শসার উপকারিতা ও অপকারিতা ২০ টি উপকার

শসার উপকারিতা ও অপকারিতা ২০ টি উপকার । আমরা শশা কে প্রায় সবাই চিনি কিন্তু আপনারা কি জানেন শসা আমাদের শরীরের জন্য কতটা কার্যকারী খাবার। আপনারা এই আর্টিকেলে জানতে পারবেন।
শসার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকার। সহসায় কোন কোন ধরনের ভিটামিন রয়েছে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনি কিভাবে খাবেন। ও আরো সবকিছু নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলে বিস্তারিত ধারণা পাবেন।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ শসার উপকারিতা ও অপকারিতা

শসার উপকারিতা ও অপকারিতা

শসার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে এই আর্টিকেলটি আপনাকে ভালোভাবে পড়া লাগবে। শসা আপনার শরীরের জন্য কোন কোন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। শসা আপনি কেন খাবেন কেন খাবেন না এসব কিছু বিষয় নিয়ে আজকে এই আর্টিকেলে বিস্তারিত থাকবে।

শশা প্রচুর পুষ্টির অধিকারী প্রচুর ভিটামিন স্বাস্থ্য রয়েছে সেই শশায়। শসা কে আমরা সাধারণত সবজি বলে মনে করি। শসা হলো একটি ফল খসাতে ক্যালরি কম থাকে। তাছাড়া এই শসা তে প্রচুর পরিমাণে জল এবং দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। শসাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং মিনারেল রয়েছে। যা আপনার শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করবে।

সাথে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ও ম্যাগনেসিয়াম। শসা আপনি খোসা সহকারে খেলে পুষ্টিগুণটা বেশি পাওয়া যায়। আশাতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্ষতিকারক ফিল জমা হওয়ার রোধ করে। এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। ওজন কমাতে সাহায্য করে।

 
আমরা এতক্ষণে জানলাম শসার উপকারিতা আমরা এখন জানবো শসার কিছু উপকারিতা বা ক্ষতিকর দিক। আপনি হয়তো বলতে পারেন ভালো দিক দেখলাম এখন আবার খারাপ দিক অবশ্যই কিছু ভালো দিক থাকলে কিছু খারাপ দিক থাকবে এটা স্বাভাবিক। শসা খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

শশা খেলে এই সমস্যাটি দেখা দেয় শরীরে ফুসকুড়ি এবং পেট ফাঁপা দেখা দেয়। কিডনি সমস্যা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে শসা খাওয়া খুব একটা ভালো হবে না। যদি আপনার কিডনিতে সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি শসা খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিবেন। যাদের রক্ত পাতলা তাদের পক্ষে বেশি শসা খাওয়া উচিত নয়। কারণ শসাতে ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাধাকে আরো কঠিন করে দেয়।

খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা 

খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা। খালি পেটে শসা খেলে আমরা আমাদের শরীরে কি কি উপকার গুলো পাবো। আপনারা হয়তো শসা ভাতের সঙ্গে খান সালাত করে। কিন্তু আপনারা কি জানেন শসা খালি পেটে খেলে শরীরের কি কি উপকারে আসে। আপনি যদি নিয়মিত খালি পেটে শসা খান তাহলে আপনি শরীরে যে যে উপকার গুলো পাবেন তা হলোঃ

  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করবেঃ মশার মধ্যে রয়েছে ফাইবার এবং পানি যা হজম বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং পেটের গ্যাস কমাতে প্রচুর ভূমিকা রাখে শসা। তাই খালি পেটে শসা খাবেন।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করবেঃ যাদের ওজন বেশি বিভিন্ন ডায়েটের মাধ্যমে ওজন কমাতে পারছেন না। আপনারা এই শসা দিয়ে আপনাদের ওজন কমাতে পারেন। কারণ শসা তে ক্যালরি কম থাকে যার কারণে মানবদেহের শরীরের ওজন কমিয়ে দেয়।
  • ত্বকের জন্য উপকারীঃ শসা ত্বকের জন্য প্রচুর উপকারী একটি ফল। শশাখালি পেটে খেলেও আপনার ত্বকের স্ক্রিন মজবুত থাকে। শসাতে রয়েছে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার পক্ষে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ঃ যাদের শরীরে অনেক রোগ বাসা বাঁধে শসার মধ্যে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি আপনার শরীরের বিভিন্ন রোগের সমাধান। যা আপনার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

