কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে কাতার যাওয়ার প্রসেস

কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে কাতার যাওয়ার প্রসেস সম্পর্কে আমরা জানবো। আমাদেরই সবার একটি স্বপ্ন থাকে যে আমরা বিদেশে গিয়ে বিদেশি মুদ্রা কামাবো এবং আমাদের স্বপ্ন থাকে গাড়ি বাড়ি করার।

কাতার-ভিসা-চেক-করবেন-কিভাবেবর্তমানে বাংলাদেশে এখন প্রায় ৬০% যুবকেরা বিদেশে বৈদেশিক মুদ্রা ইনকাম করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কাতার যাওয়ার প্রসেস কি কাতার যেতে কত লাখ টাকা লাগে কিভাবে যাবেন এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।

পোষ্ট সুচিপত্রঃকাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে অনলাইনে 

কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে অনলাইনে 

কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে অনলাইনে সেই বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করব আমরা জানবো কাতার ভিসা চেক করব কিভাবে। অনেকেই আছে যারা কাতারে মিডেলিস্ট কান্ট্রি তে চাকরির জন্য যায়। কেউ কেউ কাতার দেশটাকে বেচে নেই কারণ কাতার দেশ হলো শান্তি-শৃঙ্খলা পণ্য একটি দেশ। সাধারণত এই দেশে বেতন স্কেলটাও একটু ভালো।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই ডিজিটাল যুগে যদি আপনি ভিসা চেক না করেন তাহলে আপনি অনেক বড় ধোঁকা খেতে পারেন এজন্য যারা বিদেশে যায় তারা ম্যাক্সিমামই ভিসা চেক করে আবার অনেকে করেনা। আমার মতে ভিসা চেক করাটা জরুরী। এখন আপনি ভিসা চেক করবেন কিভাবে আপনি চাইলে অনলাইনে দুই মিনিটে ভিসা করতে পারেন।

আপনি সহজে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে আপনি ভিসা চেক করতে পারেন এজন্য লাগবে আপনার পাসপোর্ট এটা দিয়ে আপনি যাচাই করতে পারবেন আপনার ভিসার ডুপ্লিকেট কি আসল। প্রথম উপায় হলো আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে আপনি ভিসা চেক করতে পারবেন এমনকি আপনার ভিসা কপির নাম্বার দিয়ে ভিসা পারবেন।

আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে চেক করতে পারবেন আপনার ভিসা। প্রথমে আপনার লাগবে।পাসপোর্ট আপনার যদি পাসপোর্ট নাম্বার থাকে এটা দিয়ে আপনি চেক করতে পারবেন। ভিসা চেক করার জন্য যে ওয়েবসাইটে আপনি ভিসা চেক করবেন তার লিংক দেওয়া হলো ভিসা চেক করার জন্য বাটনে ক্লিক করুন।

সে বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনি আপনার পাসপোর্ট নাম্বার যদি চায় তাহলে পাসপোর্ট নাম্বার দিবেন ভিসা নাম্বার যদি থাকে তাহলে ভিসা নাম্বার দিবেন। এভাবে আপনি আপনার ভিসা চেক করতে পারেন।

কাতার যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে 

কাতার যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা আমাদের সবারই জানা প্রয়োজন। কারণ আপনার মনে হয়তো আশা রাখতে পারে যে আমিও কাতার যাব সেটা ভ্রমণ এর ক্ষেত্রেও হতে পারে। এমন কি কাজের জন্য হতে পারে। যে কারণেই হোক আমাদের সবার এটি জানা প্রয়োজন। আমরা উপলক্ষে আলোচনা করেছি কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে।

কাতার যেতে যে জায়গায় কাগজপত্র গুলো লাগে তা হল প্রথমেই আপনাকে আপনার পাসপোর্ট বানিয়ে নেয়া লাগবে। এজন্য আপনি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আপনার পাসপোর্ট আবেদন করবেন। কিছুদিনের মধ্যে আপনি আপনার পাসপোর্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। এখন আমরা জানবোকাতার যেতে সর্বমোট কি কি কাগজপত্র লাগে

  • পাসপোর্ট অরিজিনাল কপি
  • পাসপোর্ট ফটোকপি
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • ল্যাব পিন ফটো
  • তিন দিনের ট্রেনিং সার্টিফিকেট
  • নাগরিকত্ব সনদপত্র
  • ভোটার আইডি কার্ড/জন্ম সনদ
  • মেডিকেল রিপোর্ট 

