হাঁসের ডিমের উপকারিতা জেনে অবাক হবেন।ডিম শব্দটা শুনতে আমরা বুঝি মুরগির ডিম
কোয়েল পাখির ডিম হাঁসের ডিম। আপনারা কি জানেন হাসির ডিমে প্রচুর উপকারিতা
রয়েছে।
আজকে আপনারা জানতে পারবেন হাঁসের ডিমে থাকা যে ধরনের ভিটামিন রয়েছে। এছাড়াও হাঁসের ডিমে যে যে উপকার গুলো পাওয়া যায় এর বিস্তারিতভাবে ধারণা পাবেন আজকের এই আর্টিকেলে, তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
হাঁসের ডিমের উপকারিতা জেনে নিন। হাসির ডিমে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ভিটামিন বি
এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাঁসের ডিম একটু ক্ষতিকর হয়ে
ওঠে কি কি ক্ষেত্রে ক্ষতিকর হয়ে ওঠে তার নিচের অংশে বিস্তারিতভাবে ধারণা
দেওয়া রয়েছে।
হাঁসের ডিম রয়েছে ভিটামিন বি ১২ ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে যা
দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে তোলে। এবং রক্ত ও ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। হাঁসের দিন
যদি আপনি প্রতিনিয়ত খান তাহলে আপনার শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পাবে। অনেকেই হাঁসের
ডিম না খেয়ে মুরগির ডিম খায়। মুরগি ডিমও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
রয়েছে কিন্তু হাঁসের ডিমের ভিটামিন টা আলাদা।
একটি হাঁসের ডিমে একজন মানুষের শারীরিক শক্তি বাড়িয়ে তোলে। হাঁসের ডিমে থাকা
সেলিনিয়াম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। পাশের ডিমের
রিভোফ্লাবন নামে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। যা আপনার শরীরের জন্য
প্রচুর উপকারী। হাঁসের ডিম খাওয়ার বিশিষ্ট নিয়ম রয়েছে এ নিয়মগুলো অনুসারে
হাঁসের ডিম খাবেন।
এছাড়াও হাসির ডিম খেলে যে যে উপকার গুলো পাবেন হজমে সহায়তা করে। হাড়ের শক্তি
বৃদ্ধি করে, মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়, ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরের মাসেল
বৃদ্ধি করে। ক্যান্সার রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। তাই হাঁসের ডিম আমাদের শরীরের
জন্য প্রচুর উপকারী।
গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়ার উপকারিতা। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের জন্য হাসির ডিম
খাওয়া প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। এবং ফ্যাট রয়েছে আমরা জানবো হাসির টিম এ ছাড়া
আরো কি কি ভিটামিন রয়েছে। হাসির ডিমে রয়েছে সেলেনিয়াম জিংক রয়েছে ভিটামিন এ
ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ডিমের এই উপাদান গুলো একজন গর্ভবতী
মায়ের স্বাস্থ্যের জন্য প্রচুর উপকারী।
অনেকেই মনে করে থাকে গর্ব অবস্থায় হাঁসের ডিম খাওয়া যাবেনা। গর্ভাবস্থায় হাসির
ডিম খেলে বাচ্চা সমস্যা হয়। আপনি এই জিনিসটা একটু ভালো করে জানার জন্য ডক্টরের
কাছে যাবেন যেগুলো মনে করেন শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, গাইনোসিস ডক্টর এগুলোর কাছ
থেকে পরামর্শ নিবেন।
একজন ডক্টর একজন গর্ভবতী মাকে বিভিন্নভাবে খাওয়ার মেনু তৈরি করে দেয়। বিশেষ করে
