সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত। কি উপায় গ্রহণ করবো

সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত তা আমরা এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করবো। সর্দি কাশি হলে আমাদের কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। এর ঘরোয়া পদ্ধতি সর্দি কাশি হলে কি হয়।

সর্দি-কাশি-হলে-কি-ওষুধ-খাওয়া-উচিতআমাদের অতিরিক্ত সর্দি কাশি হলে আমরা কি পদক্ষেপ গ্রহণ করব। সর্দি-কাশি কিসের লক্ষণ সর্দি কাশি হলে কি খাওয়া উচিত বিস্তারিত থাকবে এই আর্টিকেলে। আপনার যদি সর্দি কাশি হয়ে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।

পোষ্ট সুচিপত্রঃ সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত 

সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত 

সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত সর্দি কাশি হলে কি ধরনের সমস্যা হতে পারে বিস্তারিত আলোচনা করব এই আর্টিকেলে। বর্তমানে এখন হঠাৎ করে একজন লোককে সর্দি কাশি হচ্ছে। ক্ষেত্রে আমাদের প্রথমে জানা লাগবে এটা কি সাধারণ সর্দি কাশি এটা কি ইনভাইরনমেন্টাল কোর্স না বড় কিছু আমাদের এ বিষয়টা জানা দরকার।

তো বড় যে কোন কিছু এটা কি প্রক্রিয়াল অ্যাজমা ছোটদের ক্ষেত্রে হাঁপানি সমস্যা বা এজমা। আমার বড়দের ক্ষেত্রে এটা কি সিওপিটের সমস্যা না অন্য কিছু। কাজেই আমাদের এ পরীক্ষা গুলো করা দরকার। অনেকের সর্দি কাশি থেকে হাঁপানি শুরু হয়। 

আবার অনেকেই এই সর্দি কাশির জন্য কাশতে কাশতে বুকে কফ জমে যায়। কাঁদতে কাঁদতে গলায় খুসখুঁজি হয়ে যায়। আবার সর্দি কাশি জ্বর এগুলো নিউমোনিয়ার লক্ষণ। যেটার ফলে নিউমোনিয়া থেকে একজন রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এই যে এতগুলো সমস্যা এই সমস্যা থেকে আমরা কিভাবে মুক্তি পেতে পারি কি ওষুধ গ্রহণ করতে পারি তা বিস্তারিত থাকবে এই আর্টিকেলে। 

অতিরিক্তভাবে সর্দি কাশি হলে করণীয় কি

অতিরিক্ত ভাবে সর্দি কাশি হলে করণীয় কি তা আমরা এখন জানবো। আমাদের যখন অতিরিক্ত ভাবে সর্দি কাশি হয় তখন আমরা হয়ে ডাক্তারের কাছে যাই। অথবা বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করি এখন আমরা জানবো এর বাইরে কোন কিছু উপায় আছে কি যার ফলে আমাদের সর্দি কাশি ভালো হয়ে যাবে।

কিভাবে সর্দি-কাশির সঙ্গে হওয়া জ্বরের চিকিৎসা করতে  পারি। মানুষ সাধারণত সর্দি কাশি সঙ্গে জ্বরে আক্রান্ত বছরে প্রায় ২ বার। এটি সাধারণত আবহাওয়া ভেদেও হয়ে থাকে। বর্তমানে শীতের জন্য আবহাওয়া পাল্টে যায় এর কারণে অনেকেরই ঠান্ডা লেগে যায় যার ফলে সর্দি কাশি জ্বর শুরু হয়।

আপনার যখন অতিরিক্ত ভাবে সর্দি কাশি হবে সে ক্ষেত্রে আপনার করণীয় হবে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া। সাধারণভাবে একটি মানুষের যখন সর্দি কাশি হয় তখন নরমালি কিছু টিপস অবলম্বন করলে তার সর্দি কাশি ভালো হয়ে যায়। আপনার সাধারণভাবে কোন সর্দি কাশি হলে যে ধরনের টিপস অবলম্বন করবেন তা নিচে দেওয়া থাকবে।

আরো পড়ুনঃ 

আপনার যখন অতিরিক্ত হবে সর্দি কাশি হবে তখন আপনি দ্রুত ডাক্তারের কাছে যোগাযোগ করবেন। কারণ অতিরিক্তভাবে সর্দি কাশি হলে এই সাধারণ নরমাল কোন কিছু ওষুধ খেয়ে ভালো হয় না। আর অতিরিক্ত সর্দি কাশি লক্ষণ কিন্তু নিউমোনিয়া আরা নিউমোনিয়া থেকে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই অতিরিক্ত ভাবে সর্দি কাশি হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন।

বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয় কি

বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয় কি? বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে আমরা জানবো। কারণ বাচ্চাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাচ্চাদের আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে নানান সমস্যা হলে বাচ্চাদের এই সর্দি কাশি হয়ে থাকে এটা ভালো করার উপায় কি আছে সম্পর্কে আমরা আলোচনা করবো। 

শিশুর সর্দি কাশি জ্বর হলে কি করবেন।আমাদের দেশে প্রতিটা শিশুরই এই সমস্যাগুলো হয় এই সমস্যাগুলো হয়। বিশেষ করে শীতকালে হয়, যে কারণে হয় ঠান্ডা আর কারণেও হয়ে থাকে আবহাওয়া হয়ে থাকে। আবার শীতের সময় আবার অসুস্থ থাকে এ কারণে ধুলাবালি হয় এ ধুলাবালির কারণে সর্দি কাশি হয়ে থাকে।

সর্দি-কাশি-হলে-কি-ওষুধ-খাওয়া-উচিতবিশেষ করে এই ঠান্ডা সিজনটাতে বাবা-মা মানে অভিভাবকদের একটু তার বাচ্চা সন্তানদের খেয়ালে রাখা। যাতে করে আপনাদের বাচ্চাদের ঠান্ডা লেগে অথবা ধুলাবালির কারণে জ্বর সর্দি কাশি হয়ে বড় কোন বিপদ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা। কারণ সামনে আসতেছে শীতকাল এই শীতকালে আবহাওয়া শুষ্ক থাকে যার কারণে অনেক ধুলাবালি হয় অসুখ বিসুখ লেগে থাকে।

যা বলতে আমরা যা বুঝাচ্ছি তা হল নবজাতক থেকে শুরু করে ১২ বছর পর্যন্ত। প্রথমেই আমাদের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে ঠান্ডা যেন না লেগে যায়। আবার গরমের ক্ষেত্রে ঘেমে আবার ওই ঘামটা থেকে ঠান্ডা লেগে না যায়। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যাদের বয়স দুই থেকে তিন মাস পাঁচ মাস এদের ক্ষেত্রে একটু বোঝা মুশকিল যে কখন ঠান্ডা লাগলো।

ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত যে একটু নীরব হয়ে যাওয়া কান্না করা কমে যাওয়া বা খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিল হাত পা ঠান্ডা হয়ে গেল এসব ধরনের লক্ষণ গুলো আমরা খেয়াল রাখবো। বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করনীয় কি। এ ধরনের সমস্যাগুলোরে আমাদের দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বাসায় যা করতে পারেন মধু কিংবা হালকা তেল ব্যবহার করতে পারেন। 

সর্দি কাশির জন্য তুলসী পাতার উপকারিতা 

সর্দি কাশির জন্য তুলসী পাতার উপকারিতা। আমাদের সবারই সর্দি-কাশি ও হয়ে থাকে এটি মূলত হঠাৎ করে কিংবা ঠান্ডা লেগে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। তো এই সর্দি কাশি হলে আমরা একটি টিপস অবলম্বন করতে পারি যেটা ব্যবহার করলে আপনার সাথে কিছু ভালো হয়ে যেতে পারে এটি একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সেটি হলো তুলসী পাতা।

তুলসী পাতাটা মূলত কি এটার কাজ কি এটা ব্যবহার করবেন কিভাবে। আমরা সাধারণত অনেকেই জানিনা তবে তুলসী পাতার উপকারিতা শুধু সর্দি কাশি দিয়েই নয় আরো অনেক কাজেই এই তুলসী পাতার ব্যবহার হয়। যারা ব্যবহার করে তারা জানে। ফোনটা তুলসী একটি জনপ্রিয় ওষুধের তুলসী পাতা থেকে আপনার শরীরের অনেক রোগ ভালো হয়ে যেতে পারে।

আরো পড়ুনঃ 

তুলসী পাতা মূলত তার বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে মুক্ত করে খুশখুশি কাশি এসব সমস্যা থেকে তুলসী পাতা ব্যবহারে ফলে আমরা মুক্তি পেতে পারি। সর্দি কাশির জন্য তুলসী পাতা প্রচুর উপকার। তবে তুলসী পাতা ঠান্ডার সময় প্রচুর কাজে লাগে। যেমন তুলসী পাতা দিয়ে চা খাওয়া যায় যে চা খাওয়ার ফলে আপনার গলার কাশি এগুলো দূর হয়ে যায়।