মূলত কাতারের ভিসা প্রস্তুত করতে আপনার এইসব কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হবে। আপনি যদি কাতারে যাওয়ার আগ্রহ হয়ে থাকেন কোন আত্মীয়-স্বজন হলে যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ভিসা প্রস্তুতির জন্য এই কাগজপত্রগুলো আপনি রেডি করে রাখবেন।

কাতারে কোন চাকরি ভালো

কাতারে কোন চাকরি ভালো এটা সাধারণত নির্ভর করে আপনার কাজের দক্ষতার উপর। অনেকেই আছে যারা কাতারে 40 থেকে 45 হাজার টাকা মাসে ইনকাম করে। আবার অনেকেই আছে যারা কাতারে দুই লাখ টাকার উপর ইনকাম করে। তবে এখানে কাজের কিছু ক্যাটাগরি ভাগ রয়েছে যেগুলো আপনি যদি জেনে থাকেন আপনার বেতন ভালো হবে।

আপনি যদি কাতারে কোন রেস্টুরেন্টের জব পান সেক্ষেত্রে আপনার স্যালারি প্রথমত ৬০ হাজার টাকার উপর হবে কাজের দক্ষতা হিসেবে বেতন বাড়বে। তারপর আপনি যদি কোন ক্লিনার পদে কাজ করেন সেক্ষেত্রে আপনার স্যালারি 40 থেকে 50 হাজার টাকা যেহেতু এটা মিডেলিস্ট কান্ট্রি ।

কাতার-ভিসা-চেক-করবেন-কিভাবেএছাড়াও আপনি যদি কন্টাকটার হন আপনি যদি ইঞ্জিনিয়ারিং করেন সেক্ষেত্রে আপনার স্যালারি ৩-৪ লাখ টাকার মত হবে মাসে। এটা সাধারণত নির্ভর করবে আপনার কাজের দক্ষতার উপর। তাই যে কোন দেশে যান কাজ শিখে যাবেন ইনশাল্লাহ কাজের অভাব হবে না বেতন ভালো পাবেন।

কাতারের রাজধানীর নাম কি কাতারের আয়তন কত 

কাতারের রাজধানীর নাম কি কাতারের আয়তন কত। আমরা উপরেই জেনেছি কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে যেহেতু আপনি কাতার যেতে ইচ্ছুক। এক্ষেত্রে আমাদের কাতারের সম্পর্কে কিছু জানার প্রয়োজন। আমরা জানবো কাতারের রাজধানীর নাম কি

কাতারের রাজধানীর নাম হলোঃ দোহা পারস্য উপসাগরের মধ্যে ছোট্ট একটি দেশ হলো কাতার। এর মাথাপিছু আয় এর ভিত্তিতে কাতার বিশ্বের মধ্যে শীর্ষ দশ ধনীদের দেশের তালিকায় আছে। কাতার একটি শান্তি শৃঙ্খলা পূর্ণ দেশ। ২০২৪ এর হিসাব অনুযায়ী কাতার বিশ্বের মধ্যে ৪ নাম্বার ধনী একটি দেশ।

এর আয়তন পারস্য উপসাগরের ভিতরে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার ৯৯ মাইল পর্যন্ত উপদ্বীপ। কাতারের আয়তন হলো (১১৪৩৭ বর্গ কিলোমিটার) যা  মাইল হিসেবে দাঁড়ায় ৪৪১৬ বর্গমাইল। কাতারের বাদশার নাম শেখ তামিম বিন হামাদ আলে সানি। সে হলেন কাতারের ৯ম আমির।

কাতার যেতে কত টাকা লাগে বিস্তারিত জানুন

কাতার যেতে কত টাকা লাগে বিস্তারিত জানুন। যেহেতু কাতার একটি মধ্যপ্রাচ্য দেশ সেতু কাতার যেতে আহামরি বেশি টাকা লাগে না। কাতার যেতে কত টাকা লাগে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। মূলত কাতারে যেতে হলে যেভাবে যাওয়া যায় তাহলে যদি কোন আত্মীয় কাতারে থাকে সেক্ষেত্রে কাতারে যাওয়াটা একটু ইজি হয়ে যায়।