একজন গর্ভবতী মাকে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনারা আরো
বলেছেন সেটা হাঁসের ডিম হোক আর মুরগির ডিম দুটো ডিমই তারা খেতে পারবে। তবে একটা
জিনিস জানা ডিমের কুসুমের থেকে ডিমের সাদা অংশটা বেশি কার্যকারী এবং উপকারী।
তবে সতর্কতা দিক থেকে আপনার যদি হাঁসের ডিমে এলার্জি থাকে। অনেকেরই হাঁসের ডিমে
এলার্জি থাকে যদি অ্যালার্জি থাকে তাহলে হাসির ডিম এড়িয়ে চলবেন খাবেন না।
ছাড়াও যে কোনো গর্ভবতী মায়েদের জন্য হাঁসের ডিম খাওয়া উপকার যদি আপনার
এলার্জি না থাকে তাহলে আপনি হাঁসের ডিম খাবেন। হাঁসের ডিমে প্রোটিন বেশি থাকে।
সিদ্ধ হাঁসের ডিমের উপকারিতা
সিদ্ধ হাঁসের ডিমের উপকারিতা, বিষয় হল সিদ্ধ হাঁসের ডিমের উপকারিতা অনেক বেশি
কিন্তু এক্ষেত্রে খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। বিশেষত্ব নিয়ম সম্পর্কে নিচের
পাঠ্য অংশে বিস্তারিত ভাবে ধারণা দেওয়া হয়েছে তবুও একটু বলি। হাঁসের ডিম যে কোন
ধরনের ডিম সিদ্ধ অবস্থায় দুই ভাবে খাওয়া যায়।
কি কি ভাবে খাওয়া যায় একটা হল আদা সিদ্ধ যেটাকে আমরা বলি হাফ বয়েল। আরেকভাবে
খায় সেটা হল ফুল বয়েল পুরোপুরি ভালোভাবে সিদ্ধ হয়। সিদ্ধ করে হাঁসের ডিম
এই দুই ভাবেই খাবেন। হাফ বয়েল খাওয়ার উপকার একটু বেশি, আপনি যদি এভাবে হাফ
বয়েল ডিম খান তাহলে একটু উপকার বেশি পাবেন কারণ এখানে প্রোটিনের মাত্রাটা একটু
বেশি পাওয়া যায়।
ডিম খেতে কার না ভালো লাগে একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। আমরা কমবেশি সবাই ডিম পছন্দ করে থাকি প্রথমত সিদ্ধ ডিম যদি আপনি সকালবেলা খান তাহলে সেক্ষেত্রে উপকার বেশি পাবেন। একটু লক্ষ্য করে দেখবেন শীতের সময় সকালে কিংবা রাতে অনেকেই হাঁসের ডিম সিদ্ধ করে খায়। সিদ্ধ হাঁসের ডিম খাওয়ার বেশ কয়েকটি উপকার এর তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করবে
হাড় শক্ত করবে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে
চুল পড়া কমাবে
ভিটামিন এর ঘাটতি পূরণ করবে
খারাপ কোলেস্টেরল কমাবে
প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করবে
মস্তিষ্ক সচল রাখবে
অ্যামাইনো এসিড বৃদ্ধি করবে
প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে কি হয়
প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে কি হয়? আপনি যদি প্রতিদিন হাঁসের ডিম খান তাহলে কি কি
উপকার পাবেন। প্রশ্ন হল এটা আমি যদি প্রতিদিন হাঁসের ডিম খাই তাহলে কি কি উপকার
পাব কি হবে প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে। প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে যা হয় তা জানুন।
বিজ্ঞানীরা হাঁসের ডিম খাওয়া নিয়ে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা দিয়েছে।
হাঁসের ডিম এবং মুরগির ডিম দুটোই স্বাস্থ্যের জন্য প্রচুর উপকারী। তবে আপনি যদি
প্রতিদিন হাঁসের ডিম খান সেটাতের কি কি উপকার পাবেন। অনেকেই আছে হাঁসের ডিম এবং
মুরগির ডিম নির্বাচন করতে দিলে তারা আগে মুরগির ডিমটাকে বেচে নেয়। আপনারা কি
জানেন হাঁসের ডিমে প্রোটিনের মাত্রা বেশি পাওয়া যায়।
অনেকের শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকে এজন্য কেউ লম্বা হওয়া থেকে দূরে থাকে। আপনার
