মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ভিডিও সহকারে

 মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ভিডিও সহকারে। ইউটিউব থেকে ইনকাম সবাই করতে চায় কে না করতে চায়। ইউটিউব হলো সোশ্যাল মিডিয়া এই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ।

মোবাইল-দিয়ে-ইউটিউব-চ্যানেল-খোলার-নিয়মআজ আপনি এই আর্টিকেলে কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হয়। মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ভিডিও সহকারে স্টেপ বাই স্টেপ জানতে পারবেন। তাই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃমোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম

মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম। অনেকেই মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলে এখন বর্তমানে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতেছে। আপনিও চাইলে মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলে একটি চ্যানেল ভালোভাবে দাঁড় করিয়ে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। হয়তো আপনি জানেন না কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন।

প্রথমে আপনার একটি স্মার্ট এন্ড্রয়েড ফোন লাগবে। ফোনটা অবশ্যই কোয়ালিটি যোগ্য হতে হবে। ফোনের ক্যামেরা যেন ভালো থাকে হয়তো বা হতে পারে ওই ফোনের ক্যামেরা দিয়ে আপনি রিলস কিংবা অন্যান্য ভিডিও তৈরি করতে পারেন। ফোনের রেম হতে হবে নূন্যতম ৬ জিবি, কারণ জিবি র‍্যামের ফোন হলে ফোনের সমস্যা দেখাবে না।

এরপরে আপনার ফোনের প্রসেসর ভালো থাকতে হবে। সব মিলিয়ে ফোনের কোয়ালিটি ঠিক হলে আপনি যেভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন। প্রথমে আপনাকে একটি ইউটিউব অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে। মূলত এখনকার এন্ড্রয়েড ফোনে ইউটিউব অ্যাপস ডাউনলোড করতে হয় না সেগুলো ডাউনলোড করাই থাকে।

অবশ্যই প্রথমে একটি গুগল একাউন্ট তৈরি করতে হবে গুগল একাউন্ট ছাড়া আপনি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন না। তারপর আপনাকে গুগল একাউন্ট তৈরি করতে হবে জিমেইল সাইন আপ করতে হবে। মোবাইল ইউটিউব অ্যাপ ওপেন করবেন অথবা ব্রাউজারে ইউটিউবে যান। তারপর আপনার গুগল একাউন্ট দিয়ে লগইন করুন।

ইউটিউবের ডান দিকে উপরে প্রোফাইল আইকনে ক্লিক করুন। এরপরে ইউর ইউটিউব চ্যানেলে ক্লিক করুন। এরপর আপনার নাম ও চ্যানেল ক্রিয়েট করে অপশন ক্লিক করুন। অপশনে গিয়ে প্রোফাইল পিকচার কভার ফটো যুক্ত করুন। এরপরে ভিডিও আপলোড করুন। এ বিষয়ে নিজের পাঠ্য অংশে আরো বিস্তারিত একটি ভিডিও থাকবে সেটা দেখে নিবেন।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এর ভিডিও

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এর ভিডিও। মূলত উপরের অংশে আপনার মোবাইলের কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন তা নিয়ে কিছু বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে। যেহেতু youtube চ্যানেলের অনেক ফাংশন রয়েছে। এজন্য সে ফাংশন গুলো সেটিংস গুলো ভালোভাবে না ঠিক করলে প্রফেশনাল ভাবে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা যায় না।

এজন্য যেহেতু youtube চ্যানেল খুলবেন। মূলত এটার জন্য একটি ভিডিও প্রয়োজন। কারণ ভিডিও হলে আপনি সঠিকভাবে দেখে আপনি আপনার মোবাইলে একটি প্রফেশনাল youtube চ্যানেল ক্রিয়েট করতে পারবেন। ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য একটি ভিডিও দেওয়া হলোঃ ভিডিওটি পাওয়ার জন্য সেই লিংকে ক্লিক করুন যে লিংকটি তৈরি করা আছে

যেহেতু youtube চ্যানেল একটি সোশ্যাল মিডিয়া। এটিকে মূলত ভালোভাবে সেটিংস ঠিক না করলে আপনি হয়তো এটা পরিচালনা করতে পারবেন না। আর লেখা দিয়ে সবকিছু বুঝানো সম্ভব না হয়তো আপনাকে কিছুটা ধারণা দেওয়া যায়। মূলত এই বাটনে ক্লিক করলে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার ভিডিও পেয়ে যাবেন। ইনার ভিডিও আমি দেখি ভিডিও গুলো খুব ভালো।

ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করার উপায় 

ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করার উপায়। ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করা অনেকটাই সহজ। আবার অনেকটাই কঠিন আপনি যদি প্রথমত ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। ধৈর্য সহকারে আপনি যদি কঠোর পরিশ্রমের মধ্যে দিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন সে ইউটিউব চ্যানেলটিকে দাঁড় করাতে পারেন।

তাহলে সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনি আপনার লাইফ সেটেল করতে পারবেন। প্রথমে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করবেন। সেই ইউটিউব চ্যানেলটি ভালোভাবে সেটিংসের মধ্য দিয়ে ঠিক করে নিবেন যাতে একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল হয়। তারপর আপনি নতুন নতুন ভিডিও তৈরি করবেন। তারপরে সেই ভিডিওগুলো আপনি পোস্ট করবেন।

মূলত আপনাকে প্রথমত কিছু এসিও শিখতে হবে। এটা মূলত সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আপনার ক্যাটাগরির মত ভিডিও যদি কোন ব্যক্তি সার্চ করে থাকে। আর আপনার ভিডিও যদি এসইও করা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার ভিডিওটি তার কাছে পৌঁছাবে। এভাবে প্রতিনিয়ত আপনি ভিডিও পোস্ট করবেন এক সময় দেখবেন আপনার চ্যানেল মনিটাইজ অন হয়ে গেছে।

মোবাইল-দিয়ে-ইউটিউব-চ্যানেল-খোলার-নিয়মএকবার যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজঅন হবে।তখন আপনি আরো ভালোমতো ভিডিও পোস্ট করতে থাকবেন। মূলত আপনার ইনকাম শুরু হবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজ অন হওয়ার পর। এভাবে করে আপনি youtube থেকে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনেকেই ইউটিউব থেকে এক লাখ দুই লাখ পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে।

Youtube এ ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়

Youtube এ ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়। ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনি ব্লগিং করে কিভাবে ইনকাম করবেন। অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব এ বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে সেটাকে পাবলিশ করার পর ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করে।

কিভাবে একটা ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করার পর সেই ইউটিউব চ্যানেলটিকে ভালোভাবে সেটিংস ঠিক করে। বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে। যে কনটেন্ট গুলো মানুষের চোখে ফেভারিট হয়ে ওঠে সে কনটেন্ট গুলো তৈরি করে। এ কনটেন্ট গুলো প্রতিনিয়ত পাবলিশ করে। পাবলিশ করার পর একটা ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজ অন করতে হয়।

এর জন্য কিছু শক্ত থাকে মূলত ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার করতে হবে। তারপরে শর্ত চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম হইতে হবে। এ শর্ত পূরণ হলে আপনি ইউটিউবে মনিটাইজ পাবেন। মনিটাইজ পাওয়ার পর আপনি ভিডিও করতে পারেন। আপনি যদি প্রকৃত ভিডিও এডিটর হয়ে থাকেন তাহলে কপি ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।

ধরেন আপনি নিজে ভিডিও তৈরি করতে পারছেন না। আপনি সেই লেভেলের এক্টিং জানেন না তাহলে আপনি কি করবেন। আপনি যদি ভালো প্রকারের ভিডিও এডিটর হয়ে থাকেন তাহলে অন্যের ভিডিও ডাউনলোড করে এডিট মডিফাই করে আপনি সেগুলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলে পাবলিশ করতে পারবেন। কিংবা ডুয়েট ভিডিও করেও ইনকাম করা যায়।

আপনি যদি ভেবে থাকেন অনলাইনে ইনকাম করবেন। সেটা যেকোনো বিষয়ের উপর হতে পারে ইউটিউব ফ্রিল্যান্সিং ফেসবুকিং বিভিন্ন ধরনের কিংবা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং বিষয়ে আপনি অনলাইন ইনকাম করতে পারেন। তবে ব্লগিং সাইডে আপনি youtube এ ভিডিও তৈরি করে সেগুলো পাবলিশ করার মাধ্যমে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ খোলার উপায়

মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ খোলার উপায়। অনেকেই ফেসবুক পেজের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে। সেটা অনেক ভাবে মূলত অনেকেই মোবাইল দিয়ে কিংবা ল্যাপটপের মাধ্যমে একটি ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করে। ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করা খুবই সহজ। আপনাকে যদি একটু ধারণা দেই তাহলে আপনি পারবেন কিভাবে ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হয়।

ইউটিউব চ্যানেল থেকে যেভাবে টাকা ইনকাম করা যায় সেরকম মোবাইল দিয়ে আপনি ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি ফেসবুক পেজে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন। আপনি রিলস ভিডিও করে facebook পেজ মনিটাইজ অন করার পর ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আসুন জেনে নিই কিভাবে একটি ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করতে হয়। সেটা স্টেপ বাই স্টেপ বুঝিয়ে দেওয়া হবে। ভালোভাবে বুঝে নিবেন কিভাবে আপনি মোবাইল দিয়ে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করবেন। মূলত মোবাইল দিয়ে আমি ফেসবুক পেজ তৈরি করার উপায়টি বলবো।

  • প্রথম স্টেপঃ আপনি আপনার ফোনের ফেসবুক অ্যাপস এ প্রবেশ করবেন। তারপরে ফেসবুকের থ্রি ডট লাইন ওখানে ক্লিক করবেন। সেখানে ক্লিক করার পর একটু স্কল করবেন দেখবেন লোগো পতাকা দেওয়া আছে এবং সেখানে ইংরেজিতে লেখা আছে পেজ। সেখানে ক্লিক করবেন।
  • দ্বিতীয় স্টেপঃ সেখানে ক্লিক করার পর দেখবেন পেজ লেখার নিচে ক্রিয়েট নামে একটি অপশন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করবেন। তারপরে আপনার কাছে দুইটি অপশন আসবে একটি হলো পাবলিক একটা হলো পার্সোনাল। আপনি চাইলে যে কোন একটা করতে পারেন তবে পাবলিক করাটাই ভালো। পাবলিক সিলেক্ট করার পর নেক্সট দিবেন।
  • তৃতীয় স্টেপঃ তারপর আপনার কাছে পেজের নাম দেওয়ার জন্য অপশন আসবে। আপনি আপনার পছন্দমত যে কোয়ালিটির ভিডিও করবেন। সে ক্যাটাগরির একটি পেজের নাম বসাবেন সেটা ইংরেজিতে কিংবা বাংলাতে। তারপরে ক্যাটাগরি সিলেক্ট করবেন যেকোন দুইটি।
  • চতুর্থ স্টেপঃ আপনার ক্যাটাগরি সিলেক্ট করা হলে ক্রিয়েট দিবেন। সেই ক্রিয়েট অপশনে ক্লিক করার পর আপনার পেজ রেডি। তারপর আপনার কাছে কিছু gmail কিংবা ব্যাংকিং বসানোর জন্য চাইবে সেগুলো আপনি স্কিপ করবেন। এগুলো বসাবেন যখন আপনার মনিটাইজ অন হবে তখন। স্কিপ করার পর আপনার প্রোফাইলের ছবি সিলেক্ট করে ছবি বসাবেন।

মূলত এভাবে আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারবেন। এরপর আপনি প্রতিনিয়ত দুইটি তিনটি করে যে কোন কোয়ালিটির ভিডিও পোস্ট করতে পারেন। যদি আপনি ভালো লেভেলের ভিডিও এডিটর হয়ে থাকেন তাহলে অন্যের ভিডিও সেটা নিজের বলেও চালিয়ে দিতে পারবেন। তবে এটি করা অপরাধ এটি করবেন না নিজের ভিডিও তৈরি করার চেষ্টা করবেন।

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার উপায়

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার উপায়। ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার জন্য কয়েকটি জনপ্রিয় উপায় রয়েছে। ফেসবুক পেজ মনিটাইজ টুল ব্যবহার করতে হবে। ভিডিও কনটেইনের মাধ্যমে আয় করার জন্য ফিচারটি ব্যবহার করতে হবে। পেজের সাবস্ক্রিপশন পাওয়ার জন্য ফ্রেন্ডদেরকে বলতে হবে। স্পন্সরদের সঙ্গে কাজ করবেন এতে করে ইনকাম হবে।

