কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং
কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং। ফরেন দেশে যাওয়ার জন্য প্রায় বাংলাদেশের প্রায় সকল ছেলেমেয়েরা পাগল। সেখানে যেয়ে অনেকেই লাইভ চেঞ্জ করতে চাই সেখানে সেটেল হতে চায়।
পোষ্ট সূচিপত্রঃকানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়
- কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন
- কানাডা ভিসা পেতে কতদিন লাগে
- কানাডায় কাজের ভিসায় যাবেন কিভাবে
- কানাডার ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম
- কানাডায় হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট ভিসার বেতন কত
- কানাডায় কাজের ভিসায় যেতে খরচ কত হয়
- কানাডা যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার নিয়ম
- কানাডায় সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন কত
- কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় আমাদের শেষ কথা
কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন
কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানুন। কানাডা যাওয়াটা অনেকের স্বপ্ন, অনেকে মনে করেন আমি যদি কানাডায় যেতে পারতাম অনেক অনেক টাকা ইনকাম করতে পারতাম। আসলেই তাই আপনি যদি কানাডা যেতে পারেন তাহলে আপনার জীবনের আর কিছু করা লাগবে না।
আপনি কি কানাডা যেতে চান কানাডা ভিসা পাওয়া কঠিন আবার সহজ। কিছু কিছু প্রসেসিং
এর মধ্যে দিয়ে আপনাকে কানাডার ভিসা সংরক্ষণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি
আজকের এই আর্টিকেলে নিয়ম অনুসারে কানাডার ভিসা সংরক্ষণ করেন তাহলে খুব
তাড়াতাড়ি আপনি কানাডার ভিসা পাবেন।
এর মধ্যে সহজ উপায়ের মাধ্যম একটি ভিসা হল ভিজিট ভিসা। আপনারা যেখান থেকে দেখুন না কেন বাংলাদেশ ইন্ডিয়া দুবাই যে যেখান থেকে দেখুন না কেন আজকের এই টপিকটি আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনারা দুই থেকে তিনটি কান্ট্রি কিংবা দেশ ভ্রমণ করে থাকেন সেক্ষেত্রে কানাডার ভিজিট ভিসার জন্য আবেদন করবেন খুব তাড়াতাড়ি ভিসা পেয়ে যাবেন।
দ্বিতীয়তে যে ভিসারের কথা বলে সেটি হল স্টুডেন্ট ভিসা, আপনারা চাইলে স্টুডেন্ট ভিসায় আসতে পারেন সেটা বেচেলার করার জন্য কিংবা মাস্টার্স পিএইচডি করার জন্য। এক্ষেত্রে আপনাদের আইএলসের প্রয়োজন পড়বে। আপনাদের কাগজপত্র সবকিছু ঠিক থাকলে আপনারা ভিসার জন্য আবেদন করবে সে ক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি ভিসা পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
লাস্ট তৃতীয়তে যে ভিসা টার কথা বলি সেটি হলো জব ভিসা। মূলত এই ভিসাটিতে প্রায় আমাদের ম্যাক্সিমাম মানুষ যার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকে। তবে এখানে যেতে হলে আপনার কিছু কাজের স্কিল থাকা লাগবে। যে কোন কাজের স্কেল যেটা বর্তমান বাজারে চাহিদাজনক। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে কানাডাতে যে কোন কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে জব ম্যানেজ করতে হবে।