মূলত আপনি খালি পেটে শসা খেলে এ ধরনের উপকার গুলো পাবেন। যা আমরা সবাই প্রায় এই উপকার গুলো পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করে থাকি। আপনারা চাইলে শসার মাধ্যমে এই উপকার গুলো পেতে পারেন খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকার। তাই আপনারা হাতের সঙ্গে যেমন শসা খান তেমনি খালি পেটেও শসা খাবেন। 
আপনি চাইলে শসা খালি পেটে খেতে পারেন। বিভিন্নভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। তবে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন। কারণ কথায় আছে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। নিয়মিতভাবে নিয়ম মেনে খাবেন অবশ্যই শরীরের উপকার পাবেন।

ত্বকের যত্নে শসার ব্যবহার

ত্বকের যত্নে শসার ব্যবহার। প্রথমে আসি শসা আমাদের ত্বকের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং কতটা উপকারী। তাছাড়া আমাদের ত্বকের উজ্জ্বল বাড়াতে খুব সাহায্য ক করে। কারণ সাথে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং মিনারেল আমাদের শরীরের ত্বককে সুন্দর করতে সাহায্য করে।

প্রথমত আপনি শসা খাওয়ার মাধ্যমেও শরীরের অনেক উপকার পাবেন। আপনার শরীরের ত্বক ভালো থাকবে। এছাড়াও শসা না খেয়ে শরীরের ত্বকের জন্য খুব ভালো কাজ করে সেটা কিভাবে। আপনি শসার রস এবং লেবুর রস এর একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এবার মিশ্রণটি ভালোভাবে মুখে চারপাশে লাগিয়ে দিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে।
শসার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করার পর আপনি ভালোভাবে আপনার মুখটি ধৌত করুন। অবশ্যই ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন মুখে কোন প্রকার সাবান দেওয়া যাবে না। এভাবে করে আপনি প্রতিনিয়ত রাতে ব্যবহার করবেন আশা করি আপনার মুখের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। এবং আপনার মুখের দাগ কেটে যাবে।

কিভাবে এটি ত্বকের জন্য কাজ করে।আপনারা হয়তো জানেন শসার মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার ত্বকের নির্জীবতা দূরজিবতা ভিতর থেকে গ্লো করতে সাহায্য করে। তাই বলা যায় যে ত্বকের জন্য শসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে কাজ করে থাকে। আপনাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ার জন্য আপনারা প্রতিদিন রাতে শসা ব্যবহার করতে পারেন।

ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম

ওজন কমাতে শসা খাওয়ার নিয়ম। আমাদের শরীরের ওজন কমাতে শসা বিভিন্নভাবে কাজ করে থাকে। কারণ আপনারা হয়তো জানেন শসাতে ক্যালরি কম থাকে। যা আপনাদের শরীরের ওজন কমানোর জন্য কার্যকারী ভাবে কাজ করে। আপনি যদি শসা পেট ভরে খান তবুও শসাতে ক্যালোরি কম থাকার কারণে আপনার দ্রুত ওজন কমবে।

শরীরের পানি শূন্যতা পূরণ করে। শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ করতে মশাই 95% পানি থাকে যা আমাদের শরীরকে হাইড্রেট রাখে। শসাতে রয়েছে ফাইবার আর এই ফাইবার আমাদের পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। যার কারণে শরীরের ক্ষুধা কম লাগে। আর অতিরিক্ত না খাওয়ার কারণে শরীরের ওজন কমে।
শসাতে কার্বোহাইড্রেট এর মাত্রা কম থাকে। যা আমাদের শরীরের ইনসুলিন এবং ব্লাড প্রেসার সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যার কারণে আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে। এই সমস্ত উপাদান গুলো মিলে শসাকে আমাদের শরীরের ওজন কমানোর জন্য সাহায্য করে থাকে। তবে শুধু শসা নয় সুষম খাদ্য খাবেন।

শসায় কি কি ভিটামিন রয়েছে

শসায় কি কি ভিটামিন রয়েছে। শ্বশায় বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন রয়েছে এই ভিটামিন গুলোর কারণে আমাদের শরীরের বিভিন্নভাবে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। এবং এই শসা আমাদের লিভারকে সুস্থ রাখে। তাছাড়া আরো অনেক ধরনের উপকার করে আমাদের শরীরে।

