টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় অনলাইন সাইড

মার্কেটিং কাকে বলে? মার্কেটিং করে ইনকাম টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় অনলাইন সাইড।আপনি হয়তো খুঁজছেন টাকা ইনকাম করার বিশ্বস্ত সাইট। কিন্তু পাচ্ছেন না ইনকাম সবাই করতে চাই সেটা যদি হয় ঘরে বসে। আপনিও চান আমি ঘরে বসে ইনকাম করি।

আজ আমি আপনাদের সঙ্গে যে সাইট বা উপায় গুলো শেয়ার করবো। যেগুলোতে আপনি কাজ করে প্রতি মাসে প্রায় ৫০ থেকে ১ লাখ টাকার ওপর ও ইনকাম করতে পারবেন। তাহলে চলুন বিস্তারিত জানি।

পোষ্ট সুচিপত্রঃটাকা ইনকাম করার উপাই অনলাইন সাইড 

• টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় অনলাইন সাইড
• ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ইনকাম করার উপায়
• ই-কমার্স অনলাইনে ঘরে বসে ইনকাম করুন
• ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
• অনলাইনে ট্রেনিং বা কোচিং করিয়ে ইনকাম করার উপায়
• প্রোডাক্ট ই-বুক বই বিক্রি করে ইনকাম করুন অনলাইনে
• টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
• অনলাইনে প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম
• অনলাইনে মেটা-প্রো স্পেস আইডি বানিয়ে ইনকাম করুন 
• লেখকের মন্তব্য অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় অনলাইন সাইড

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় অনলাইন সাইড। অনলাইনে বিভিন্ন রকম উপায়ে ইনকাম করা যায়। কেউ ইনকাম করতেছে আপনার ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার ডটকম এসব মার্কেট প্লেসে। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতেছে। আবার কেউ ইনকাম করতেছে ব্লগিং করে।

ইনকাম করার সাইট রয়েছে অনেকগুলো। কেউ ইনভেস্ট করে ইনকাম করে। ব্লগিং করে ইনকাম করার সাইড মূলত তিনটা। আপনি ইউটিউবে ব্লগিং করতে পারেন। আপনি ফেসবুকে ব্লগিং করতে পারেন। আপনি tiktok এর মত সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্লগিং করে মাসে এক লাখ টাকার মতো ইনকাম করা যায়। কিভাবে টিকটক ইনকাম করবেন তা নিচে বর্ণনা করা আছে।

আপনি ড্রপ শিপিং বিজনেস করতে পারেন। ড্রপ শিপিং বিজনেস করে অনেকেই ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করে। যে ইনকামটা চাইলে আপনিও করতে পারেন। শুধু মেধা আর বুদ্ধি কে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আপনি অনেক অনেক ভাবে ইনকাম করতে পারবেন। নিচে বেশ কয়েকটা সাইডে ইনকাম করা নিয়ে আলোচনা করব এবং বিস্তারিত জানাবো।

ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ইনকাম করার উপায়

ফ্রিল্যান্সিং এর দক্ষতা কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়। আপনার হাতে যদি সময় থেকে থাকে আপনিও চাইলে করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে হলে প্রথমে আপনাকে যে জিনিসটি অর্জন করতে হবে সেটি হল ধৈর্য। প্রচুর পরিমাণে ধৈর্য লাগবে যেটি ছাড়া আপনি সফল হতে পারবেন না।

ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। আপনি গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন। গুগল এড এর কাম করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত একটি বিশাল প্লাটফর্ম। এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে অনেকগুলো কাজের সাইড রয়েছে।

এই সাইটগুলো নিয়ে আপনি কাজ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই মাসে দুই থেকে তিন লাখ টাকা ইনকাম করে। ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আপনি যদি কাজ করতে চান তাহলে আপনি পেসিভ ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে জানা লাগবে গুগল এডসেন্স এর বিভিন্ন ধরনের কাজ। এ কাজটি মূলত আর্টিকেল কাজ।

আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আমি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাই আমি অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে চাই। তাহলে অবশ্যই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন এছাড়াও আরো অন্য কোন সাইট রয়েছে। যে সাইটগুলোর কথা বললে আপনি হয়তো মনে করবেন যে আমিও অনলাইনে কিছু ইনকাম করতে পারব। তাহলে শুরু করুন আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর পদযাত্রা।