শরীরে যদি প্রোটিনের ঘাটতি কম হয় প্রোটিনের ঘাটতি থাকে তাহলে আপনি দ্রুত লম্বা
হতে পারবেন না। বিশেষ করে একজন কিশোর বয়সী ১৬ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত যাদের
বয়স তাদের জন্য হাঁসের ডিম প্রতিদিন এক পিস করে খাওয়া প্রয়োজন কারণ এতে
প্রোটিন বেশি থাকে।
হাঁসের ডিমের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা যে তথ্য দিয়েছেন তা জানলে
আপনি অবাক হবেন। বিজ্ঞানীরা প্রতিদিন হাঁসের ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কেন
আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় হাঁসের ডিমকে বেছে নিবেন। এই হাঁসের ডিম আপনার শরীরে
কি কি উপকার করতে পারে তার নিচে লিস্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
হাঁসের ডিম প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে
ব্রণ এবং ডার্মাটাইসিস থেকে দূরে রাখে
ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখে
পর্যাপ্ত ঘুম পেতে হাঁসের ডিম প্রচুর উপকারী
ত্বককে সংক্রমনের হাত থেকে রক্ষা করে
কোষের কোন জন্মকে উৎসাহ করে
এগুলো হলো হাঁসের ডিমে থাকা উপকার এছাড়াও আরো উপকার রয়েছে। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন
ভাবে গবেষণা করে পেয়েছে প্রতিদিন হাঁসের ডিম খেলে আপনার শরীরের ক্লান্তি
দূর হবে। তাই আপনি যদি মনে করে থাকেন আপনার শরীরের এবং ত্বকের সমস্যা থেকে দূরে
থাকবেন তাহলে প্রতিদিন একটি করে হাঁসের ডিম খাওয়ার চেষ্টা করবেন তবে
এলার্জি রয়েছে যাদের তারা খাবেনা।
হাঁসের ডিম খাওয়ার কিছু ক্ষতিকর দিক
হাঁসের ডিম খাওয়ার কিছু ক্ষতিকর দিক। হাঁসের ডিম যেমন আমাদের শরীরের জন্য
বিভিন্ন ধরনের দিক থেকে উপকার বয়ে আনে। হাঁসের ডিম এর উপকার গুলো আমরা উপরে
জেনেছি হাঁসের ডিমের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে অল্প সংখ্যক ক্ষতিকর দিক রয়েছে
যেগুলো হয়তো অনেকেরই না জানা।
প্রথমেই জেনে নিন একটা জিনিসের সম্পূর্ণ ভালো দিক হয় না। কিছু ভালো দিক থাকলে
কিছু খারাপ দিক থাকবে এটাই স্বাভাবিক তবে খারাপ দিকটাকে আপনি যদি নিয়ম মেনে
চলতে পারেন তাহলে সে সমস্যাটি আর হবে না সে খারাপ ইফেক্ট আপনার শরীরে পড়বে না।
হাঁসের ডিমের কিছু ক্ষতিকর দিক
এলার্জির মাত্রা বেড়ে যায়
কোলেস্টল বৃদ্ধি হয়
মূলত এই দুটি সমস্যা হয়ে থাকে। প্রথমত অ্যালার্জি যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা
হাঁসের ডিম এড়িয়ে চলবেন তারা হাঁসের ডিম খাবেন না। যদি হাঁসের ডিম খান তাহলে
আপনার এলার্জির মাত্রা আরো দ্বিগুণ হতে পারে। যাদের কোলেস্ট্রলের মাত্রা বেশি
আপনারা কোলেস্টেরল চেক করতে পারবেন। যদি আপনাদের মাত্রা বেশি থাকে
তাহলে হাঁসের ডিম খাবেন না।
কার উপকারিতা বেশি হাঁসের ডিম না মুরগির ডিম
কার উপকারিতা বেশি হাঁসের ডিম না মুরগির ডিম। আমরা প্রথমে জানবো হাঁসের ডিমে কি
কি ভিটামিন রয়েছে কি কি উপকারিতা পাওয়া যায়। হাঁসের ডিমের রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন। একটি হাঁসের ডিমের 181 ক্যালরি পাওয়া যায়, প্রোটিন ১৩.৫ গ্রাম