এ তুলসী পাতাটা ব্যবহার করবেন কিভাবে? আমি মূলত প্রথমে কিছু তুলসী গাছ থেকে তুলসী পাতা ছাড়িয়ে নিবেন। তারপরে একটি তুলসী পাতা আদা বাটা করে বেটে নিবেন সঙ্গে নিবেন কিছু আদা। এই আদা মূলত সর্দি কাশির জন্য প্রচুর কাজ করে থাকে। তুলসী পাতা আর আদা হালকা বেডে যদি তার রস টিকে নিয়ে খেয়ে ফেলেন তাহলে আপনার যেকোনো ধরনের সর্দি আশা করা যায় দূর হয়ে যাবে।

সর্দি কাশি থেকে যেভাবে জ্বর হয়

সর্দি কাশি থেকে যেভাবে জ্বর হয় তা আমরা জানবো কারণে সর্দি কাশি জ্বর থেকে নিউমোনিয়া পর্যন্ত হয়। প্রথমে আমাদের জানা দরকার এই প্রতিকার টা কেন হয় ঠান্ডার কারণে হয় আবহাওয়া বেদে হয়ে থাকে শুষ্ক আবহাওয়া সে ক্ষেত্রে সর্দি কাশি হয়ে থাকে। এই আর্টিকেলে এর প্রতিকার সম্পর্কেও দেওয়া আছে যেভাবে আপনার সর্দি কাশি ভালো হবে।

এর থেকে আমাদের জ্বর হতে পারে সেটা কিভাবে। সর্দি কাশি হওয়ার লক্ষণ আপনি প্রথমে দেখবেন আপনার নাক ছন ছন করছে গলা হালকার চুলকাচ্ছে এ থেকে আপনি বুঝবেন যে আপনার সর্দি কাশি হওয়ার লক্ষণ প্রায় 90%। আর যখন আপনার সর্দি কাশি হবে অতিরিক্ত নাক দিয়ে পানি পড়বে তা বুকে কফ জমে যাবে তারা মাথা ব্যাথা করবে গলা ব্যথা করবে এ ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ 

আর এ সমস্যাগুলো যখন আপনার হবে তখন আপনি বুঝবেন যে আপনার জ্বর আসার সম্ভাবনা কিন্তু সেই সময় হয়ে থাকে। কারণ তাপমাত্রা বেড়ে যায় শরীরের আর এই তাপমাত্রার বেড়ে যাওয়ার জন্য আপনার জ্বর আসতে পারে আপনার নিমুনিয়া পর্যন্ত হতে পারে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটা  বেশি হয়। সাধারণত এভাবেই আপনার সর্দি কাশি থেকে জ্বর হয়।

ঘন ঘন সর্দি কাশি হওয়া কিসের লক্ষণ

ঘন ঘন সর্দি কাশি হওয়া কিসের লক্ষণ তা আমরা হয়তো অনেকেই জানি আবার কেউ জানিনা যারা জানিনা তারা আজকে এই আর্টিকেলটি পড়ে বিস্তারিত জেনে নেব। দেখুন আমাদের ঘন ঘন সর্দি-কাশি ঠান্ডা এসব হয়ে থাকে যার কারণে আমাদের ডাক্তারের কাছে যেতে হয় তবে আমরা হয়তো জানি না যে এগুলো কিসের লক্ষণ।

  • ঘন ঘন সর্দি কাশি এটা মূলত প্রথমে আমরা যে জিনিসটি জানি সেটা হল ঘন ঘন সর্দি কাশি এটি নাকের এলার্জির কারণ কারণ ঘন ঘন সর্দি কাশি হলে আর নাক ছন ছন করে এ থেকে এলার্জি পর্যন্ত হতে পারে।
  • ঘনঘন সর্দি কাশি এটাকে আরেকটি লক্ষণ দেখা যেতে পারে সেটা হলো ইনফেকশন এটা থেকে ইনফেকশনও হয়ে যেতে পারে।
  • সেই লক্ষণ হল সর্দি কাশি থেকে নিউমোনিয়া হতে পারে ঘন ঘন সর্দি কাশি নিউমোনিয়ার লক্ষণ

এতক্ষণে যে লক্ষণ গুলোর কথা বললাম আপনার শরীরের সর্দি কাশি হলে এই রোগগুলো হতে পারে। কারণ মূলত সর্দি কাশি থেকে এই ধর্মের অসুখ-বিসুখ হয়ে থাকে। তাই আপনার যদি সর্দি কাশি হয়ে থাকে তাহলে অবহেলিত না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। কারণ কারণ সর্দি কাশি থেকে অনেক ধরনের বড় রোগ হয়ে যেতে পারে। আর যদি থেকে টাকা একটি লোকের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