কাতারের সব ভিসা প্রসেসিং করতে প্রথমত ১ থেকে দেড় লাখ টাকার মতো নেয়। আপনার যখন ভিসা প্রস্তুত হয়ে যায় তখন বাকি টাকা সব এক্ষেত্রে কারো কাছে বেশিও পড়ে আবার কারো কাছে কম রেটও পড়ে কাতার যেতে সর্বনিম্ন ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার মত লাগে। আপনি যদি না জেনে থাকেন কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে তাহলে উপরে এ নিয়ে আলোচনা করা আছে জেনে নিন।

আর যদি সর্বোচ্চ কথা বলা হয় তাহলে ৫ লাখের মতো সেক্ষেত্রে দালালেরা একটু বেশি টাকা নিয়ে নেয় তবে আপনি যদি তিন থেকে চার লাখের ভিতরে যেতে পারেন তাহলে কাতারের জন্য ভালো। আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমেও যান সে ক্ষেত্রেও তিন থেকে চার লাখ টাকার মত নিয়ে থাকে। তাই আপনি যদি কাতার যেতে চান তাহলে অবশ্যই এজেন্সি ধরে যাবেন।

কোন উপায় এর মাধ্যমে আমরা কাতার যেতে পারি 

কোন উপায়ের মাধ্যমে আমরা কাতার যেতে পারি সেটা জানার জন্য পুরো বিষয়টা ভালোভাবে পড়ুন। কাতার দেওয়ার বেশ কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে।আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আমি কাতার যাব টাকা ইনকাম করার জন্য তাহলে আপনি এই উপায় গুলোর মাধ্যমে কাতার যেতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য ভালো হবে।

বর্তমান সময়ে এখন বিদেশ যাওয়ার কথা বলে অনেকেই লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সেগুলো দিকে একটু খেয়াল রেখে কাজ করবেন। কাতার যাওয়ার প্রথম মাধ্যমটি হলো আপনার যদি কোন রিলেটিভ প্রিয় থাকে কাতারে তাহলে আপনার জন্য ভালো। সেক্ষেত্রে আপনি কাতার যাওয়ার পর আপনি তার কাছে থাকতে পারবেন।

আপনার যদি রিলেটিভ আত্মীয় হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি সেই উপায়ে কাতার যেতে পারেন এজন্য সবচাইতে ভালো মাধ্যম হলো এটি। আরেকটি মাধ্যম যেটা হল অনেক এজেন্সি রয়েছে সেই এজেন্সি দ্বারা অনেক মানুষ কাতার কুয়েত ইতালি আর অন্যান্য দেশগুলো যেগুলো রয়েছে সেগুলো তো যাচ্ছে।

এজন্য আপনাদের ভালো মতো যাচাই-বাছাই করে এজেন্সি ধরা লাগবে। আপনারা কোন ভাল যদি এজেন্সি পান তাহলে সেক্ষেত্রে সেই এজেন্সির মাধ্যমেও আপনারা আপনাদের স্বপ্নের দেশে যেতে পারেন এটি হল দ্বিতীয় মাধ্যম। আর তৃতীয় মাধ্যম যেটা সেটা সরকারি থেকে লটারি দেয় এটা সাধারণত সবার কপালে জোটে না। আপনি লটারির মাধ্যমে যেতে পারেন।

কাতার যাওয়ার সময়সীমা কত

কাতার যাওয়ার সময়সীমা কত আমাদের সবারই একটি প্রশ্ন থাকে যে আমরা তো কাতার যেতে চাই সেক্ষেত্রে কাতারের যাওয়ার ক্ষেত্রে কত দিন সময় লাগতে পারে। সবমিলিয়ে ভিসা প্রসেসিং করতে কত দিন সময় লাগে। এক্ষেত্রে কারো ক্ষেত্রে একটু কম কারো ক্ষেত্রে একটু বেশি।

কম সময় লাগতে পারে যদি আপনার আত্মীয় দারাজান কিংবা যে এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন তাদের হাতে যদি এই মধ্যপ্রাচ্য দেশগুলোর ভিসা রেডি থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যদি এপ্লাই করেন এটা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আপনার কম সময় লাগতে পারে মোটামুটি কাতারের কোন সময় যদি লাগে চার মাসের মত সর্বনিম্ন সময়।