শসাতে রয়েছে ভিটামিন কে ও ক্যালসিয়াম যা আমাদের হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে। আমরা সবাই জানি এন্টি এক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। আমার সাথে রয়েছে ভিটামিন সি বা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর সাহায্যে যার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। এবং এটি ত্বক ও মাংসপেশি সুস্থ রাখে। এছাড়াও আরো যে ভিটামিন গুলো রয়েছে তা হলোঃ
  • ভিটামিন কে
  • ভিটামিন এ(বিটা-ক্যারোটিন)
  • ভিটামিন বি(বি ১,বি ৫,বি ৭)
  • বি ১ (থিয়ামিন)
  • বি ৫(পেন্টোথেনিক অ্যাসিড)
  • বি ৭ (বায়োটিন)
  • ফোলেট (ভিটামিন বি ৯)

এগুলো আমাদের শরীরের কিসের বৃদ্ধি এবং নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। শসার ভিটামিন গুলো আমাদের শরীরে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে কাজ করে। ও স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই আমরা নিয়মিত আমাদের খাদ্য তালিকায় শসা রাখবো।

শসার ২০ টি উপকারের তালিকা 

শসার ২০ টি উপকারের তালিকা। শসা আমাদের শরীরে অনেক উপকার একটি খাদ্য। এটি আমাদের শরীরের চুল, ত্বক , এবং স্বাস্থ্যের জন্য প্রচুর উপকারী। এই আর্টিকেলে শসার উপকারিতা ও অপকারিতা, খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকার। এই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে যদি না জেনে থাকেন। উপরের অংশে পড়ে নিবেন।

এখন আমরা জানবো শসা খেলে আমাদের শরীরের যে ২০ টি উপকার পাবো।সেই ২০ টি উপকারের তালিকা নিচে লিস্ট আকারে দেওয়া হলোঃ

  • ওজন কমাতে সাহায্য করে
  • ত্বককে আদ্র রাখে
  • ডি হাইড্রোসন রোধ করে
  • হজমের সহায়ক
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
  • ত্বক উজ্জ্বল করে
  • চোখের ফোলা ভাব কমায়
  • চোখের জ্যোতি বাড়ায়
  • এসিডিটি কমায়
  • হাড়ের জন্য উপকারী
  • শরীরে শক্তি বাড়ায়
  • চুলের জন্য উপকার
  • প্রাকৃতিক
  • পানি শূন্যতা পূরণ করে
  • দাঁতের জন্য উপকারী
  • রোগ জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধ করে
  • ক্যান্সার প্রতিরোধক
  • ব্রণের সমস্যা দূর করে
মূলত শসার মধ্যে এই ২০ উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও আরো উপকার রয়েছে কয়েকটি। শ্মশানে নিয়মিত ভাবে খেলে আমাদের শরীরে শূন্যতা দূর করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে হজম শক্তিতে শসা প্রচুর পরিমাণে ভূমিকা রাখে। তাই নিয়মিতভাবে নিয়ম মেনে শশাখান শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখেন।

শসা এবং খেজুর একসঙ্গে খান অনেক উপকার

শসা এবং খেজুর একসঙ্গে খান অনেক উপকার। আপনারা হয়তো জানেন খেজুর আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি খাদ্য। খেজুর আমাদের শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধক একটি ফল। খেজুর আমাদের শরীরের ত্বক ভালো রাখে। হাড় সুস্থ রাখে ও মজবুত রাখে। এবং উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। আরো অনেক উপকার করে।
আমরা জানবো শসা এবং খেজুর একসঙ্গে খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়। আমরা জেনেছি শসাতে কি কি ধরনের ভিটামিন থাকে। খেজুরে যে যে ধরনের ভিটামিন গুলো থাকে তা হলোঃ ভিটামিন এ, ভিটামিন বি,ভিটামিন সি,ফলেট, থিয়মিন,ভিটামিন কে খেজুরের ভিটামিন ছাড়াও খনিজ ফাইবার রয়েছে।, খেজুর শশা কে একত্রিত করে খেলে কি উপকার পাবো।

শসা খেজুর একসঙ্গে খেলে পানি এবং শক্তি সরবরাহ করতে সাহায্য করে। হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। হোক প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে শসা খেজুর একসঙ্গে খেলে। শশায় রয়েছে ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট খেজুরে থাকা প্রাকৃতিক এনজাইমের সহযোগিতা।রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে। হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করে। খেজুর খেলে সাধারণত শরীর স্বাস্থ্য এবং হাড় মজবুত হয়। হৃদরোগের প্রতিরোধে সহায়ক। শসার পটাশিয়াম এবং খেজুরে ম্যাগনেসিয়াম ও আমাদের হৃদপিন্ডের সুরক্ষিত রাখে। এছাড়াও কষ্ট কঠিন না দূর করে শরীরের এনার্জি ফিরিয়ে আনে। মূলত খেজুর আর বাসা একসঙ্গে খেলে এই উপকারগুলো পাওয়া যায়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শসার কার্যকারিতা