তারপর আপনাকে আবেদন করতে হবে আপনার যদি পারমিট এপ্রুভাল হয়। সেক্ষেত্রে সে পারমিটটি নিয়ে ভিসা অফিসে গিয়ে ভিসার জন্য এপ্লাই করতে হবে। আপনি যদি কানাডা জব ম্যানেজ করতে পারেন সেই অ্যাপ্রুভালটি অর্থাৎ ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার ভিসা পাওয়া খুব সহজ হয়ে যাবে। আপনি মূলত এই উপায় গুলো কাজে লাগিয়ে কানাডায় যেতে পারবেন।
কানাডা ভিসা পেতে কতদিন লাগে
কানাডা ভিসা পেতে কতদিন লাগে। ২০২৪ সালে এসে কানাডায়ক হিসাবে তো কতদিন লাগে সে
বিষয়ে জানতে পারবেন। আরও জানতে পারবেন ২০২৫ সালে আপনার জন্য কানাডার ভিসা পাওয়া
কতটা সহজ হয়ে দাঁড়াবে। অর্থাৎ আপনার কানাডার ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগতে
পারে।
কানাডার যাওয়ার অনেকগুলো ভাগ রয়েছে। কিরকম ভাগ যেমন অনেক ভিসার পার্থক্য
রয়েছে। যদি আপনাকে বলা হয় ভিসার পার্থক্য তাহলে এই ধরেন ভিজিট ভিসা স্টুডেন্ট
ভিসা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এরকম ধরনের ভিসার ভাগ রয়েছে। মূলত এক এক ধরনের
ভিসায় আলাদা আলাদা সময় লাগতে পারে। আপনি যদি ভিজিট ভিসায় যান সে ক্ষেত্রে।
আপনার মিনিমাম সময় লাগবে প্রায় 14 সপ্তাহ। ভিজিট ভিসায় যেতে সময় কম
লাগে। কারণ হয়তো এর আগে আপনি অন্যান্য দেশ ভ্রমণ করেছেন সে ক্ষেত্রে আপনার সময়
কম লাগবে। কিন্তু আপনি যখন ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাবেন সেক্ষেত্রে আপনার সময়
অনেক বেশি লাগবে। আপনার সম্পূর্ণ প্রসেসিং এর মধ্যে দিয়ে আপনাকে ভিসা ম্যানেজ
করতে হবে।
মূলত কানাডা জব ভিসা যদি আপনি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার যদি ওয়ার্ক পারমিট
হাতে থাকে সে ওয়ার্ক পারমিট যদি আপনি ভিসা সেন্টারে গিয়ে দেখান সে
ক্ষেত্রে আপনার সময় লাগতে পারে কম করে হলেও ১৭ সপ্তাহ এর বেশি সময়ও লাগতে
পারে। এছাড়া রয়েছে স্টুডেন্ট ভিসা এটার মূলত প্রসেসিং টাইম ১৪ সপ্তাহ থেকে
প্রায় ১৯ সপ্তাহ সর্বোচ্চ টাইম লাগতে পারে।
কানাডায় কাজের ভিসায় যাবেন কিভাবে
কানাডায় কাজের ভিসায় যাবেন কিভাবে। কানাডায় কাজের ভিসায় যাওয়ার জন্য আপনাকে
কিছু প্রসেসিং এর মধ্যে দিয়ে কানাডায় কাজের জন্য যেতে হবে। প্রথমে আপনাকে
পাসপোর্ট এবং আপনার সম্পূর্ণ কাগজপত্র গুলো ঠিক করে রাখতে হবে। আপনার
কাগজপত্র সম্পূর্ণ ঠিক থাকলে আপনাকে কানাডায় কাজ ম্যানেজ করতে হবে সেটা
নিজেকে।
কিভাবে কাজ ম্যানেজ করবেন আপনার যদি পরিচিত কেউ কানাডায় থাকে তাহলে সেই আপনার
কাজ ম্যানেজ করবে। এজন্য আপনাকে সেখানকার কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। কারন আপনার
ওয়ার পারমিট প্রয়োজন পড়বে সেই কাজের একটি পেপার। আপনার আর পারমিট পেতে বেশ
কিছুদিন সময় লাগবে।
আপনি পারমিট পেয়ে গেলে আপনার কাজ প্রায় 100 ভাগের মধ্যে ৭০ ভাগ কমপ্লিট হয়ে
যাবে। তার মানে এখন ভিসা আপনার যখন ওয়ার্কপারমিট ম্যানেজ হয়ে যাবে। দেন
তখন আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যান সে ক্ষেত্রে তারাই সব ব্যবস্থা করে
দেবে। কিন্তু আপনি যদি নিজে যান নিজে সম্পূর্ণ প্রসেসিং করেন সেক্ষেত্রে