ফ্যাট ১৩.৭ গ্রাম ক্যালসিয়াম ৭০মিলিগ্রাম লৌহ বা আয়রন ৩মিলিগ্রাম ভিটামিন
এ ২৬৯ মাইক্রগ্রাম।
এবার আসি মুরগির ডিমে ভিটামিনের মাত্রা কত। মুরগির ডিমে রয়েছে প্রায় ৫০ গ্রাম
পুষ্টিগুণ মুরগির ডিমে ৬৮ থেকে ৭০ ক্যালরি থাকে। ভিটামিন ও খনিজ উপাদান প্রোটিন
থাকে ৬ থেকে ৭ গ্রাম। চর্বি থাকে পাঁচ গ্রাম স্যাচুরেটি ফ্যাট ১.৫ গ্রাম,
কোলেস্ট্রল ১৮৬ গ্রাম এছাড়াও ক্যালসিয়াম পরস্পরাস জিংক সেলিনিয়াম রয়েছে।
তুলনামূলকভাবে কিছু কিছু হাঁসের টিমে ভিটামিন বেশি রয়েছে। তবে ধারণা করে পাওয়া
গেছে সব মিলিয়ে মুরগির ডিমে কিছু কিছু ভিটামিন বেশি আবার হাঁসের ডিমে কিছু
কিছু ভিটামিন বেশি। কিন্তু মুরগির ডিমের কোন ধরনের ইফেক্ট নাই সব ধরনের রোগীরা
এটি খেতে পারে। এলার্জি যাদের রয়েছে তারা হাঁসের ডিম খেতে পারে না মূলত
পার্থক্য হল এটাই।
একটি হাসির টিমে কত গ্রাম প্রোটিন ও ক্যালরি থাকে
একটি হাসির টিমে কত গ্রাম প্রোটিন ও ক্যালরি থাকে। খাবার হিসেবে ডিম জনপ্রিয়তা
অর্জন করেছে একমাত্র ডিম হলো উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার। বিশেষ করে হাঁসের ডিম
হাঁসের ডিমে সাধারণত মুরগির ডিমের থেকে প্রোটিনের ভাগটা একটু বেশি থাকে যেহেতু
সাইজে বড়। যদিও লোকেরা অন্য ডিমের তুলনায় মুরগির ডিম বেশি খায় বেশি পছন্দ
করে।
মুরগির ডিম ছাড়াও আরো অনেক অনেক ডিম রয়েছে যেগুলো প্রায় সেম অনেক বেশি
পুষ্টিকর। যেমন কোয়েল পাখির ডিম একটি কোয়েল পাখির ডিম সাইজে ছোট হলেও একটি
মুরগির ডিমের যতটুকু ভিটামিন পাওয়া যায় একটি কোয়েল পাখির ডিমের ততটুকু
ভিটামিন থাকে। আমরা জানবো একটি হাসির টিমে কত গ্রাম প্রোটিন ও ক্যালরি থাকে।
ভিটামিন এ ২৬৯ মাইক্রগ্রাম
লৌহ বা আয়রন ৩মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম ৭০মিলিগ্রাম
ফ্যাট ১৩.৭ গ্রাম
প্রোটিন ১৩.৫ গ্রাম
হাঁসের ডিমের 181 ক্যালরি
বিশ্লেষক ও গবেষণা করে পাওয়া গেছে একটি হাসির টিমে এত গ্রাম ক্যালোরি ভিটামিন
থাকে। যা সাধারণত একটি মুরগির ডিমের থেকে পরিমাণে বেশি থাকে। তবে মুরগির ডিমে
অন্যান্য পুষ্টির গুলো বেশি রয়েছে। কিন্তু ভিটামিন ক্যালরি পুষ্টি প্রোটিন
এগুলো হাসির দিনে বেশি পাওয়া যায়।
বর্তমান বাজারে হাঁসের ডিমের দাম কেমন
বর্তমান বাজারে হাঁসের ডিমের দাম কেমন? বর্তমান বাজারে হাঁসের ডিমের
চাহিদা অনেক এখন থেকে নিয়ে গত চার বছর তিন বছর আগে আকাশের ডিমের দাম ছিল
প্রায় নয় টাকা থেকে দশ টাকা পিস। অনেকেই খুচরা হিসেবে হাঁসের ডিম বিক্রয়
করে। আবার অনেকেই খাচি প্যাকেটিং হিসেবে হাঁসের ডিম বিক্রয় করে।
অনেকেই হাঁসের ডিম আজকের বাজারের কত টাকা। এটা জানার জন্য অনেকেই গুগল ইউটিউব
সার্চ করে। বর্তমান বাজারে হাঁসের ডিমের দাম কত এটা আপনারা জানতে পারবেন। শুধু
হাঁসের ডিম না বর্তমান বাজারে হাঁস মুরগি এবং কয়েল পাখির ডিম কত সেটাও লিস্ট
আকারে জানিয়ে দেওয়া হবে আজকের এই আর্টিকেলে।
হাঁসের ডিম পাইকারি ১৪ টাকা পিস
কোয়েল পাখির ডিম ৪ টাকা পিস
বয়লার মুরগির ডিম ১৩ টাকা
দেশি মুরগির ডিম ১৭ টাকা
মূলত এগুলো সব পাইকারি মূল্যে পাবেন। আপনি যদি মুরগির ডিম কিংবা হাঁসের ডিম
কোয়েল পাখির ডিম দেশি মুরগির ডিম এগুলো কিনতে চান পাইকারি মূল্যে তাহলে এই
