড়া অন্যান্য তুলনায় কিসমিসে অনেক গুনাগুন রয়েছে।কিসমিসে রয়েছে গ্লুকোজ। এখন প্রশ্ন কিসমিস টা কিভাবে খাবেন। কিভাবে খেলে আপনি মোটা হবেন। আপনি প্রতিদিন রাতে প্রতিদিন রাতে একটা গ্লাসে এক মুঠের মতো কিসমিস পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখবেন।
তারপর সকালে উঠে পানিতে ভেজা কিসমিস গুলো খেয়ে নিবেন। সঙ্গে পানিগুলো খেয়ে নিবেন।এভাবে ৩০ দিন যদি আপনি প্রতিনিয়ত নিয়ম মেনে খান আপনার শরীরে অনেক চেঞ্জ আসবে। আপনি মোটা হবেন।
কাঠবাদাম খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
এখনকার জেনারেশনে মোটা হওয়াটা একটা চলিত। সবাই চাই যে আমি মোটা হবো। কি খেলে মোটা হওয়া যায়।এবারের যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হল একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার। বর্তমানে দেহের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে এই খাবারটি প্রত্যেকেরই খাওয়া দরকার।
কি খেলে মোটা হওয়া যায় তাড়াতাড়ি। হ্যাঁ এখন যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবো। যে খাদ্য টি নিয়ে আলোচনা করবো।মোটা হওয়ার জন্য একটি অন্যতম খাবার হলো এটি। যারা রোগা পাতলা আছেন অনেকে মনে করেন আমার শরীর মোটা হচ্ছে না। আমি মোটা হতে পারছি না, তাদের জন্য এই খাবারটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়। হ্যাঁ যে খাবারটি খেলে শরীর খুব তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া যায়, সেই খাবারটির নাম হলো বাদাম। বাদাম অনেক ধরনের বাদাম আছে কাজুবাদাম, কাঠবাদা্ম , চিনা বাদা্ম , তবে বর্তমানে উপকারী একটি খাদ্য হলো কাঠবাদাম। কাজুবাদাম ও অনেক উপকারী। আপনারা এই খাবারটি নিয়ম মেনে খেলে পাতলা থেকে মোটা হতে পারবেন।
খাওয়ার নিয়মঃ মিটানোর জন্য কাঠবাদাম খাওয়ার কোন বিকল্প নাই। এই খাবারটি খাবেন কিভাবে।প্রতিদিন রাতে আপনি একমুঠো বাদাম পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন। তারপর সকালে খালি পেটে খাবেন। কাঠবাদাম গুলো খেয়ে নিবেন সঙ্গে পানিটা খেলে আরো ভালো। আপনি এটা প্রতিনিয়ত ৩০ দিন খান। আপনার শরীরের অনেক উন্নতি দেখতে পাবেন।
কাঁচা ছোলা খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
কি খেলে মোটা হওয়া যায় । যেই খাবারটি খেলে মোটা হওয়া যায় সেই খাবারটি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য মানবদেহে এটি প্রচুর উপকার এনে দেয়। আপনি মোটা হতে চাচ্ছেন এই খাবারটি ট্রাই করেন একমাস আপনি মোটা হয়ে যাবেন। বর্তমানে অনেক মানুষ এই খাবারটি খেয়ে উপকার পেয়েছে।
প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় 18 গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট ৫ গ্রাম মাত্র , ক্যালসিয়াম ২০০ মিলিগ্রাম , ভিটামিন প্রায় ১৯২ মাইক্রগ্রাম। এছাড়া আরো অনেক গুনাগুন এর ভিতর রয়েছে।এই খাবারটি খেয়ে ৩০ দিনে মোটা হওয়া জায় । এই খাবারটি খাওয়ার নিয়ম হলো।