সর্দি কাশি হলেও যে ওষুধ কিংবা মেডিসিন সেবন করবো 

সর্দি কাশি হলে যে ওষুধ কিংবা মেডিসিন সেবন করব তা বিস্তারিত আলোচনা করবো।সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত  সর্দি কাশি হলে যে ধরনের মেডিসিন কিংবা ওষুধ আমরা নিব তা হলো বিভিন্ন ধরনের ওষুধ রয়েছে যেগুলো সেবন করলে আমাদের সর্দি কাশি ভালো হয়ে যায়।

সর্দি কাশি হলে যে ধরনের মেডিসিন নিব সে ক্ষেত্রে আর কিছু ভাগ রয়েছে যেমন নবজাতক শিশু থেকে প্রায় পাঁচ বছরের পর্যন্ত এদের ক্ষেত্রে মেডিসিনের ক্ষেত্রটা আলাদা। আর 6 বছর থেকে প্রায় ঊর্ধ্ব বয়স্ক পর্যন্ত যে ধরনের মানুষ রয়েছে ওষুধের ক্ষেত্রটা কিংবা মেডিসিন টা আলাদা। যে কারণে আলাদা তা হলো ছোট বাচ্চারা বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেট আছে এগুলো ট্যাবলেট তারা সেবন করতে পারেনা।

আরো পড়ুনঃ 

এজন্য তাদের জন্য সিরাপ প্রয়োজন। এক্ষেত্রে ছোট বাচ্চাদের জন্য আর বিভিন্ন ধরনের শিরা প্রয়োজন কাশি হলে ছোট বাচ্চাদের খাওয়ানো উচিত সিরাপের নাম গুলো হলোঃ টোফেন,ফিক্সো,  নাপাসিরাপ মূলত এই তিনটা শিরা ছোট বাচ্চাদের সেবন করালে আশা করা যায় সর্দি কাশি ভালো হয়ে যাবে।

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে যে ধরনের ওষুধ সেবন করবে তা হলো বেশ কয়েকটি ওষুধ ট্যাবলেট এর নাম বলবো ট্যাবলেটগুলো আপনাদের সর্দি জ্বর হলে আপনারা সেবন করতে পারবেন। আপনার সর্দি কাশি যখন অতিরিক্ত বেশি হয়ে যাবে আর সেক্ষেত্রে আপনি ডাক্তার পরামর্শ নিবেন যখন আপনার সর্দি কাশি না নরমাল পর্যায়ে থাকবে তখন আপনি এই ওষুধগুলো শেবোণ করবেন।

  1. নাপা এক্সট্রা  [NAPA EXTRA]
  2. প্লেন নাপা [PLEN NAPA ]
  3. নাপা এক্সটেন্ড [NAPA EXTEND] 
  4. প্যারাসিটামল [ PERACETAMOL ]
  5.  ফিক্সো    [FIXCO]
  6. টোফেন  [TOFEN]
  7. এলাকট্রল  [ALACTROL]

উপরোক্ত যেই ওষুধগুলো কিংবা মেডিসিনের কথাগুলো বললাম এগুলো মূলত সর্দি কাশি এবং জ্বরের কাজ করে থাকে। যখন আপনাদের সর্দি কাশি জ্বরে যদি আপনারা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনারা নরমালি এই ওষুধগুলো খেলে আপনারা সেরে উঠবেন। 

সর্দি কাশি দেখে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায়

সর্দি কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় তা নিচে বর্ণনা করা হবে। আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি যেসর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত কি কি মেডিসিন নেওয়া উচিত। এখন আমরা জানবো সর্দি কাশি হলে কিছু ঘরোয়া উপায় যে উপায় গুলো আমরা মেনে আমাদের সর্দি কাশি জ্বর ভালো করতে পারি।

সর্দি-কাশির হলে আমরা যেভাবে ভালো করতে পারি। এর বেশ কয়েকটি ঘরোয়া উপায় আছে। ঘরোয়া উপায় বলতে বুঝাচ্ছি, ওষুধ মেডিসিন বাইক থেকে কিনে না নিয়ে সে নিজে তৈরি করা। বাসার যেকোনো খাদ্য উপাদান দিয়ে ওষুধ তৈরি করাকে ঘরোয়া উপায় বলা হয়। কি সেই ঘরোয়া উপায় যে উপায়গুলো ব্যবহার করে আমাদের সর্দি কাশি ভালো করতে পারি।