দামে আপনি পাবেন। পাইকারি মূল্য বলতে বুঝাচ্ছে এখানে আপনাকে সবকিছু বেশি বেশি
করে কিনতে হবে। আর যদি খুচরা রেঁটে নিতে চান তাহলে এর থেকে বেশি দাম নিতে পারে।
যেভাবে হাঁসের ডিম খাবেন হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম
যেভাবে হাঁসের ডিম খাবেন হাঁসের ডিম খাওয়ার নিয়ম। ডিম কখন কিভাবে খাবেন, খেলে
আমাদের প্রোটিনের মাত্রা বেড়ে যাবে এর জন্য কিডনিটাকে ব্যালেন্স করতে পারবে না।
আমি কি খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানেন। অবশ্যই হয়তো জানেন
কিন্তু কখন খালি পেটে ডিমটা খাবেন সকালবেলা আপনি যদি খালি পেটে ডিম
খান সেক্ষেত্রে কি উপকার পাবেন।
সিদ্ধ ডিম শরীরের জন্য উপকারী তা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু অনেকেই বলে খালি পেটে
সিদ্ধ ডিম খাওয়া ভালো না এটা ভুল কথা। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে
যে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম খেলে। শরীরের ভিতরে এক বিশাল পরিবর্তন
আসবে। আপনি সকালে খালি পেটে সিদ্ধ ডিম কিভাবে খাবেন।
উপরের অংশেই বলা আছে ডিম খাওয়ার দুইটি নিয়ম একটি হল হাফ বয়েল, আরেকটি হলো ফুল
বয়েল হাফ বয়েল ডিম হলো আধা সিদ্ধ। হাবল ডিম খেলে প্রোটিনের ঘাটতি খুব
তাড়াতাড়ি পূরণ হয়। আপনি চাইলে এই নিয়মে খেতে পারেন। এছাড়াও হাফ বয়েল ডিম
আবার সবারই পছন্দ হয় না একটু কুসুমটা গ্যাপ গেদে থাকে এজন্য আপনি পুরোটাই
সিদ্ধ করে খেতে পারেন।
এছাড়াও আরো ডিম খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। আপনি ডিম ওমলেট করে খেতে পারেন হাঁসের ডিম
হোক আর মুরগির ডিম করবেন কিভাবে। ডিমের কুসুম টা ভাঙবেন না একটি কড়াইতে হালকা
তেল দিয়ে ডিমটি করাইতে ফেলে দিবেন তারপর একটু লবণ ছিটিয়ে দিবেন ব্যাস। একটু গরম
করে হালকা ভাজা ভাজা করে সেই ডিমটি যদি আপনি খান অনেক উপকার পাবেন।
এছাড়াও আপনি ডিম রাতে খেতে পারেন সিদ্ধ করে। সকালবেলা খাওয়ার কথা তো বলেছি আপনি
রান্নার মাধ্যমে ডিম খেতে পারেন তবে এটা পুষ্টি সমৃদ্ধ বেশি না। বিকেল বেলা ডিম
খাওয়া যায় বিকেল বেলা ডিম খাওয়ার নিয়ম অনেকেই জানে না। বিকেলবেলা ডিম খাবেন
সে ক্ষেত্রে শরীরের শক্তি প্রক্রিয়া বেড়ে যাবে। মূলত এই কয়েকটা নিয়মে আপনি
ডিম খাবেন অনেক উপকার পাবেন।
হাঁসের ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের শেষ কথা
হাঁসের ডিমের উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের শেষ কথা। হাঁসের ডিম কতটুকু উপকারী তা যদি
আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। হাঁসের ডিম
খাওয়ার নিয়ম গর্ব অবস্থায় হাঁসের ডিম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এছাড়াও আমি সাজেস্ট করব প্রতিদিন একটি করে হাঁসের ডিম খাওয়ার।
সর্তকতা যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা হাঁসের ডিম এড়িয়ে চলবেন। এতে করে
আপনি যদি ে এলার্জি অবস্থায় হাসে ডিম খান তাহলে আপনার অ্যালার্জি বেড়ে
যেতে পারে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন কোন কিছু জানার
থাকলে কমেন্ট করবেন। ধন্যবাদ!
সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।
comment url