প্রতিদিন রাতে একটি পাত্রে এক মুট কাচা ছোলা পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাকবেন । তারপর সকাল বেলা এই খাবার টি , মানে কাচা সোলা গুলো খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে নিবেন। খাওয়া শেসে পানি খাবেন এই ভাবে একমাস খাবেন । আসা করা যাই আপনি ফলাফল পাবেন।
ডিম খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
ডিম এই খাবারটি শুধু ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রেই না এই খাবারটি খেলে আপনি আপনার মাসেল বৃদ্ধি পাবে । আপনি মোটা হওয়ার জন্য সকালের নাস্তায় যে খাবারগুলো যুক্ত করতে পারেন। এই খাবারগুলো আপনি যদি সকালবেলা নিয়মিত খান আপনার ওজনও বাড়বে আপনার শারীরিক দৈহিক গঠন বাড়বে।
কি খেলে মোটা হওয়া যায় । সেই খাবারটির নাম হল ডিম। ডিমকে অনেকের প্রকৃতির মাল্টিভিটামিন বলে। এই খাবারটি খেয়ে সহজে ওজন বাড়ানো যায় এমনকি মোটা হওয়া যায়। এই টিমে ভিটামিন এ আছে যা আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভিটামিন বি টু আছে যা আমাদের ত্বককে ভালো রাখে জিঙ্ক আছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় কাজে লাগে।
এমন আরো অনেক ভিটামিনের সমৃদ্ধ আছে এই ডিম যা আমাদের শরীরের স্বাস্থ্য এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এই ডিম শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি খাদ্য। বর্তমান বাজারে এটিমের দাম তুলনামূলক একটু বেশি তবে এই দিন সব খাবারের সঙ্গে খাওয়া যায়। এই খাদ্যটি খেয়ে৩০ দিনে মোটা হওয়া যায় ।
তাই আপনি প্রতিদিন সকালবেলা নাস্তার খাবারের সঙ্গে আপনি এই একটি করে সেদ্ধ ডিম খেয়ে নিতে পারেন। এটা আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। ডিম ভাজার কথা বলছি না কারণ অস্বাস্থ্যকর তেল দিয়ে ভাজলে এটি শরীরের জন্য ক্ষতি করবে।
খেজুর খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
কি খেলে মোটা হওয়া যায় । হ্যাঁ আপনি মোটা হতে চান আপনি মোটা হতে পারবেন । অনেকে হয়তো বলে যে আমি তাড়াতাড়ি মোটা হব কিভাবে । কি খেলে মোটা হওয়া জায় তাড়াতাড়ি । এক কথায় যদি আমরা বলি কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়।
আপনি নিয়মিত ভাবে খেজুর খান। এটি একটি অসাধারণ ফল, ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম আছে যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। আয়রন আর ফলিক এসিড আছে যা রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে। ফাইবার আছে যার উপকারিতা অনেক বেশি যার উপকারিতা অনেক বেশি। খেজুরের গুষ্টিগুণ অতুলনীয়।
সকালবেলা আপনি যদি খালি পেটে কয়েকটি খেজুর খেয়ে পানি খেয়ে নেন। এভাবে করে আপনি প্রতিনিয়ত এক মাস খান। তাহলে দেখতে পাবেন খেজুরের ফলাফল কি, খেজুর আপনার শরীরের জন্য কতটা উপকারী। এই খাবারটি খেলে যেমন ওজন বারা যায় তেমনি স্বাস্থ্য ঠিক রাখে। আপনি এই খাদ্য টি শুধুমাত্র যে সকালে খাবেন তা না আপনি যখন ইচ্ছা খেতে পারেন।