আর সর্বোচ্চ সময়ের কথা যদি বলা হয় সেক্ষেত্রে যাদের হাতে ভিসা থাকে না অথচ দেখবেন আপনাক বলবে যে আমাদের ভিসা প্রস্তুত আছে। সে ক্ষেত্রে ভিসা যদি প্রস্তুত না থাকে তাহলে কারো কারো ক্ষেত্রে আট মাস থেকে এক বছরও লাগতে পারে। তাই আপনারা সবকিছু বুঝে শুনে কাজ করবেন।

কাতারের টাকার মান ১ রিয়াল বাংলাদেশি কত টাকা 

কাতারের টাকার মান ১ রিয়াল বাংলাদেশি কত টাকা। যে তোমরা কাতারের মতো একটি শান্তি-শৃঙ্খলা দেশে যাব কাজ করার জন্য সে ক্ষেত্রে সবারই জানার আগ্রহ থাকে যে কাতারের টাকার মান কি রকম। কাতারি এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা এটা সবারই জানার আগ্রহ থাকে।

কাতার-ভিসা-চেক-করবেন-কিভাবে
এই আর্টিকেলে আজকে আমরা জানবো কাতারী এক টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা। সেক্ষেত্রে আপনি বুঝে নিতে পারবেন যে কাতারি এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। আপনি হিসাব করে নিবেন যে কাতারি এক টাকায় বাংলাদেশের কত টাকা। আমরা টেবিল আকারে সেই লিস্টটি দিয়েছি তা আপনারা দেখে হিসাব করে নিবেন

কাতারি রিয়াল বাংলাদেশি টাকা
১ রিয়াল ৩২.৭৬ টাকা
১০ রিয়াল ৩২৭.৬ টাকা
৫০ রিয়াল ১৬৩৮ টাকা
১০০ রিয়াল ৩২৭৬ টাকা
১০০০ রিয়াল ৩২৭৬০ টাকা

যদিও টাকার রেট কমা ভাড়া হয় তুলনামূলক একটু কম বেশি হতে পারে এক টাকার মত আমার মনে হয় এই তালিকা দেখে আপনারা বুঝে যাবেন যে কাতারি টাকার রেট কিরকম বাংলাদেশী টাকা অনুযায়ী এবং আপনাদের বেতন কেমন হবে। 

কাতারের ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত

কাতারে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত, কাতারের ড্রাইভারদের বেতন কত অনেকেই আছে যারা ড্রাইভিং  প্রশিক্ষণ দিয়ে বিদেশে যেতে চায়। সেটা যে কোন দেশে হতে পারে কাতারে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত। এটা ভাগ রয়েছে, আপনি বাংলাদেশ থেকে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ দিয়ে কাতারে ড্রাইভিং চাকরি খুব সহজে পাবেন না। কাতারে ড্রাইভিং ভিসার বেতন অনেক।

কাতারের ড্রাইভিং ভিসার বেতন বাংলাদেশি টাকায় প্রায় তিন থেকে চার লাখ টাকার মত যদি আপনি কাতারী ড্রাইভিং সেন্টার থেকে যদি আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স বের করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার বেতন অনেক। অনেকেই আছে যারা বাংলাদেশ থেকে ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে কাতারের মত জায়গায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার উপর বেতন পায় না।

আবার অনেকেই আছে যারা কাতারে ড্রাইভিং লাইসেন্স বের করে প্রায় মাসে দুই থেকে তিন লাখ টাকার মতো ইনকাম করে।  এজন্য আপনাকে কাতারে ড্রাইভিং লাইসেন্স বের করতে হবে যদি আপনি ভালো বেতনের চাকরি করতে চান। কারণ কাতারে আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স বের করেন আপনি নিজে ভাড়া গাড়ি চালিত ভাবে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

লেখকের মন্তব্যঃ কাতার ভিসা প্রসেসিং কাতারের বেতন সম্পর্কে

কাতার ভিসা প্রসেসিং কাতারের বেতন সম্পর্কে আমি এ নিয়ে বিস্তারিত উপরে আলোচনা করেছি। সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যেটি আলোচনা করেছি কাতার ভিসা চেক করবেন কিভাবে এবং এটি ভিসা চেক করার লিংকও দেওয়া আছে। আপনাদের কাতার দেওয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে।

এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধু দের মাঝে শেয়ার করবেন। যাতে করে আপনার সেই বন্ধুও উপকৃত হয়। এরকম প্রবাস বিষয়ে জানতে এই ওয়েবসাইটটি দৈনিক ভিজিট করবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্টে বলবেন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url