আপনাকে যে কাজ করতে হবে।
আপনার প্রয়োজন পড়বে এনআইডি কার্ডের ফটোকপি। আপনার সার্টিফিকেটের ফটোকপি এছাড়া
প্রয়োজন পড়বে মূল যেই কাগজটি তা হল ওয়ার্ক পারমিট পেপারস। এই পেপারসটি
আপনাকে সেখানে শো করা লাগবে। আপনার সম্পূর্ণ কাগজপত্র তারা নিয়ে ভিসার জন্য
আবেদন করবে। কিছুদিন পরে আপনার ফোনে ইমেইল যাবে কনফার্ম ভিসা পত্রের।
আপনার কাছে মেইল গেলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ভিসা রেডি। তারপর আপনাকে এম্বাসি
সেন্টারে গিয়ে আপনার ভিসা আপনাকে কালেক্ট করতে হবে। সেই সঙ্গে আপনাকে ফ্লাইটের
টিকিট করতে হবে। আপনার সম্পূর্ণ কাগজপত্র ঠিক থাকলে আপনি এই প্রসেসিং এর মধ্যে
দিয়ে কানাডায় জব ভিসা কিংবা ওয়ার্কপারমিট ভিসা যেতে পারবেন।
কানাডার ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম
কানাডার ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম। আজকের আর্টিকেল আপনি জানতে পারবেন। সাধারণত
কানাডায় যাওয়ার জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেওয়ার পরে কতদিন সময় লাগবে ভিসা পাওয়ার
জন্য। এছাড়াও কি কি প্রসেসিং এর মধ্যে দিয়ে কানাডার ভিজিট ভিসা ম্যানেজ করতে
হয়।
এখানে দুইটা প্রসেসিং বলি প্রথমে আপনি যদি নিজে নিজে সবকিছু করতে চান তাহলে
আপনাকে অনলাইন এর মাধ্যম দিয়ে সবকিছু ম্যানেজ করতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি কোন
এজেন্সির মাধ্যমে দিয়ে কানাডায় ভিজিট ভিসায় যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার
টেনশন কিংবা ঝামেলা কম হবে। এক্ষেত্রে টাকা একটু বেশি লাগতে পারে যেহেতু তারা
আপনার কাজ করে দেবে।
আপনি যদি নিজে নিজে সবকিছু করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে অনলাইনের মাধ্যম
দিয়ে সবকিছু করা লাগবে। আপনি যদি কানাডার মধ্যে থেকে এসব ভিজিট ভিসা ম্যানেজ
করতে যান সে ক্ষেত্রে আপনার 12 দিন থেকে highest 1 মাস সময় লাগবে। আর আপনি যদি
বাহির দেশ থেকে ম্যানেজ করেন সেক্ষেত্রে আপনার দুই মাসের উপর কিংবা তিন মাসও
লাগতে পারে।
তো যেহেতু আমরা বাইক দেশ থেকে ম্যানেজ করব সে ক্ষেত্রে আমাদের তিন মাস সময়
লাগবে। এখন আপনার প্রসেসিং টাইম। প্রথমে আপনাকে আবেদন করতে হবে এক্ষেত্রে
কানাডা ওয়েবসাইট রয়েছে কানাডা সি এ সে ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। সেখানে আপনার
সম্পূর্ণ ডকুমেন্টস সাবমিট করবেন। তারপরে কিছুদিন পর তারা আপনাকে একটি মেইল
পাঠাবে ফোনে।
আপনারা আবেদন যদি সাবমিট হয়ে যায় সেক্ষেত্রে আপনাকে ফিঙ্গার নেওয়ার জন্য ডাকবে। আপনার ফিংগার দেওয়ার পর প্রায় ছয় থেকে আট সপ্তাহের মতো লাগবে আপনার ভিসা আস্তে। এক্ষেত্রে এর কম লাগে আবার বেশি সময় লাগে। এটা নির্ভর করবে আপনার কাগজপত্র এবং আপনার ভ্রমণ ভিসা উপর। আট সপ্তাহ পর আপনি যখন ভিসা পাবেন তখন আপনি ফ্লাইট বুকিং দিয়ে যেতে পারবেন।
কানাডায় হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট ভিসার বেতন কত
কানাডায় হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট ভিসার বেতন কত? মূলত এখানে কানাডা হোটেল