যৌথ খাবার খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
এখন অনেকে আবার ভাববে যৌথ খাবার সেটা আবার কি।আমাদের দরকার কি খেলে মোটা হওয়া যায়। যৌতু খাবার হল একসঙ্গে অনেকগুলো খামার মিশ্রণ করে খাওয়ার উপায় কে বলা হয় যৌথ খাবা। কোন খাবার খেলে তাড়াতাড়ি মোটা হওয়া যায়। আমরা এই উপাইকে কাজে লাগিয়ে আমাদের ওজন বাড়াতে পারি।
অনেকের হয়তো জানে না যে যৌথ খাবার খেয়েও মোটা হওয়া যায় । খাবার গুলো কি যৌথ খাবার বলতে আমরা বুঝি একসঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া কিংবা মিশ্রণ করা খাওয়া যেমন কাঠবাদাম, তিন ফল মধু কিসমিস এই খাবারগুলো একসঙ্গে মিশ্রণ করে কাউকেই বলে যৌথ খাবার।
যৌথ খাবার আমরা পাবো কিভাবে। আপনারা চাইলেই যৌথ খাবার বানাতে পারেন কিংবা কিনও আনতে পারেন। তবে অনেক সময় অনেকেরা এই যৌথ খাবারে ভেজাল দিয়ে থাকে যার কারণে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। আপনারা বাসায় এ খাবারগুলো তৈরি করতে পারেন আপনারা নিয়মিত যদি এই খাবারগুলো ৩০ দিন খান। আপনার মনের আশা পূরণ হবে।
ভাত খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
অবাক হলেন যে ভাত তো আমরা প্রতিনিয়ত খাই তাহলে ভাত খেয়ে আমরা মোটা হবো কিভাবে কই আমরা তো মোটা হচ্ছি না। দাঁড়ান বলতে দেন শুধুমাত্র ভাত খেলে যে মোটা হবেন তা না ভাত খাওয়ার অনেকগুলো নিয়ম আছে যে নিয়ম গুলো মেনে চল্লে আপনি যদি ভাত খান তাহলে আপনি মোটা হবেন।
কি খেলে মোটা হওয়া জাবে। আমাদের মনের ভিতর এই জিনিসটাই ঘুরপাক খায়। যে কোন খাবার খেলে মোটা হবো। আমরা বাঙালিরা মুখের স্বাদের জন্য অনেক কিছুই বুঝেশুনে খাই না এজন্য আমাদের শরীরে খুব একটা উপকারও দেখা দেয় না।
কারণ আমাদের বাঙ্গালীদের কাছে মুখের স্বাদটাই অনেক। তৃপ্তি করে যেন খেতে পারি আর তৃপ্তি করে খাওয়ার জন্য আমরা অনেক কিছুই দেখে বুঝে খাই না। চলুন দেখা যাক আমরা কিভাবে খেলে আমরা ওজন বাড়াতে পারব আমাদের শরীরে। আমরা যখন কোন জিনিস খাই তখন কিন্তু খাবারটা চিবিয়ে খাই না।
আবার ধরেন আপনি শাকসবজি ডিম এসব কিন্তু পুরো সিদ্ধ না হলে আমরা খাই না কিন্তু বিদেশীরা কি করে তারা হাফ বয়েল খায় এজন্য তাদের শরীরে ওজন এবং শারীরিক গঠন ঠিক থাকে। আপনার দরকার শরীরে ওজন বাড়ানো। তাই আপনি যদি এভাবে মেনে চলতে পারেন। তাহলে আপনিও হবেন স্বাস্থ্যবান মানুষ ।
দুধ এবং কলা খেয়ে মোটা হওয়ার উপায়
মোটা হওয়াটা আমার স্বপ্ন মোটা হওয়াটা আমার ইচ্ছা। কি খেলে মোটা হওয়া যায় । আমি যদি মোটা হতে পারতাম। আমার ওজন তো খুবই কম আমার ওজনটা যদি একটু বাড়ত। ঠিক এমনই প্রশ্ন থাকে সবার মনে। হ্যাঁ আপনিও চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে মোট হতে পারবেন।
হ্যাঁ আমরা কলা আর দুধের কথা বলছি দুধ হল এমন একটি খাদ্য যেটা মানব জীবনের দেহে উপকারী। জন্মের পর থেকে নিয়েই প্রতিটা ধাপে ধাপে কিন্তু তোদের চাহিদা অপরিসীম। ছোট বাচ্চাদের বাড়ন্ত বয়সে যেমন দুধের দরকার তেমনি আমাদের মানব জীবনে দুধ হল একটি কার্যকারী খাবার। আরেকটি খাবার হলো কলা ।