ই-কমার্স অনলাইনে ঘরে বসে ইনকাম করুন

ই-কমার্স অনলাইনে ঘরে বসে ইনকাম করুন। ২০২৪ সাল আর আগামী 2025 সালের মধ্যে আপনি যদি ই-কমার্স না করে থাকে তাহলে আপনি ভুল করছেন। অনেকেই খোঁজে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার সহজ উপায় কি। বিজনেস করে মাসে ৫০ হাজার নয় আপনি যদি আপনার নেটওয়ার্ককে বড় করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি কোটিপতি পর্যন্ত হতে পারবেন।

ই-কমার্সের চাহিদা সম্পর্কে একটু ভেঙ্গে বলি। আমাদের বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন প্রায় ২০ কোটি এর মধ্যে মোবাইল ইউজার হলো প্রায় আট থেকে নয় কোটি। এর ভিতর সোশ্যাল মিডিয়া ইউজার হইল প্রায় পাঁচ কোটি, সবগুলো মিলে ই-কমার সাইডে কেনাবেচা করে প্রায় দুই কোটির মত এর বেশিও হতে পারে।

আপনি যদি সফল ই-কমার্স ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে এই দুই কোটি মানুষের মধ্যে আপনার সার্ভিস আপনি পৌঁছে দিয়ে ভালো পরিমাণের একটি ইনকাম দাঁড় করাতে পারেন। প্রায় দুই কোটির মত মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করে। আরো সামনে ধারণা করা যাচ্ছে প্রায় আরো দুই থেকে তিন কোটির মত মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা শুরু করবে।

তাহলে আপনি খুঁজে বেড়াচ্ছেন মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করা সহজ উপায় কি। আপনি যদি ই-কমার্স বিজনেস করেন তাহলে পঞ্চাশ হাজার নয় মাসে এ লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এটি একটি বিজনেস। তাহলে বসবে কেন শুরু করুন ই-কমার্স বিজনেস যেটি আপনার জীবনের চাকা ঘুরিয়ে দিতে পারে।

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপাই 

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপাই। অনেকেই আছে যারা ফেসবুক চালিয়ে সময় নষ্ট করে আবার অনেকেই আছে যারা এই ফেসবুকের মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করে। সে ফেসবুকের মাধ্যমে ইনকাম করে আপনার ফেসবুকের মাধ্যমে সময় অপচয় করেন। 

আপনি হয়তো জানেন না এই ফেসবুক মিডিয়াটি দিয়ে আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন। কি কি সেই উপায়গুলো? যে উপায় গুলোর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে ভালো পরিমাণের একটি অ্যামাউন্ট ইনকাম করতে পারেন।

আপনি ব্লগিং করেন বর্তমানে ব্লগিং হচ্ছে একটি সেরা প্ল্যাটফর্ম। ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়ার অনেকেই ব্লগিং করে ইনকাম করতেছে। কিভাবে কেউ শর্ট ভিডিও করতেছে টেন্স ভিডিও প্রমোট ভিডিও। এই ধরনের ভিডিও করে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এজন্য আপনাকে একটু কথা বলার স্কিল জানতে হবে যদি আপনি একটু ফানি ভিডিও করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আরো ভালো।

আপনি একটা ফেসবুক পেজ খুলেন। সেই ফেসবুক পেজে আপনি নিয়মিত আপনার কনটেন্ট পাবলিশ করেন। সেখানে শর্ত হলো তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজার ফলোয়ার ৬০ হাজার মিনিট ওয়াচ টাইম পূর্ণ হলেই মনিটাইজ এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। আর এসব শর্ত পূরণ হলে আপনি মনিটাইজ পেয়ে যাবেন।

বাংলাদেশে এখন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে অনেকেই শর্ট ভিডিও কিংবা প্রমোট ভিডিও করে ইনকাম করতেছে। এগুলো হলো সহজ উপায় আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন ধরনের রিলস ভিডিও বানিয়ে পাবলিশ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনে ট্রেনিং বা কোচিং করিয়ে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ট্রেনিং বা কোচিং করিয়ে ইনকাম করার উপায়। আপনার যদি দক্ষতা থাকে শিক্ষা দেওয়ার তাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে কোচিং কিংবা ট্রেনিং করিয়ে টাকা ইনকাম করতেছে।