যেহেতু আপনার সর্দি কাশি হচ্ছে সেহেতু আপনি এই ঘরোয়াটি অবলম্বন করতে পারে মেনে চলতে পারেন। প্রথমত যেই উপাদানটির কথা বলব সেটি হল গরম পানি আপনার সর্দি কাশি হলে আপনি গরম পানি খেতে পারেন কারণ গরম পানি খেলে আপনার ঠান্ডা লাগার  ভাবটা কেটে যাবে। তার সঙ্গে লংকা আদা এসব খেতে পারে আদাটা আপনি চায়ের সঙ্গেও মিক্স করে খেতে পারেন।

সর্দি-কাশি-হলে-কি-ওষুধ-খাওয়া-উচিততারপরে লঙ্কা এ লঙ্কাটা আপনি আপনার যখন সর্দি কাশি হবে তখন আপনি 4 পিস লঙ্কা দানা আপনার মুখের মাঝে রাখবেন এতে করে আপনার সর্দি কা কাশি কেটে যেতে পারে। বিশেষ করে যে জিনিসটির কথা বলবে সেটি হল মধু, মধু একটি অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। এ মধু প্রতিদিন সকালে কিংবা রাতে এক চা চামচ করে খাবেন এতে করে আপনার সর্দি কাশি ভালো হয়ে যাবে।

সর্দি হলে কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত

সর্দি হলে কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত তা আমরা বিস্তারিত জানব। আমরা সর্দি হলেসর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত তা আমরা জেনেছি। এছাড়া সর্দি হলে আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য কি ধরনের খাবার আমরা খেতে পারি। সর্দি হলে মূলত যেগুলো পাই বুকে কফ জমে যাওয়া নাক দিয়ে অঝোরে পানি ঝরা মাথা ব্যাথা মাথা ব্যাথা থেকে জ্বর।

শীতের আবহাওয়া ঠান্ডা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবহাওয়া চেঞ্জ হয় এর কারণে অনেকেরই এই সর্দি জ্বর হয়ে থাকে। আমরা সর্দি হলে কি ধরনের খাবার খেতে পারি। কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না যে এমন কিছু বিশেষ খাবার রয়েছে যে খাবারগুলো আপনার খেলে সর্দি কাশি ভালো হয়ে যাবে। আমি এক্ষেত্রে কলা খাওয়াকে সাজেস্ট করব।

এখন হয়তো অনেকে বলবেন যে কলা খেলে প্রচুর ঠান্ডা লাগে তাহলে কলা সর্দি হলে কিভাবে খাওয়াবো। একটা জিনিস হয়তো আপনাদের না জানা যে কলাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন আছে। তবে যারা কলা খাবেন না যাদের কলায় এলার্জি আছে। বিভিন্ন ধরনের কলা আছে সাগর কলা, সব্রীকল্‌ মানিক কলা এ ধরনের কলা গুলো আছে। যার যে কলায় এলার্জি সে সেই কলা খাবেন না। 

তাছাড়া সর্দি কাশি হলে কলা খাওয়া যাবে। এছাড়াও লবঙ্গ পুদিনা আদা ডাল চিনি এ ধরনের খাবারগুলো আপনারা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। আরেকটি খাবার হল রসুন এই রসুন বা গাড়লিক জ্বর সর্দিতে ম্যাজিক এর মত কাজ করে। রসুনে রয়েছে অনেক উপাদান এন্টি মাইক্রবায়াল, এন্টিভাইরাল যা ইনফ্লুয়েঞ্জা নিরাময়ে সাহায্য করে।

তাই আপনার সর্দি কাশি হলে আপনি এই রসুন খেতে পারেন। এছাড়াও আরও যে বেশ কয়েকটি খাবারের কথা বললাম আপনি এগুলো খেতে পারেন। এত করে আপনার সর্দি কাশি জ্বর ভালো হয়ে যাবে।

শেষ কথাঃ সর্দি কাশি সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য

সর্দি কাশি সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য হিসেবে যেটুকু বলবো সেগুলো হলো এই উক্ত আর্টিকেলে সর্দি কাশি সম্পর্কে বিস্তারিত বলা আছে। সর্দি কাশি একটি কমন রোগ বর্তমানে আবহাওয়া বেধে এই রোগটি হয়ে থাকে। আপনার যদি সর্দি কাশি হয়ে থাকে আপনি এই আঁটিকেলের উপায়গুলো ফলো করতে পারেন। 

এতে করে আশা করা যায় আপনার সর্দি কাশি ভালো হয়ে যাবে। এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন। এবং আপনার বন্ধু-বান্ধবের মাঝে শেয়ার করবে যাতে করে সে উপকৃত হয়। যদি কিছু জানার থাকে কমেন্টে বলবেন রিপ্লাই ডেউয়ার চেষ্টা করবো। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url