কলা হলো এমন একটি খাদ্য যেটা মানুষের ক্ষুধার চাহিদা মেটায় । কলা খেলে আমার শরীর স্বাস্থ্য মোটা হয়। এখন আমরা দেখব কলা আর দুধ খেয়ে আমরা কিভাবে আমাদের স্বাস্থ্য এবং ওজন বাড়াতে পারি। মাঝারি মাপের একটি কলায় ১০৫ কিলো ক্যালরি শক্তি থাকে । আপনি দিনে তিনটা থেকে চারটা কলা খাবেন সঙ্গে দুধ নিয়ে।
দুধ আর কলা একসঙ্গে মিশ্রণ করে খেলে আপনার শরীরে অনেক ভিটামিন গ্রোথ বাড়বে। দুধ আর কলা একসঙ্গে কিভাবে খাবেন । আপনি যদি এই বিষয়টা না জানেন, তাহলে আপনারা একটি কলা পিস, পিস করে কেটে নিবেন । তারপর এক গ্লাস দুধ নিয়ে বিলিন্ডার মেশিনে একসঙ্গে দিয়ে দিলে একটি তরলখাদ্য বের হয়ে আসবে। আপনি যদি সেটা খান আপনার শরীরে ওজন বাড়বে।
মেডিসিন নিয়ে মোটা হওয়ার উপায়
কি খেলে মোটা হওয়া যায়। কোন খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়। আমি আপনাদের সঙ্গে খাবার না কিছু মেডিসিন খাওয়ার পরামর্শ দিব। তবে আমি এটা বলব যে সব ধরনের মেডিসিন খাওয়া যাবে না। কারণ অনেক ধরনের মেডিসিনেপার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে।যেটার কারণে আপনার শরীরে অনেক ক্ষতিহতেপারে।
আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব আপনারা মেডিসিন খান। এমন মেডিসিন যেটা আপনাদের শরীরে হরমোন বৃদ্ধি রক্ত বৃদ্ধি করবে। আর এই সমস্ত জিনিস আপনাদের শরীরে যদি বৃদ্ধি হয় আপনারা মোটা হতে পারবেন আপনাদের ওজন বাড়বে। আপনারা ক্যালসিয়ামের ট্যাবলেট খেতে পারেন। ক্যালসিয়াম হল ভিটামিন ডি এর কাজ করে।
ক্যালসিয়ামের ট্যাবলেট খেলে আপনার শরীরের হাড়ের দুর্বলতা দূর হবে আর মোটা হবে রক্তবৃদ্ধি পাবে আমি আর একটা প্রোডাক্টের কথা বলব বিটা প্রোটিন। সাইন্স ল্যাব পরীক্ষিত এই মেডিসিন টির সাদারন্ত কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই ।এটি মূলত তিন চার ভাবে কাজ করে। আপনাদের ঘুম হবে।আ আপনাদের হরমোন কে ব্যালেন্স করবে।
তবে আমি একটি কথাই বলবো যে আপনারা যে কোন ধরনের মেডিসিন নেওয়ার আগে ডাক্তারের থেকে পরামর্শ অনুযায়ী মেডিসিন নেবেন সব ধরনের মেডিসিনে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না আবার কোন ধরনের মেডিসিনে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে।
এই উপায় গুলোর ভিত্তিতে লেখকের মন্তব্য
অনেকেরই ইচ্ছে থাকে যে ,আমি মোটা হবো আমার শরীর গ্রথ বাড়বে ,আমার ওজন বাড়বে। কি খেলে মোটা হওয়া যায়। এ ধরনের অনেক নানান চিন্তা মানুষের মনে ঘোরাফেরা করে। কারণ আমরা আমাদে একটা স্বাস্থ্যবান লাইভ চাই ।
আপনাদের যদি চিন্তাধারা থাকে, যে আমি মোটা হবো । তাহলেআপনারাএই টিপস গুলো অবলম্বন করতে পারেন। সাধারণত এই খাবারগুলোতে কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না। আপনারা চাইলে এগুলো মেনে আপনাদের শরীর ওয়েট হরমোন ব্যালেন্স করতে পারবেন। ও সুন্দর লাইফ লিড জীবন পার করতে পারবেন
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url