ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা কি কি
পোষ্ট সূচিপত্রঃ ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা কি কি
- ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা কি কি
- শিক্ষা প্রযুক্তির সুবিধা কি কি
- তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা গুলো কি কি
- তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার গুলো কি কি
- ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম
- ডিজিটাল যুগে মোবাইল ব্যবহারের সুবিধা
- ডিজিটাল প্রযুক্তি গুলো কি কি
- শিক্ষা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার
- চিকিৎসা ও কর্মক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তির উন্নয়ন
- শেষ কথাঃডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা
ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা কি কি
ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা কি কি তাহলো। বর্তমানে আপনি আশেপাশে যেতে গিয়ে তাকান দেখবেন চারিদিকেই শুধু প্রযুক্তির ব্যবহার। প্রযুক্তি সুবিধা অনেক রয়েছে যেগুলো বিস্তারিতভাবে এই আর্টিকেলে জানতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রযুক্তির ব্যবহারে অনেকেই উন্নতি লাভ করেছে।
টেকনোলজি যে কোন কাজকে সহজ করে দেয় এবং আমাদের অনেক সময় বাঁচায়। প্রযুক্তি
ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরের কষ্ট দূর হয় অর্থাৎ অনেকটাই সহজ হয়ে দাঁড়ায় এবং
আমাদের সময় বাঁচায়। এ প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে আমাদের জীবনকে অনেক আরামদায়ক
করে তুলেছে।
প্রতিটি সাহায্যে আপনি পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে যেকোনো ধরনের তথ্য নিতে
পারেন। ৯০ দশকের দিকে এ প্রযুক্তির ব্যবহার ছিল না। সেজন্য মানুষ অতটা বুঝতো
না প্রযুক্তি টা কি। আগে যেরকম জমিতে চাষ করতো গরুর হাল দিয়ে। আর বর্তমানে
এখন চাষ করে ট্রাক্টর পাওয়ার টিলার দিয়ে। এতে করে আমাদের অনেক সময় বেঁচে
যায়।
এভাবে অনেক প্রযুক্তি এসেছে যেগুলো আমাদের বর্তমানে জীবনের উন্নয়নের মান অব্যাহত
রেখেছে।এবার আসি প্রযুক্তি আমাদের অসুবিধে কি কি। আসলে একটি জিনিসের ভালো দিক
থাকলে একটি খারাপ দিক থাকবেই। তবে সব ক্ষেত্রে ভালো দিক একটু বেশিই থাকে। আপনি
যদি জিনিস ব্যবহার করতে জানেন তাহলে খারাপ দিকটাও ভালো দিক হয়ে দাঁড়ায়।
প্রযুক্তি ব্যবহারের খারাপ দিকটা কি। প্রযুক্তির কারণে প্রথমে যে ক্ষতিটা হয় সেটা হল আমাদের স্বাস্থ্যের প্রযুক্তির কারণে অনেকেই মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়। প্রযুক্তির কারণে আমাদের কাজ করার অনেক সময় বেঁচে যায় কিন্তু আগের থেকে এখন অনেক মানুষই অলস হয়ে গেছে। তাতে প্রযুক্তির কারণে অনেক মানুষ অলস হয়ে যায়। আমাদের চোখের ক্ষতি হয়।
শিক্ষা প্রযুক্তির সুবিধা কি কি
শিক্ষা প্রযুক্তির সুবিধা কি কি। শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তি অনেক উন্নয়ন
ঘটিয়েছে। যেগুলো বলে শেষ করা যাবেনা। শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের
যান্ত্রিক কৌশলের ব্যবহারে শিক্ষামূলক কারিগরি বিদ্যার প্রয়োগ ঘটেছে। শিক্ষা
ক্ষেত্রে এই কারিগর বিদ্যা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে আমরা ব্যবহার করে থাকি।