রেস্টুরেন্টের ভিসা নিয়ে তারপর আপনাকে সেখানে কাজ করতে হবে। বিষয় হল এখানে ভিসা
না এখানে আপনার হোটেল রেস্টুরেন্টের বেতন সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আপনাকে ৩
স্টেপে বেতন সম্পর্কে জানতে হবে। প্রথম স্টেপ কর্মচারী তারপরে ওয়েটার
তারপরে সেফ।
মূলত এদের তিন ক্যাটাগরির বেতন তিন রকম। এখন আপনার ক্যাটাগরি কোন ক্যাটাগরি সে
হিসেবে আপনার বেতন সীমা বুঝতে পারবে। আমরা জানি কানাডা আমেরিকা ও ইউরোপের
দেশগুলোতে বেতন ঘণ্টা হিসেবে চুক্তি করে যেমন ইউরোপ দেশগুলোতে প্রায় ঘন্টায় ১৫
ইউরো ২০ ইউরো দিয়ে থাকে। সেরকম কানাডায় সর্বনিম্ন বেতন ঘন্টায় ১৭ থেকে ২৪
ডলার।
প্রথমে যারা ওয়াশিংয়ের কাজ করে। যেমন থালি বাসন ধোয়া মজা করা এরকম ধরনের যারা
কাজ করে তাদের বেতন সর্বনিম্ন ১৭ কানাডিয়ান ডলার ধরা হয়। এছাড়াও যদি আপনি
ওয়েটারের কাজ করে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার প্রায় ২৫ ডলারের মত ঘণ্টায়
পাবেন। আর যদি আপনার কাজ যদি হয়ে থাকে সেফ তাহলে আপনার বেতন হবে ঘন্টায় ২৫ থেকে
৩০ ডলার।
মূলত এখানে হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টের ভিসা নিয়ে যদি আপনি যান সে ক্ষেত্রে আপনি
যদি হোটেলের কাজ পান। তাহলে আপনি যে কাজের উপর ভিত্তি করে কাজ করবেন আপনি যত
ঘন্টা কাজ করবেন সে হিসেবে আপনি স্যালারি পাবেন। রেস্টুরেন্টের কাজ করতে পারলে
সাধারণত অনেক টাকা বেতন পাওয়া যায়। তাই বলা যায় রেস্টুরেন্টের সেলারি ভালো।
কানাডায় কাজের ভিসায় যেতে খরচ কত হয়
কানাডায় কাজের ভিসায় যেতে খরচ কত হয়। কানাডায় কাজের ভিসায় অর্থাৎ ওয়ার্ক
পারমিট ভিসায় যদি আপনি যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার খরচ নির্ভর করবে বিভিন্ন
বিষয়ের উপর। যেমন ভিসার ধরন আপনার এজেন্ট ফি আপনার টিকিটের দাম। আপনার
আবেদন ফ্রি এছাড়া কোম্পানিতে কিংবা যেকোনো দোকানে কাজ ম্যানেজ করার জন্য
ফ্রি।
সব মিলিয়ে প্রায় ভালো একটি অ্যামাউন্ট খরচ হয়। এছাড়াও ব্যাংক স্টেটমেন্ট
দেখাতে হয় কানাডা যদি আপনি যেতে চান আপনার নূন্যতম ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রায়
30000 ডলার দেখাতে হবে। তবে ব্যাংক স্টেটমেন্ট যেকোনো ব্যাংক থেকেই নেয়া যায়।
আপনার যে খরচটা বলবে তাহলে ওয়ার পারমিট ফি আপনাকে প্রায় ১৫৫ ডলার দিতে হবে।
এছাড়াও আরো ফরজ রয়েছে রেস্টুরেশন ফি দিতে হবে ২০০ ডলার আপনার ডকুমেন্ট
এবং কাগজ প্রস্তুতই দিতে হবে। মূলত যারা কানাডায় রয়েছেন তাদের কাছ থেকে
নেওয়া তথ্য হিসেবে আপনি যদি মোট হিসাব করতে যান। যদি আপনি কাজের ভিসায় যেতে চান
তাহলে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ১৫ থেকে ২০ লাখ।
কারন আপনাকে কাজের ভিসায় ক্যানাডা যেতে হলে আপনার জন্য ভালো হবে এজেন্ট এর
মাধ্যমে যাওয়া। পরিচিত একজন এজেন্ট আপনি যদি পরিচিত এজেন্ট পান সেক্ষেত্রে আপনার
কাজ পাওয়াটা খুবই সহজ হয়ে যাবে। মূলত আপনি যদি কানাডায় যান তাহলে আপনার খরচ
প্রায় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার মত পড়বে। সঙ্গে কিছু যোগ্যতা এবং ব্যাংক
স্টেটমেন্ট।