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শসার কার্যকারিতা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য শসা একটি গুরুত্বপূর্ণ খাবার।শ্বশায় থাকা কম ক্যালরি কার্বোহাইড্রেট এবং প্রচুর পানি এছাড়াও ফাইবার রয়েছে। শসা আমাদের শরীরের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের যেভাবে ভূমিকা রাখে তা হলো।
শসার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
ফাইবার উপস্থিতি থাকা ফাইবার আমাদের শরীরের হজমের গতি কমিয়ে দেয় ফলে রক্ত ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে। আইবার জন্য দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে এটা আমরা জানি। যা ক্ষুধা নিবারণ করে রাখে। অসার মধ্যে প্রার্থী উপাদান আমাদের কার্যকারী বাড়াতে সাহায্য করে। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে প্রচুর ভূমিকা রাখে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর উপাদান অক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের শরীরের রেডিকেল কমিয়ে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে এর সাহায্য করে থাকে। এটি ডাইবেটিস জনিত জটিল সমস্যা যেমন হৃদ রোগ, চোখের সমস্যা ইত্যাদি প্রতিরোধে সাহায্য করে।

এবং আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। কারণ শশায় ক্যালরি কম থাকার কারণে ফ্যাট থাকে না যার কারণে আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায় না। আর এই ওজন বৃদ্ধি না পাওয়ার কারণে ডায়াবেটিস কন্ট্রোলে থাকে। সাধারণত শসা এভাবে ডায়াবেটিস কে কন্ট্রোল রাখে। আপনাদের ডায়াবেটিস কন্ট্রোল রাখার জন্য প্রতিদিন একটি করে শসা খাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

খাবার হজম ও চোখের জ্যোতি বাড়ানোর জন্য শসার উপকার

খাবার হজম ও চোখের জ্যোতি বাড়ানোর জন্য শসার উপকার। আমরা জানি শশা শরীরের জন্য বেশ একটি উপকারী খাবার। উপর অর্থে শসার উপকারিতা ও অপকারিতা ও ২০ উপকার সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা রয়েছে। আশাতে প্রচুর পরিমাণে পানি ও ফাইবার রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট।

যা আমাদের চোখের জন্য প্রচুর উপকারী। হজম শক্তি বাড়াবেন যেভাবে প্রতিদিন শসা খান। শসা হজম প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে এবং অন্তরের চলাচল ঠিক রাখে। যদি শশার রস খান সেক্ষেত্রে আরো ভালো সকালে এক গ্লাস খাবেন। এতে করে হজম প্রক্রিয়া বৃদ্ধি পাবে। 

শসার রস খেলে চোখের , জ্যোতি বাড়ে। এটা অনেকের না জানা আমরা জানি চোখ অমূল্য সম্পদ। তাই চোখকে কিভাবে ভালো রাখা যায় সে বিষয়টা আমাদের খেয়াল রাখা উচিত। স্লাইস শসা পাতলা করে কাটবেন। তারপরে পাতলা করে কাটার পর সে পাতলা শসার অংশটি চোখের উপরে রেখে কিছুক্ষণ সময় চোখ বন্ধ করে বসে থাকবেন।

এতে করে আপনার চোখের ক্লান্তি দূর হবে। এবং চোখের জ্যোতি বাড়ে। শসা রস যেমন হজমের প্রক্রিয়াকে বৃদ্ধি করে। সেরকম এই শসার রস আমাদের চোখের জ্যোতিকে বাড়াতে প্রচুর ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন শসার রস পান করবেন এতে থাকা ভিটামিন আপনার চোখের স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখবে। এভাবে করে নিয়মিত এক মাস খাবেন আপনার চোখের জ্যোতি বাড়বে।

শসার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে লেখককে শেষ কথা

শসার উপকার ও অপকারিতা নিয়ে লেখককে শেষ কথা। মূলত শসার উপকারিতা ও এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তবে শসা আমাদের শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। তাই আপনাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন শসা খান।

এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি কোন জায়গায় বুঝতে না পারেন অবশ্যই কমেন্টে বলবেন। ইনশাআল্লাহ রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করবো। লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।, আর্টিকেলটি পড়ে যদি উপকৃত হন শেয়ার করবেন। ও দৈনিক এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url