কিভাবে ইনকাম করতেছি আপনি ধরেন কম্পিউটার বিষয়ে ভালো জানেন। অনলাইনে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন যে আমি অনলাইনে কম্পিউটার শিক্ষা দিয়ে থাকি। সেই সময় যারা কম্পিউটার শিখতে ইচ্ছুক তারা আপনার কাছে যোগাযোগ করবে কম্পিউটার শেখার জন্য। আপনি অনলাইনে আপনার ঘরে বসে কম্পিউটার দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ শেখাতে পারবেন।

আরেকটি বিষয়ে আসি আপনি ধরেন পড়ালেখা শেখাতে চাচ্ছেন। বিভিন্ন ক্লাসের শিক্ষার্থীদের। সেক্ষেত্রে আপনি অফলাইনে না করিয়ে অনলাইনে ক্লাস শিফট করে আপনি শিক্ষা দিয়ে ভালো পরিমাণের একটি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য লাগবে আপনার অনলাইনের সামগ্রী। যেমন ল্যাপটপ কম্পিউটার একটি হোয়াইট বোর্ড।

যে কাজটি আমরা বর্তমানে সবাই করতে চাই সেটি হল ফ্রিল্যান্সিং। অনলাইনে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং ট্রেনিং দিয়ে বাসায় বসে ভালো পরিমাণের একটি ইনকাম জেনারেট করে। আপনি যদি একজন ভালো ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন। আপনিও আপনার বাসায় বসে আপনার ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার দিয়ে আপনার ছাত্রদের ফ্রিল্যান্সিং শেখাতে পারবেন।

মূলত এই কয়েকটা স্কিল যদি আপনার জানা থাকে। আপনি যদি এই কাজগুলোর উপর পারদর্শীও হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষা দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এটি একটি সহজ উপায়। অনেকেই আছে যারা অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা নিতে আগ্রহী।

প্রোডাক্ট ই-বুক বই বিক্রি করে ইনকাম করুন অনলাইনে

প্রোডাক্ট ই-বুক বই বিক্রি করে ইনকাম করুন অনলাইনে। ই-বুক হল ডিজিটাল ফরমেটে প্রকাশিত একটি বই। যা পড়ার জন্য আপনার প্রয়োজন কম্পিউটার ট্যাব বা ই-বুক রিডার। আপনি যদি অনলাইনে ই-বুক সেল করতে চান তাহলে আপনাকে ই-বুক সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখতে হবে কি কি বিষয়ে ধারণা থাকলে আপনি ই-বুক তৈরি করতে পারবেন।

বিষয় নির্বাচনঃ আপনাকে একটি বিষয় কিংবা নিজ নির্বাচন করতে হবে। আপনি যে বিষয়ে লিখবেন আপনার ইবুক। সে বিষয় নিয়ে আপনার বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে। এবং আপনাকে যে বিষয়টি নির্বাচন করতে হবে সেটি হল পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী নির্বাচন করতে হবে।

বই লেখাঃ একটি ভালো কাঠামো তৈরি করতে হবে আপনাকে। এবং সে বিষয়ে লেখালেখি শুরু করতে হবে।, প্রয়োজন যদি হয় তাহলে আপনাকে সম্পাদক কন্টেনের সাহায্য নিয়ে লিখবেন। এবং পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী লিখতে হবে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। এবং আকর্ষণীয় কভার ডিজাইন করতে হবে। আপনি এডোবি কিংবা কেনবা দিও ডিজাইন করতে পারেন।

আপনাকে ফরমেটিং করা জানতে হবে। ই-বুকের জন্য EPUI,MOBI বা PDF আকারে ফাইল তৈরি করতে হবে। আপনার বইটি তৈরি আপনাকে প্লাটফর্ম নির্বাচন করতে হবে। যেখানে আপনি আপনার প্রোডাক্টটি বিক্রি করবেন। সে ক্ষেত্রে বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম হচ্ছে amazon সেখানে অনেক বিক্রেতারা amazon এ কেনাকাটা করে।

এবং সেখানে আপনার বইগুলো বিক্রি হওয়া শুরু হলে আপনি সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও প্রচার করে বই বিক্রি করতে পারেন। সবশেষে আপনার পাঠকের কাছে প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করুন। এবং ভবিষ্যতের ব্যবসা উন্নতি করার জন্য সেই লোককে এগিয়ে যান এভাবে আপনি ই বুক সেল করে মাসে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়

টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়। বর্তমানে এখন সবাই বেশির ভাগেই tiktok সোশ্যাল মিডিয়াটি ইউজ করে। ফেসবুকে পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ হলো tiktok এই tiktok থেকে আপনি চাইলে টাকা ইনকাম করতে পারেন ফেসবুকের মতো শর্ত পূরণ করে আপনি টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি tiktok একটি একাউন্ট খুলবেন। আপনার একাউন্ট খোলা সম্পূর্ণ হলে তার শর্ত অনুযায়ী আপনি প্রতিদিন ফেসবুকের রিলস ভিডিও কিংবা প্রমোট ভিডিওর মত ভিডিও পোস্ট করবেন। টিকটকের শর্ত হল ১০ হাজার লাইক আর দশ হাজার ফলোয়ার্স মূলত এই দুইটা শর্ত পূরণ হলে আপনি tiktok মনিটাইজ এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সে ক্ষেত্রে আপনার মনিটাইজ এপ্রুভ হয়ে যাবে। বর্তমানে ফেসবুক, ইউটিউব এবং google এর পাশাপাশি টিক টক এ মানুষ ভালো পরিমানের টাকা ইনকাম করে। আপনি যদি মনে করে থাকেন আমিও tiktok এ ইনকাম করব সেই সঙ্গে সেলিব্রিটি হব তাহলে আপনিও শুরু করে দিন।

অনলাইনে প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম

অনলাইনে প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম। অনলাইনে প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে যদি আপনার ধারণা না থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি মূলত আপনার জন্য। এই আর্টিকেল থেকে অনলাইনে কিভাবে প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে হয় সে বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন।

অনলাইনে প্রোডাক্ট যারা সেল করে তাদেরকে মূলত এফিলিয়েট মার্কেটার বলা হয়। এটি মূলত একজনের পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রয় করে দেওয়া। আর সেখান থেকে কিছু পার্সেন্টেজ লাভ অনুযায়ী আপনার লাভ গ্রহন করা। এই পণ্যগুলো আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও সেল করতে পারেন।আবার ফেসবুক এর মাধ্যমে আপনি প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন।

অনলাইনে প্রোডাক্ট সেল করতে হলে আপনাকে  মূলত কথা বলার থাকা লাগবে। এই অনলাইনে প্রচুর কেনাবেচা চলে বর্তমানে amazon সেখানে অনলাইনে প্রচুর কেনাবেচা হয় সেখানেও একাউন্ট ক্রিয়েট করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। আপনারা চাইলে নিজের সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতেও এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।

অনলাইনে মেটা-প্রো স্পেস আইডি বানিয়ে ইনকাম করুন 

অনলাইনে মেটা-প্রো স্পেস আইডি বানিয়ে ইনকাম করুন।মেটা-প্রো স্পেস এটি একটি অনলাইন সাইট যেখানে একটি অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে কাজ করতে হয়। এটাতে মূলত কিছু ইনভেস্ট করা লাগে।মেটা-প্রো স্পেস এর কাজ কি কিভাবে করবেন সম্পূর্ণ বিস্তারিত ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া আছে।

মেটা-প্রো স্পেস এটা মূলত নেটওয়ার্ক মার্কেটিং সিস্টেমের কাজ। প্রথমে এখানে ১২ ডলার ইনভেস্ট করে একাউন্ট খুলতে হয়। তারপর অ্যাকাউন্ট খোলা হয়ে গেলে আপনাকে রেফার করতে হবে যদি না করেন তাহলে আপনার ইনকাম কম হবে। আপনাকে একটা টিম তৈরি করতে হবে।

এখানে আপনার রেফেল আইডি দিয়ে আপনি যতগুলো রেফার করতে পারেন। রেফার বলতে বুঝিয়েছি অন্য আরেকজনকে আপনার মত করেই আপনার রেফার আইডি দিয়ে এই অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া।মেটা-প্রো স্পেস কাজ করে বিলিয়নের পর্যন্ত হওয়া যায়। আপনি যদি মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি এই বিশ্বস্ত সাইটটিতে কাজ করতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে

লেখকের মন্তব্য অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে। অনলাইন ইনকাম সবাই করতে চায় কিন্তু সবাই হয়তো বিশ্বাস তো সাইট খুঁজে পায়না। কিভাবে কাজ করবেন অনলাইনে এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা আছে। আপনি চাইলে এগুলো একটি করে মাসে ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।

এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই  আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। যাতে করে সে উপকৃত হয়। এরকম অনলাইন সাইট কাজের ধারণা পেতে দৈনিক ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।