কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় এর পূর্ণতা কি

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় এর পূর্ণতা কি? শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের প্রয়োজন পড়ে। আর এই ভিটামিন গুলোর ঘাটতি থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।

কোন-ভিটামিনের-অভাবে-শরীর-দুর্বল-হয়-এর-পূর্ণতা-কিকোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত জানব। আরো জানবো চুলকানি রোগের প্রতিকার। শরীর সুস্থ রাখার পূর্ণতা যে ভিটামিন গুলো আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃকোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে প্রায় সব ধরনের ভিটামিন ই প্রয়োজন। অনেকগুলো ভিটামিন রয়েছে এগুলোর যেকোনো একটি ভিটামিন যদি  অভাব থাকে। তাহলে আমাদের শরীর অসুস্থ হয়ে যাবে। ধরেন ভিটামিন সি আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ত্বককে স্মুত রাখে। এই ভিটামিনের যদি অভাব পড়ে তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাবে।

অনেক ধরনের ভিটামিন রয়েছে। যেমন আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে প্রত্যেকটি ভিটামিন আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন। এই ভিটামিন গুলো আমাদের শরীরের ঘাটতি থাকলে আমরা দুর্বল হয়ে যাব।

এছাড়াও শরীর দুর্বল হওয়ার পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকে। যেমন ভিটামিন বি থিয়ামিন এভাবে আমাদের শরীর ক্লান্তি হয়। তারপরে ফোলেট রক্ত তৈরি সমস্যা এবং দুর্বল সৃষ্টি করে এর অভাবে। পুষ্টিকর সব খাবার যেমন সবুজ শাকসবজি ফল ডিম, দুধ ও মাছ প্রয়োজনীয় এ খাবারগুলো আমাদের প্রতিনিয়ত গ্রহণ করা প্রয়োজন।


মূলত এ খাবারগুলোতে প্রায় সব ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। এ খাবারগুলো আমরা নিয়ম অনুযায়ী একটি খাওয়ার চার্ট করে প্রতিনিয়ত খাওয়ার চেষ্টা করবো। এছাড়াও আমাদের প্রয়োজন বিশ্রাম বিশ্রাম হলো শরীরকে সুস্থ রাখার আরেকটি অন্যতম উপায়।

শিশুর ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ

শিশুর ভিটামিন ডি অভাবের লক্ষণ। বাচ্চাদের জন্য ভিটামিন ডি। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এই ভিটামিন টি কেন এত জরুরী এই ভিটামিনের অভাব থাকলে বাচ্চাদের শরীরে কি কি সমস্যা হতে পারে। আসলে ভিটামিন ডি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এর গুরুত্ব অনেক হয়তো আমরা কম শুনেছি।

তার মধ্যে শিশু স্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন ডি কেন এত জরুরী। বর্তমানে শিশুরা খেলাধুলার কোন জায়গা পায়না। বিশেষ করে শহর অঞ্চলের শিশুরা খেলাধুলা করার মত জায়গা পায় না সে ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন অনেক। কারণ খেলাধুলা করলে হয়তো সূর্যের আলো তার শরীরে পড়বে সেক্ষেত্রে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হবে।

বিশেষ করে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভধারণের ছয় মাস থেকেই একজন শিশুকে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট খাওয়ানো হয়। এছাড়া গর্ব অবস্থায় একজন মাকে ভিটামিন ডি এর সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে হবে। আসুন জেনে নেই এই ভিটামিন ডি এর অভাবে একজন বাচ্চার কি কি রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। ভিটামিন ডি অভাবের রোগের লক্ষণ ঃ

  • হাড়ের সমস্যা হয় হাড় বাঁকা হয়ে যায়
  • কবজি গোড়ালি ফুলে যায়
  • বেশি দুর্বলতা অলস হয়ে পড়ে
  • দৈহিক গঠন বৃদ্ধিতে বাধা দেয়
  • ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল করে ফেলে
  • দাঁতের সমস্যা হয়
  • খিচুনি বা স্নায়বিক সমস্যা হয়ে থাকে
  • অতিরিক্ত ঘেমে যায়

মূলত এই সমস্যাগুলো ভিটামিন ডি এর অভাব থাকলে একজন বাচ্চার লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এটা প্রতিরোধ করবেন কিভাবে পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যের আলো তার বডিতে নিতে হবে অর্থাৎ সূর্যের আলো গ্রহণ করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করবেন। তাহলে একজন বাচ্চার ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হবে।