কানাডা যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
কানাডা যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে। আপনি যখন এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাবেন। বিভিন্ন
বিষয়ের উপর যেমন ঘুরতে কাজ করতে চিকিৎসা করতে। যেকোনো বিষয়ের উপর আপনি যদি এক
দেশ থেকে আরেক দেশে যান সে ক্ষেত্রে আপনার কিছু ডকুমেন্ট কাগজপত্র
প্রয়োজন পড়বে।
একটু বলে নেই কি জন্য আপনার কাগজপত্র গুলো প্রয়োজন পড়বে। কিংবা আপনার কাগজপত্র
গুলো লাগবে কেন? মূলত আপনি যখন এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাবেন সেক্ষেত্রে আপনি
সেখানকার নাগরিক না সেজন্য আপনার প্রথমে প্রয়োজন পড়বে পাসপোর্ট। যেটা সত্যিতে
আপনি সেখানে বৈধতা পাবেন এছাড়া আরও কাগজপত্র লাগে।
কানাডায় যেতে হলে যে জে কাগজপত্রগুলো লাগবে তা হলোঃ ওয়ার্ক পারমিট
- পাসপোর্ট
- চাকরির অফার লেটার
- ভিসা আবেদন ফর্ম
- বায়োমেট্রিক তথ্য
- মেডিকেল রিপোর্ট
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট
- ভাষাগত দক্ষতা
- আর্থিক প্রমাণ
- ছবি
- এন আইডি কার্ড ফটোকপি
কানাডায় যেতে হলে যে জে কাগজপত্রগুলো লাগবে তা হলোঃ টুরিস্ট/ভ্রমণ ভিসা
- পাসপোর্ট
- হোটেল বুকিং পত্র
- রিটার্ন টিকিট
- আর্থিক সমর্থের প্রমাণ
- বায়োমেট্রিক তথ্য
- মেডিকেল রিপোর্ট
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
- ছবি
- ভোটার আইডি এন আইডি কার্ড
কানাডায় যেতে হলে যে জে কাগজপত্রগুলো লাগবে তা হলোঃ স্থায়ী বসবাস ও স্টুডেন্ট
ভিসা
- পাসপোর্ট
- শিক্ষাগত যোগ্যতা
- IELTS সার্টিফিকেট
- আর্থিক স্বচ্ছলতা প্রমাণ
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল পরীক্ষা
- ছবি
- অফার লেটার
- ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণ
- স্টাডি প্ল্যান
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফরম যেখানে পড়বেন
কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার নিয়ম
কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার নিয়ম। আমাদের বাংলাদেশের অনেক ছেলে-মেয়ের
স্বপ্ন যে তারা বিদেশে পড়ালেখা করেছে সেটেল হবে। আবার কেউ কেউ বিদেশে ডিগ্রি
অর্জন করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে। কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় যাওয়ার নিয়ম।
আপনি চাইলে আপনার যদি যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি কানাডা স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে
পারবেন।
পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যে দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসায় বাংলাদেশ থেকে কিংবা আরো
অন্যান্য দেশ থেকে পড়ালেখা করতে যায়। আর যদি দেশের নাম গুলো বলি তাহলে
প্রথমে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ইতালি, ফ্রান্স,
অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড, জার্মান, সুইডেন, কানাডা এরকম আরো অসংখ্য
দেশ রয়েছে যেগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসায় পড়তে যায়।