লাইভ স্ট্রিট মিটিং এর সময় দর্শকের কাছ থেকে স্টার সংগ্রহ করবে। কারণ একটা স্টারস একটি ফেসবুক পেজের জন্য অনেক ভূমিকা পালন করে। এভাবে করে আপনি তিন-চারটা স্টার্টস পেলে অনেক উপকার পাবেন ফেসবুক পেজের জন্য। এরপরে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন।

মূলত এটা ফ্রিল্যান্সিংয়ের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়। যেটাকে আপনি অ্যাক্টিভ ইনকাম বলতে পারেন। পেজের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের পণ্য সেবা সার্ভিস আপনি অনলাইনে দিতে পারেন। তারপরে স্পন্সারশীপ পোস্ট দিতে পারেন পেজে বিজ্ঞাপন দিতে আগ্রহী হবেন এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

যেকোনো ধরনের বিভিন্ন পেজের পণ্যের লিংক গুলো আপনি শেয়ার করবেন। এ থেকে হবে কি আপনাকে তারা কমিশন দিবে। যেমন অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট এখানে তাদের প্রোডাক্টগুলো আপনি যদি বিক্রয় করে দেন আপনার ফেসবুক পেজের মাধ্যমে তাহলে সেখান থেকে আপনি কমিশন পাবেন ইনকাম করতে পারবেন। এরপরে ফ্রিল্যান্স সার্ভিস।

আপনি আপনার পেইজের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সার সার্ভিসের কথা প্রচার করবেন। যেমন ডিজাইন কনটেন্ট রাইটিং ও কোচিং মার্কেটিং বিভিন্ন বিষয়ের উপর। এছাড়াও আপনি ব্লগিং করে তো ইনকাম করবেনই। এভাবে আপনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ভালো পরিবারের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যা মাস শেষ হিসাব করে দেখবে২ থেকে ৩ লাখ টাকার মত।

ফেসবুকে ভিউ বাড়ানোর উপায়

ফেসবুকে ভিউ বাড়ানোর উপায়। ফেসবুকে ভিউ বাড়ানোর জন্য যে কয়েকটি কার্যকর উপায় গুলো রয়েছে এগুলো যদি আপনি মেনে চলেন তাহলে আপনি আপনার ফেসবুকে পোস্ট এর ভিউ বাড়াতে পারবেন। এটা হতে পারে আপনার ফেসবুক আইডির পোস্ট ভিডিও বা ফেসবুক পেজের ভিডিও। আপনাকে প্রথমে উচ্চ মানের কন্টাক্ট তৈরি করতে হবে।

যেটা টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য আকর্ষণীয় ও প্রাসঙ্গিক হতে হবে। মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। এরপরে ভিডিও ছবি টেক্সট কন্টেনের মধ্যে বৈচিত্র আকারের রাখুন। সবচাইতে কার্যকরী হবে ট্রান্ডিং বিষয়ক কন্টাক্ট আপলোড করবেন। যেমনঃ বর্তমানে যে যে ভিডিওগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে চলতেছে সেরকম ভিডিও তৈরি করে পোস্ট করবেন।

এরপরে ফেসবুকের কনটেন্টের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। শুরুর তিন সেকেন্ড আপনাকে আকর্ষণীয় করে তৈরি করতে হবে ভিডিওর। এরপরে ভিডিওতে সাবটাইটেল যুক্ত করবেন। লাইভ ভিডিও ব্যবহার করতে পারেন কারণ এটি বেশি পরিমাণে সাহায্য করবে। এরপরে ভিডিও পোস্ট করার একটি সময় নির্বাচন করবেন। আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কখন বেশি একটিভ থাকে।

এরপরে ট্রেন্ড হ্যাশটেক ব্যবহার করুন। ট্রেন্ডিং বিষয়ে পোস্টগুলো মানুষ বেশি দেখতে পায়। সঠিক জনপ্রিয় পোস্ট গুলো আপনি হ্যাজ ট্যাগ এর মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছাবেন। রেগুলার পোস্ট করবেন। প্রতিদিন সর্বনিম্ন হল ফেসবুক পেজের ক্ষেত্রে দুইটা। এরপরে পেজ অপটিমাইজ করবেন পেজের ক্যাটাগরি কিওয়ার্ড সঠিকভাবে দিন।