শিক্ষার দার্শনিক লক্ষ্য গুলো বিশ্লেষণ করা, তার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর আচরণগত মূল্য নির্ধারণে উদ্দেশ্যে শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। দেখুন শিক্ষা ক্ষেত্রে ৯০ দশকে কিন্তু কোন কিছু ডিসকাস করার জন্য অনলাইন সিস্টেম ছিল না। বর্তমানে শিক্ষা ক্ষেত্রে কোন কিছু জানার জন্য google youtube facebook এ সবে সার্চ করলেই অনেক কিছু জিনিস এই জানা যায়।
শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারে কারিগরি বিদ্যাকে অনেক উন্নত করেছে। শিক্ষা
ক্ষেত্রে বিজ্ঞানসম্মতভাবে মূল্যায়ন নীতি নির্দেশ করা শিক্ষা ক্ষেত্রে কারিগরি
বিদ্যা ব্যবহারের অন্যতম উদ্দেশ্য। এছাড়া আমরা একটা জিনিস লক্ষ্য করে দেখবেন এই
টেকনোলজির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের জ্ঞান পড়ালেখা শিক্ষা দিলে সেটা অনেক
আকর্ষণ হয়।
টেকনোলজি এর মাধ্যমে শিক্ষা প্রদান করলে অনেক ক্ষেত্রেই আকর্ষণমূলক কথা থাকে
যেগুলো বর্তমান স্টুডেন্টরা সহজেই বুঝে যায়। তাই অবশেষে বলা যায় যে শিক্ষা
ক্ষেত্রে প্রযুক্তি এসে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে অনেক উন্নয়ন অবকাশ উন্নতি
করেছে।
তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা গুলো কি কি
তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা গুলো কি কি তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা গুলো অনেক। প্রথমেই
যদি বলতে চায় তথ্যপ্রযুক্তি যে সুবিধা গুলো এনে দিয়েছে তা হল মোবাইল এবং
ইন্টারনেট। বর্তমানে কথা বলার একটি আদান-প্রদান যে ব্যবস্থাটা সেইটা এই তথ্য
প্রযুক্তির অবদান। এক কথায় যদি বলতে চান তাহলে বর্তমান যুগ হল
তথ্যপ্রযুক্তির যুগ।
এই তথ্য প্রযুক্তি যুগে মানুষের অনেক বিলাসিতা ভাবে জীবন কাটাতে পারছে। বর্তমান
তথ্যপ্রযুক্তি যুগে এসে আপনি যদি চান আপনার রান্নার বাজারটাও আপনি অনলাইনেও
করতে পারেন। তথ্য প্রযুক্তি যুগে এসে এখন মানুষের ত যাতায়াত পদ্ধতি
অনেক উন্নতি লাভ করেছে। আগে মানুষ যাতায়াত করত হেঁটে আর এখন মানুষ যাতায়াত করে
মোটরসাইকেল কিংবা চার্জার সিএনজি বাসে।
আসুন আমরা জানি তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের পরে আমরা কি কি উপকার গুলো পেয়ে থাকি।
ততপ্রযুক্তি যুগে এসে আমরা কি কি পেয়েছি। যেগুলো পাওয়ার ফলে আমাদের
চলাফেরার মান আমাদের লাইফ স্টাইল আমাদের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা ইনকাম পড়াশোনা
উন্নত হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি যুগে এসে আমরা কি কি পেয়েছি তা হলোঃ
- যোগাযোগ উন্নয়ন
- মোবাইল ফোন, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ টুইটার ইন্সটাগ্রাম
- তথ্যের সহজলভ্যতা
- অনলাইন ইনকাম
- অনলাইন শিক্ষা
- ই-কমার্স কেনাকাটা
- স্বাস্থ্যসভা মেডিকেল প্রযুক্তি
- ব্যাংকিং ও মোবাইল ফ্রিল্যান্সিং
- বিনোদনের প্রসার
- এমনকি কৃষি শিল্প খাতে উন্নয়ন
এইসব সুবিধা আমাদের জীবনযাত্রাকে উন্নত এবং সহজ করেছে। আমরা ধারণা করছি ২০৩০
সালের মধ্যে এই তথ্য প্রযুক্তি দ্বারা আমরা আরও উন্নত লাভ করবো। যা আমাদের
ব্যক্তিগত এবং সামাজিকভাবে জীবন যাত্রার মান অনেকটাই পরিবর্তন করবে।
তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার গুলো কি কি
তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার গুলো কি কি কিংবা তথ্য প্রযুক্তি আমরা কিভাবে ব্যবহার
করতে পারি কিভাবে ব্যবহার করি। আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আপনি তথ্য প্রযুক্তি
ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক উন্নত লাভ করবেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
অনেকেই তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত ধারণা রাখেনা। কারণ সে হয়তো সে