শরীরে চুলকানি হয় কোন ভিটামিনের অভাবে

শরীরে চুলকানি হয় কোন ভিটামিনের অভাবে। জানেন কি কোন ভিটামিনের অভাবে আপনার গা হাত পা চুলকায় না জানলে জেনে সতর্ক হোন। কারণ চুলকানি কিন্তু মজার রোগ আবার চুলকানি যখন ছেড়ে দিবেন সে সময় কিন্তু স্থির থাকতে পারবেন না। এজন্য চুলকানি হল ভয়ানক একটি রোগ।

প্রথম যেই কারণটি হতে পারে ঘনঘন চুলকানি বিশেষ করে ঠান্ডার সময় এটি শুষ্কতার কারণে হতে পারে। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন ঠান্ডার সময় শরীরের যেই পানিটি থাকে সেটি কমে আসে। এজন্য শরীর সুস্থ হয়ে যায় শরীর ছিটা ফোটা চুলকায়। এছাড়াও বড় বড় ডাক্তারেরা বলেছে তিনটি ভিটামিনের অভাবে আপনার শরীরে চুলকানি হতে পারে।

কোন-ভিটামিনের-অভাবে-শরীর-দুর্বল-হয়-এর-পূর্ণতা-কিভিটামিন এবং খনিজের অভাবে ত্বকের চামড়া চুলকায়। শরীরে বিভিন্ন ধরনের গোটা গোটা ঘা এর মত দাগ হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যাদের ঘন ঘন ত্বক বা শরীর চুলকায় তার মধ্যে অন্যতম প্রধান কারণ হতে পারে মাইক্রো নিউট্রিয়ন এর ঘাটতি। খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিটামিন হলো ভিটামিন এ চামড়ার বা ত্বকের কুশ মেরামতের জন্য ভিটামিন এ প্রয়োজন।

তাই সবুজ শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এমন এমন শাকসবজি রয়েছে যেগুলোতে ভিটামিন এ বি সি এই ভিটামিন গুলো পাওয়া যায়। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন সি ভিটামিন সি এর ঘাটতি থাকলে আপনার শরীরের ত্বক শুষ্ক হয়ে যাবে। যার ফলে আপনার শরীরে চুলকানি হতে পারে। এছাড়াও আরো ভিটামিন গুলো রয়েছে এই ভিটামিন গুলোর অভাবে শরীর চুলকায়ঃ

  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
  • কোবালামিন
  • ভিটামিন সি
  • ভিটামিন ডি
  • ভিটামিন ই

এগুলো থেকে প্রতিকার পাবেন যেভাবে সুষম খাবার গ্রহণ করবেন। যেমন সবুজ শাকসবজি মাছ ডিম দুধ বাদাম ইত্যাদি। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণ করুন। ত্বকের আদ্র ধরে রাখতে মশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এছাড়া চুলকানি বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন। আশা করি আপনার এই চুলকানি রোগের সমস্যার সমাধান হবে।

ভিটামিন ডি এর অভাবে কি কি রোগ গুলো হয়

ভিটামিন ডি এর অভাবে কি কি রোগ গুলো হয়। আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন প্রয়োজন পড়ে। এই ভিটামিন গুলোর মধ্যে অন্যতম ভিটামিন হলো ভিটামিন ডি এ ভিটামিন ডি যদি আপনার শরীরে ঘাটতি পরে তাহলে বিভিন্ন ধরনের রোগের বাসা বাঁধে। প্রথমত হাড় পেশী দুর্বল হয়ে পড়ে। আরো যে রোগের সমস্যা গুলো দেখা যায় তা হলো।

রিকেটসঃ এ রোগের লক্ষণ গুলো হল হাড় নরম হয়ে যায়। পা গুলো বাঁকা বাঁকা হয়ে যায়। দাঁত উঠতে দেরি এবং হাড়ের বিকৃতি হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এসটি ও মালাসিয়া রোগটি হয়। মূলত এটি পেশি ব্যথা করে সহজেই হার ভেঙে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও যে রোগ গুলো হতে পারে তা হলোঃ

  • হাড়ের ঘনত্ব কমে যায়
  • ইমিউনিটি সিস্টেম দুর্বল হয়
  • হৃদরোগের ঝুঁকি হয়
  • মানসিক সমস্যা হয়ে যায়
  • ত্বকের সমস্যা হয়
  • মাজার ব্যাথা হয়
  • ডায়াবেটিসের কিংবা ক্যান্সারের ঝুঁকি হয়

প্রতিকার পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যের আলো গ্রহণ করবেন। ভিটামিন ডি গ্রহণ করার মূল উৎস হল সূর্যের আলো। পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যের আলো গ্রহণ করলে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হবে। এছাড়া ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ যে সুষুম খাবারগুলো রয়েছে সেগুলো খাবার চেষ্টা করবেন। চিকিৎসকের সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করবেন আশা করা যায় আপনার ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হবে।

শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে, যে রোগ হয়

শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে, যে রোগ হয়। একজন সুস্থ স্বাভাবিক লোকের জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম দরকার। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম না থাকলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। বিশেষ করে শরীরে যদি ক্যালসিয়ামের অভাব থাকে তাহলে প্রথমত যে সমস্যা হবে হাত পা জ্বালা যন্ত্রণা করবে কামড়াবে।

মূলত আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পড়ার মূল কারণ হচ্ছে ক্যালসিয়াম জনিত যে খাদ্যগুলো রয়েছে সে খাদ্যগুলো নিয়ম অনুসারে না খাওয়া। বিভিন্ন ধরনের খাদ্য রয়েছে যে খাদ্যগুলোতে ক্যালসিয়াম থাকে আমরা হয়তো সে খাদ্যগুলো নিয়মিত গ্রহণ করি না। আসুন আমরা জেনে নিই । ক্যালসিয়ামের অভাব হলে আমাদের শরীরে কি রোগ হতে পারে।

মূলত ক্যালসিয়ামের অভাব হলে হার দুর্বল হয়ে যায়। এছাড়াও শিশুদের ক্ষেত্রে হাড়ের বিকৃতি রোগ হয় এটার নাম হলো রিকে টস। মাংসপেশির খিচুনি রক্তে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ খুব কম হওয়ায় মাংসপেশীতে খিচুনি শুরু হয়। তারপরে দাঁতে ক্যালসিয়ামের অভাবের জন্য ক্ষয় হয়। এজন্য তার দুর্বল হয়ে যায়। জিব্বায় ঘা হয়। তাই ক্যালসিয়ামের দিকে আমাদের গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।

যে ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসার রোগ হয়

যে ভিটামিনের অভাবে ভালোবাসার রোগ হয়। শুনতে একটু ব্যতিক্রম যে ভিটামিনের অভাব হলে নাকি ভালোবাসার রোগ হয়। এটা ক্লিয়ার করে না পড়লে আপনারা বুঝতে পারবেন না বিষয়টা কি। এটি মূলত এমন কিছু ভিটামিন রয়েছে যে ভিটামিন গুলো আপনার শরীরে যদি না থাকে তাহলে আপনি অসুস্থই হয়ে পড়বেন।

অস্বস্তি হয়ে পড়লে আপনার যে সমস্যাটা হবে আপনার বিবেকের থেকে আবেগ কাজ করবে বেশি। আবেগ কাজ করলে কি হয় এটা তো আপনি জানেন। হয়তো আবেগের বসে আপনার একটা মেয়েকে ভালো লাগলো। জেনে নিন এই ভিটামিন টা কি আপনি যদি সচেতন হন আপনার যদি সুস্থ থাকেন এমনিতেই আপনি একজনকে ভালোবাসবেন কিন্তু ভিটামিনের অভাবে নয়।

ভিটামিন ডি ভিটামিন ডি এর অভাবে আপনার ডিপ্রেশনে পড়তে পারেন। এতে মন খারাপ হতে পারে আবেগের পরিমাণটা বেশি হয়ে যেতে পারে। যার ফলে ভালোবাসার অনুভূতি আপনার মনে প্রভাব পড়তে পারে। এরপরে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই দুটি ভিটামিন একজন সুস্থ মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এগুলো মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক আবেগ বজায় রাখতে সাহায্য করবে। শারীরিক মানসিক সুস্থতা ভালোবাসা সম্পর্কে গুণগত মান বাড়াতে সাহায্য করে। তাই তাই নিয়মিত দৈনিক টাইম এবং খাবার মেনটেইন করে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুষম খাদ্য খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এমনকি ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার চেষ্টা করবেন। এতে করে মানসিক শান্তি বজায় থাকবে। 

রাতকানা রোগ হয় কোন ভিটামিনের অভাবে এর প্রতিকার কি

রাতকানা রোগ হয় কোন ভিটামিনের অভাবে এর প্রতিকার কি ? রাতকানা রোগ বলতে আমরা কি বুঝি রাতকানা রোগ হলো দিনের বেলায় সবকিছু ভালো দেখে। আবার রাতের বেলা আমাজামা দেখে কিছু দেখতে পায় না এরকম। দিনকানা রোগ রয়েছে এটা মূলত এর বিপরীত। রাতের বেলা সবকিছু দেখবে অথচ দিনের বেলা কিছু দেখতে পাবে না।

এটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কম সময়ের বাচ্চাদের হয়ে থাকে। মূলত এটি ভিটামিনের অভাবে হয়ে থাকে এটা মূলত এ রোগটি হয়ে থাকে ভিটামিন এর অভাবে। পিগমেন তৈরি করতে সাহায্য করে। ভিটামিন ই এর ঘাটতির ফলে রাতকানা রোগের পাশাপাশি চোখ শুষ্ক হওয়া করনিয়ার ক্ষতি হতে পারে।

ভিটামিন এর ঘাটতি পূরণ করার জন্য আপনাকে শাকসবজি খেতে হবে। মিষ্টি আলু পেঁপে এগুলো খেতে হবে। এগুলো নিয়মিত খাবেন এগুলোতে ভিটামিন এ রয়েছে। প্রতিনিয়ত এগুলো খাওয়ার চেষ্টা করবে আশা করা যায় আপনার ভিটামিন এ-এর অভাব পূরণ হবে।

জেনে নিন ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল গুলো

জেনে নিন ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল গুলো। পিটানো সংযুক্ত ফলগুলো কেন খাবেন কারণ এগুলো শরীরের সঠিক কার্যক্রম এবং রোগ প্রতিরো ধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল গুলো খাওয়ার কয়েকটি প্রধান কারণ হচ্ছেঃ পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। ফোনটা ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ যা আপনার আমাদের শরীরে কার্যকলাপ সঠিকভাবে চালাতে সাহায্য করে।

কোন-ভিটামিনের-অভাবে-শরীর-দুর্বল-হয়-এর-পূর্ণতা-কিএই ফলগুলো যেমন ভিটামিন এ দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ভিটামিন সি। ভিটামিন ই ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে রক্ত জমাট বাঁধাই সহায়ক। টপ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলগুলো খাওয়া উচিত। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল গুলো হলোঃ

  • কমলা
  • লেবু
  • মালটা
  • আমলকি

এছাড়াও প্রতিরোধ যত্ন সহনশীল এন্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। হাড় ও দাঁতের সুরক্ষার আগে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল হাড় ও দাত মজবুত করে।হজমের উন্নতি করে ফাইবার পাওয়া যায় এমন কিছু ফল রয়েছে। ভিটামিন সমৃদ্ধ ফলগুলো হলোঃ

  • গাজর
  • কমলা
  • আপেল
  • পেয়ারা
  • খেজুর
  • মাল টা
  • লেবু
  • চেরি ফল
  • তরমুজ
  • শসা
  • কলা
  • আঙ্গুর

ঘন ঘন চুল ওঠে কোন ভিটামিনের অভাবে এর প্রতিকার

ঘন ঘন চুল ওঠে কোন ভিটামিনের অভাবে এর প্রতিকার। এমন এমন ভিটামিন রয়েছে যে ভিটামিন গুলো অভাব থাকলে আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। প্রথম সমস্যা হল চুল পড়ার পিছনে মূলত বায়োটিন ভিটামিন বি ৭ এবং ভিটামিন ডি এর অভাব বড় ভূমিকা পালন করে।

বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং চুলের দুর্বলতা কাটিয়ে তোলে। এই বায়োটিন আপনার শরীরে যদি শর্ট থাকে তাহলে আপনার চুল পড়ার সমসসা শুরু হয়ে যাবে। এছাড়া ভিটামিন ডি চুলের ফলিকল কে উদ্ভিত করতে সাহায্য করে।, এর অভাবে চুল পড়া সমস্যা দেখা দেয়। এর উৎস হল ভিটামিন ডি কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন প্রথম, সূর্যের আলো, ডিম দুধ ও ফেটি মাছ।

এছাড়াও ভিটামিন ই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার চুলের ফলিকন সুরক্ষায় সহায়তা করে। ভিটামিন ই এর উৎস হল বাদাম,বীজ ও শাকসবজি এছাড়াও আয়রনের অভাব হলে রক্ত সঞ্চালন কমায় যা চুলের বৃদ্ধিতে বাধা দিয়ে থাকে। এর সমাধান হলো সুষম খাদ্য গ্রহণ করবেন প্রোটিন ভিটামিন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করবেন। চুল পড়া বেশি হলে ডাক্তার পরামর্শ নিবেন।

শেষ কথা কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়

শেষ কথা কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়। এই আঠিকেলে যে ভিটামিনের অভাবে আপনার শরীর দুর্বল হয়। এছাড়াও কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর শুকিয়ে যায় অন্যান্য আরো সমস্যার সমাধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, মূলত আজকের আর্টিকেল আপনারা এ সম্পর্কে ভালো উপকার পাবেন।

আপনারা এই সমস্যায় পড়লে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়বেন এবং এই উপায় গুলো ফলো করবেন আশা করা যায় আপনাদের সমস্যার সমাধান। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। দৈনিক ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url