আপনি বুস্ট করে বা টাকা খরচ করে কামাতে পারেন। মূলত এটি facebook অ্যাপ ব্যবহার করে। এমনকি নির্দিষ্ট অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে। ভিডিওতে এসিও করবেন কারণ এটি অনেক জনের কাছে সার্চের মাধ্যমে আপনার ভিডিও পৌঁছাবে। আপনার ভিডিওগুলো অন্যজনকে শেয়ার করতে বলবেন। ইনসাট ব্যবহার করবেন এগুলোর মাধ্যমে আপনি বেশি ভিউ পাবেন।

ইউটিউবে কিসের উপর ভিডিও করলে ভিডিও ভাইরাল হবে

ইউটিউবে কিসের উপর ভিডিও করলে ভিডিও ভাইরাল হবে। আপনার ভিডিও যদি ভাইরাল না হয় তাহলে আপনি যে যে কাজগুলো করতে পারেন। আপনাকে ট্রেন্ডিং ফলো করতে হবে। ট্রেন্ডিং বলতে বর্তমানে যেই বিষয়ে ভিডিও চলমান সেই বিষয়ে ভিডিও আপনাকে পোস্ট করতে হবে।

মোবাইল-দিয়ে-ইউটিউব-চ্যানেল-খোলার-নিয়মএছাড়াও আপনি রান্নার ভিডিও করতে পারেন। বিশেষ করে মেয়ে মানুষের জন্য মেয়ে মানুষেরা আর রান্নার ভিডিও করে ভাইরাল হতে পারবেন। বিশেষ করে ছেলেদের জন্য তারা অনেক ধরনের ভিডিও করে খেলাধুলা বিশেষ করে ফানি ভিডিও। তারপর আপনার বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলের ভিডিও করে আপনি ভাইরাল হতে পারবেন।

মজার স্কিপ লিখবেন কমেডি বা লাইফ স্টাইল তৈরি করবেন। শিক্ষামূলক অনেকেই আছে শিক্ষামূলক কন্টেন্ট ভিডিও দেখতে খুব পছন্দ করে। তারপর আপনি রান্নার রেসিপি ভিডিও করবেন বিভিন্ন গেমিং নিয়ে আপনি ভিডিও করতে পারেন। এ ধরনের ভিডিও গুলো যদি আপনি আপনার ফেসবুক পেজে পোস্ট করেন তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি ভাইরাল হতে পারবেন।

ইউটিউবের আবিষ্কারক কে

ইউটিউবের আবিষ্কারক কে। মূলত youtube চ্যানেলের কিংবা এই অ্যাপসটা আবিষ্কারক তিনজন। প্রথমত হলো চ্যাড হারলি তিনি ইউটিউবের প্রথম সি ও ছিলেন এবং ডিজাইন ইউজার নিয়ে কাজ করেছেন। এরপরে অনেকজন প্রায় ২ জন ইউটিউবের আবিষ্কার হিসেবে ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়েছেন তার মধ্যে একজন হল।

স্টিভ চেন প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ছিলেন তিনি এবং প্রযুক্তিগত দিক থেকে খুব প্রকটভাবে কাজ করতেন। ইউটিউব এর প্রযুক্তিগত দিক পরিচালনা করতেন তিনি। এরপরে রয়েছে জাভেদ করিম প্রথম ভিডিও আপলোড করেছিলেন যার শিরোনাম ছিল মি এট দা জো। youtube প্রতিষ্ঠা তার পর ২০০৬ সালে ইউটিউব চ্যানেলটি কিনে নেন।

ভাবছেন ইউটিউব তৈরি করল একজন আর কিনে নিল আরেকজন। অবশ্যই কিনতেই পারে এরা তিনজন ইউটিউব চ্যানেল আবিষ্কার করার পর google কোম্পানি ২০০৬ সালে ১. ৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে কিনে নেয়। তারপর থেকে এই ইউটিউব কে গুগুলই পরিচালনা করে।

মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম লেখকের শেষ কথা

মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম লেখকের শেষ কথা। আপনি বেকার চাকরি পাচ্ছেন না কি করবেন। আপনার যদি স্কিল থাকে আপনি হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি দিয়ে। একটি প্রফেশনাল youtube চ্যানেল ক্রিয়েট করে সেটিতে ভিডিও আপলোড করে আপনি ভাল টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তাহলে শুরু করে দিন আজ থেকেই। এই আর্টিকেলটিতে ইউটিউব সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়েছে। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। ভিডিওটি ভাল লাগলে প্রতিদিন ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। ভালো থাকবেন ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url