সম্পর্কে বেশি জানেনা।
আপনি তথ্যপ্রযুক্তি কিভাবে ব্যবহার করবেন। ধরেন আপনার কথা বলার জন্য একটি মাধ্যম
দরকার। কথা বলার জন্য আপনি যদি মাধ্যম খুঁজতে যান তাহলে সেটি হলো আসবে
মোবাইল ফোন। এই মোবাইল ফোনটি ও তথ্য প্রযুক্তির আবিষ্কার। আপনি বিভিন্ন
চাকরি এপ্লাই করতে যান সেগুলো আবার অনলাইনে। তাহলে অনলাইনে এপ্লাই করবেন কিভাবে
কম্পিউটার দ্বারা।
এ কম্পিউটার হলো তথ্য প্রযুক্তির আবিষ্কার। তথ্য প্রযুক্তি আরো যেভাবে
ব্যবহার হয়ে থাকে কিসে খেতে ৯০ দশকের দিকে মানুষ পানি নিয়ে আসতো বিভিন্ন
নদী হাওড়া থেকে। বর্তমান যুগে এসে কৃষি খেতে তথ্যপ্রযুক্তি অনেক
উন্নয়ন ঘটিয়েছে। কৃষিখাতে বর্তমানে এখন মানুষ যেভাবে ধান শেষ দেয় তা হলো
সাপ মারছে বল মটর দ্বারা পানি ছেঁচ দেয়।
পড়ালেখার ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির অবদান। পড়ালেখায় তথ্যপ্রযুক্তি কিভাবে
ব্যবহার হয়। আপনি অনলাইনে ক্লাস করছেন। এই ক্লাসটি করার জন্য হয়তো আপনার ট্যাব
মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপ কম্পিউটার এগুলোর প্রয়োজন পড়বে। এছাড়া ওরা প্রয়োজন
পড়বে ডাটা ইন্টারনেট ওয়াইফাই। সমস্ত কিছু তথ্য প্রযুক্তির আবিষ্কার। এইভাবেই
তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার হয়ে থাকে।
ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম
ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম। ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে এখন মানুষ
ঘরে বসে ইনকাম করছে। আপনি কি জানেন বর্তমানে এখন বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ছয়
লাখের মতো ফ্রিল্যান্সার রয়েছে। এর বেশিও হতে পারে এরা এই ডিজিটাল প্রযুক্তির
মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম করছে। সেটা কিভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তি হলো মোবাইল ফোন,
ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার।
এই মোবাইল ফোন ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের মাধ্যম দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন
ইনকাম করছে। এটা হল ডিজিটাল প্রযুক্তি একটি উন্নয়ন। যেটা এখন থেকে নিয়ে ২০
বছর আগে ছিল না আমাদের বাংলাদেশে। অন্যান্য দেশে হয়তো ছিল যেমন আমেরিকা,
ইংল্যান্ড, কানাডা, ও আরো ইউরোপিয়ান যে দেশগুলো রয়েছে সেগুলো।
তাহলে আমাদের বাংলাদেশ বর্তমানে এই ২০২৪ সালে এসে আমরা কতটা উন্নয়ন দেখতে
পাচ্ছি। সব কিন্তু সম্ভব হয়েছে এই ডিজিটাল প্রযুক্তি দ্বারা। এতে আমাদের অফিসের
কাজেও অফিসে গিয়ে করা লাগতেছে না। আমরা ঘরে বসেই অফিসের কাজ করতে পারছি অনলাইনের
মাধ্যমে। তাহলে এই ডিজিটাল প্রযুক্তি আমাদের চলাফেরা কে কত সহজ করে দিয়েছে।
আমরা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করতে পারছি। কোন
প্ল্যাটফর্মে আপনি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার
হাতে যদি একটি মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপ থাকে। সেটির মাধ্যমে আপনি এই
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মের মধ্য দিয়ে আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন
লাখ লাখ টাকা।
তাহলে আপনি বসে থাকবেন কেন। ৯০ দশকের দিকে এরকম ছিল না এতটা উন্নয়ন ছিল না আপনি
বর্তমান সময়ে এসে এত উন্নত ডিজিটালাইজ প্রযুক্তি পাচ্ছেন। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি
ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন তাহলে আপনিও শুরু করে দিন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে
অনলাইন ইনকাম।
ডিজিটাল যুগে মোবাইল ব্যবহারের সুবিধা
ডিজিটাল যুগে মোবাইল ব্যবহারের সুবিধা। ডিজিটাল যুগে মোবাইলে ব্যবহার সম্পর্কে
আমরা অনেকেই জানি। হয়তো কিছু কিছু তথ্য সম্পর্কে আমরা জানি না এই ডিজিটাল
যুগে মোবাইলের ব্যবহার করে আমরা কতটা উন্নত। এই মোবাইলে আমাদের জীবনের চলাফেরার
মাধ্যমকে কতটা সহজ করে দিয়েছে। ৯০ দশকের দিকে ফোন ছিল না।
মানুষ যখন কথা বলত কোন জিনিস আদান-প্রদান করত চিঠির মাধ্যমে করত। এটা অনেক
কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়াতো। কোন কিছু জানার উদ্দেশ্যে যদি থাকতো তাহলে সেটা জানতে
পারত না। পড়ালেখার ব্যবস্থা সেরকম উন্নত ছিল না বর্তমানে মোবাইল
এসে পড়ালেখার মান অনেক উন্নত হয়েছে। কিভাবে কোন কিছু জানার উদ্দেশ্যে
অনলাইনে সার্চ দেই সব পাওয়া যায়।
এই যে আমরা মোবাইল দিয়ে সার্চ দিয়ে কোন জিনিস পাই এটাও কিন্তু ডিজিটাল
প্রযুক্তির আবিষ্কার। এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের জানার বিষয় আমরা মোবাইল ব্যবহার
করে থাকি। আমাদের কোন জিনিস প্রয়োজন পড়লে সেটা আমরা একটি ফোনের মাধ্যমেই সেরে
ফেলতে পারি। ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বর্তমানে মোবাইল অনেক ভূমিকা রাখছে।
ডিজিটাল প্রযুক্তি গুলো কি কি
ডিজিটাল প্রযুক্তি গুলো কি কি উক্ত আর্টিকেলেডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। ডিজিটাল প্রযুক্তি বিভিন্ন ধরনের রয়েছে। প্রায় সব খাতেই ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার হয়। আদিম যুগে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার ছিল না। সেইজন্য সময়ও লাগতো অনেক। বর্তমানে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে সময়কে খুব নিকটে এনেছে।
আপনি যেই পানিটা খান সেই পানিটাও ডিজিটাল প্রযুক্তি আবিষ্কার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
কারণ আপনি মোটর যান্ত্রিক দ্বারা পানি খান এ মোটর যান্ত্রিক। আদিম যুগে কিংবা ৯০
দশকের আগে ছিল না। সেই সময় মানুষ নদীর পানি কিংবা পুকুরের পানি ফুটিয়ে খেত।
2002 সালের দিকে এটা উন্নত হয়ে টিউবওয়েল এ পানি খেত। আর বর্তমানে
বাংলাদেশে এখন প্রত্যেক ঘরে ঘরে মোটর।
এখন মটর দ্বারা পাতাল থেকে পানি উঠিয়ে মানুষ পানি খায়। আমরা জানবো ডিজিটাল
প্রযুক্তি গুলো কি কি কতগুলো ডিজিটাল প্রযুক্তি রয়েছে। যে ডিজিটাল প্রযুক্তি
গুলো বর্তমান মানবজীবনে প্রচুর ভূমিকা রাখছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে শিল্প খাতে
পোশাক খাতে শিক্ষার হাতে উন্নয়নের বিকাশ ঘটাচ্ছে। ডিজিটাল প্রযুক্তি যেগুলো
তা হলোঃ ২৫ টা ডিজিটাল প্রযুক্তির নাম।
- মোবাইল
- কম্পিউটার
- বিদ্যুতিক পাখা
- বিদ্যুৎ
- সাবমারসিবল
- বিগ ডেটা
- মেশিন লার্নিং
- রোবোটিক্স
- ট্রাক্টর
- পাওয়ার টিলার
- ড্রোন প্রযুক্তি
- বায়োমেট্রিক শনাক্তকরণ
- ব্লক চেন
- শিল্প কারখানা
- ইন্টারনেট
- মোটরসাইকেল
- পানি জাহাজ
- বিমান
- স্মার্ট হোম টেকনোলজি
- থ্রিডি প্রিন্টিং
- 5g নেটওয়ার্ক
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
- স্প্রে মেশিন
- অনলাইন ব্যবস্থাপনা
- ডিজিটাল পেমেন্ট
শিক্ষা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার
শিক্ষা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার। আমরা সবাই পড়ালেখা করি আদিম যুগে মানুষ যখন পড়ালেখা করত সেই সময় ছিল না কোন কলম ছিলনা কোন খাতা সেই সময় ছিল না কোন যান্ত্রিক ইন্টারনেট ব্যবস্থা। সেই সময় পড়ালেখা করতে মানুষের অনেক কষ্ট হতো।