আপনি চাচ্ছেন আপনি কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় পড়তে যাবেন। তাহলে আপনাকে প্রথমে
যে জিনিসটি সংগ্রহ করতে হবে তা হল আপনার কাগজপত্র অবশ্যই
আপনাকে এইচএসসি পাশ করতে হবে। কিংবা আপনি যদি পিএইচডি করতে যান তাহলে
আপনাকে মাস্টার্স কমপ্লিট থাকতে হবে। আপনাকে পাসপোর্ট ম্যানেজ করতে হবে।
সে ক্ষেত্রে আপনার মেইলের মাধ্যমে আপনাকে তার কপি পাঠিয়ে দিবে সে কপিটি নিয়ে
যেয়ে পাসপোর্ট সঙ্গে রাখবেন যে সমস্ত কাগজপত্র গুলো লাগে সেগুলো নিয়ে ভিসা
অফিসে ভিসার জন্য আবেদন করবেন। এখানে কিছুদিন সময় লাগবে তারপরে ভিসা আসলে
আপনি ফ্লাইট করবেন এবং এর মধ্য দিয়ে আপনি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে
পারবেন।
কানাডায় সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন কত
কানাডায় সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন কত? এটা নির্ভর করবে আপনার কাজের এবং দক্ষতার উপর।কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় এ বিষয়ে যদি কারো জানার থাকে তাহলে উপরোক্ত পাঠ্য অংশে পড়ে নিবেন। কানাডায় সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন যদি আপনি জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কানাডার বেতন সীমা নির্ভর করে আপনার কাজের দক্ষতার উপর। তবে সর্বনিম্ন বেতন
সম্পর্কে যদি ধরতে যান তাহলে সর্বনিম্ন বেতন হলো প্রায় ১৫ থেকে ১৭ ডলার
কানাডিয়ান। প্রতি ঘন্টায় আপনি ১৫ থেকে ১৭ ডলার পাবেন। এখন আপনি হিসেব করে নেন
আপনার দিনে কত ঘন্টা ডিউটি হতে পারে। এছাড়াও ভাগ রয়েছে যদি আপনি কোন দোকানে
কাজ করেন।
কিংবা কোন শপিংমলে শোরুমে তাহলে আপনার বেতন স্কেলটা আরেকটু বেশি হবে। এই ধরেন
বিশ ডলারের মত প্রায় ক্যানাডিয়ান ডলার ২০ ডলার। আর যদি আপনি কোন
রেস্টুরেন্টের শেপ অথবা ওয়েটার হতে পারেন তাহলে আপনার বেতন কানাডিয়ান ডলার 25
ডলার প্রতি ঘন্টায়। যেহেতু ওখানে আমাদের পরিচিত কেউ আছে তাদের থেকে নেওয়া
নিউজ।
বিশেষ করে রেস্টুরেন্টে কিংবা শপিংমলে অনেক টিপস থাকে। যে টিপসগুলো আপনি যদি
পান তাহলে আপনার বেতন আরো অনেক বেশি হবে। তবে যারা কানাডার নাগরিক অথবা
স্থানীয় হয়েছে তাদের থেকে পাওয়া নিউ যে জানা গেছে যে। প্রত্যেক মাসে তারা
প্রায় তিন থেকে চার লাখ টাকা বাংলাদেশি টাকা ইনকাম করে। এই হলো কানাডার
বেতন।
কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় আমাদের শেষ কথা
কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় আমাদের শেষ কথা। প্রতিটা মানুষ প্রতিটা ছেলে মেয়ের স্বপ্ন থাকে যে তারা কানাডায় গিয়ে চাকরি করবে। আবার কেউ কানাডায় পড়ালেখা করবে একেক জন একেক রকম স্বপ্নে থাকে। এই আর্টিকেলে কানাডার সম্পূর্ণ ভিসা প্রসেসিং সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। এবং কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করবেন রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। এরকম নিউজ আপডেট পেতে আর্টিকেলটি দৈনিক ভিজিট করবেন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url