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে এসে শিক্ষা ক্ষেত্র কে ব্যাপক উন্নয়ন এনে দিয়েছে।
যার কারণে ছেলেমেয়েরা পড়ালেখা করলে খুব আরামদায়কভাবে পড়ালেখা করতে পারে।
কোন জিনিস জানার উদ্দেশ্যে থাকলে সেটা অনলাইনের মাধ্যমে জেনে নিতে পারে। এ দিয়ে
নয় টিচাররা যখন ক্লাস করায় সেইটা অনলাইনের মাধ্যমেই করাতে পারে।
চিকিৎসা ও কর্মক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তির উন্নয়ন
চিকিৎসা ও কর্মক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তির উন্নয়ন। চিকিৎসা ও কর্মক্ষেত্রে
ডিজিটাল প্রযুক্তির উন্নয়ন বলে শেষ করা যাবে না। প্রথমে যদি কর্ম ক্ষেত্রে বলতে
চাই তাহলে। আগে মানুষ কর্ম করত গরু মহিষ হাল চাষ দিয়ে আর এখন পাওয়ার টিলার
দিয়ে কিংবা ট্রাক্টর দিয়ে মানুষ জমি চাষ করতে পারে। ধানে পানি সেচ দিলে
সেগুলো হাওর কিংবা নদী থেকে পানি সংগ্রহ করত।
বর্তমানে হাওর কিংবা নদী থেকে পানি সংগ্রহ করা লাগে না বিদ্যুতের সাহায্যে আমরা
মাটির তল থেকে পানি সংগ্রহ করতে পারি। এছাড়াও কর্মক্ষেত্রে আরও যদি উন্নয়নের
কথা বলতে যাই তাহলে দেখবেন অনেকেই অনলাইনে অনেক টাকা ইনকাম করে। ঘরে বসে
মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে তার ক্যারিয়ার করছে। এছাড়াও আরো কর্মক্ষেত্রে
উন্নয়ন এনে দিয়েছে।
এরপরে যদি চিকিৎসা ক্ষেত্রে বলতে চাই। তাহলে দেখবেন আদিম যুগের চিকিৎসা
আর বর্তমান যুগের চিকিৎসা ক্ষেত্রে পার্থক্যটা কত। বর্তমানে রোগ নির্ণয় এবং
পরীক্ষার সহজলভ্যতা উন্নয়ন এনে দিয়েছে ডিজিটাল প্রযুক্তি। প্রযুক্তি দ্বারা রোগ
নির্ণয় করা হয় এমআরআই সিটি স্ক্যান এক্সরে মেশিন উন্নতির ফলে রোগ নির্ণয় খুব
দ্রুত ভাবে করা যায়।
- এছাড়াও রয়েছে telemedicine প্রচারঃ ইন্টারনেট এবং মোবাইল প্রযুক্তির মাধ্যমে এটি মেডিসিন খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসা সম্ভব হয়েছে। যা বিশেষভাবে গ্রাম অঞ্চলেও এটির ব্যবহার খুব সুবিধা জনক।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমাতা সাহায্যে উন্নত চিকিৎসাঃ এ আই মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে রোগের জন্য ব্যক্তিগত চিকিৎসার পরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে। যদি এক একটা রোগের কথা বলতে চান ক্যান্সারের জন্য টার্গেট থেরাপি।
- রোবটিক্স সার্জারিঃ রফিক সার্জারি বর্তমানে অনেক জনপ্রিয়। যেখানে রোবট দ্বারা নিখুঁত ও নির্ভুল অপারেশন করা হয়। এটি সাতজনের শারীরিক স্টেট কমাতে সহায়ক। এছাড়াও রয়েছে আরো উন্নয়ন যেমনঃ এক্সরে, আল্ট্রাসনো, হার্ড স্ক্যান ও আরো উন্নত চিকিৎসা। ডিজিটাল প্রযুক্তি আমাদের চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক উন্নয়ন এনে দিয়েছে।
শেষ কথাঃডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা
শেষ কথাঃডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা। বর্তমানে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে আমাদের চিকিৎসা ক্ষেত্রে কর্ম ক্ষেত্রে ও শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক উন্নয়ন এনে দিয়েছে। যা বর্তমান যুগের মানুষের চলাফেরা এবং আরো অন্যান্য খাতে খুব সহজ হয়ে উঠেছে।
এই আর্টিকেলে ডিজিটাল প্রযুক্তির ভালো-মন্দ সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত মানুষের কাছে শেয়ার করবেন। এবং নিয়মিত এইসব প্রযুক্তি বিষয়ক আপডেট পেতে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url