চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন কেন খাবেন

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন কেন খাবেন। চিয়া সিড নাম বললে ১০০% মানুষের মধ্যেই প্রায় ৬০% মানুষ এ নামটির সঙ্গে পরিচিত। এর একটি নাম রয়েছে সেটা হল বাবরের দানা।
চিয়া-সিড-খাওয়ার-উপকারিতা-জেনে-নিন-কেন-খাবেন
এই বাবরের দানার অনেকগুলো উপকার রয়েছে। আপনি যদি নিয়মিত এটা খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের যে যে উপকারগুলো করবে। সে সম্পর্কে পুরো ধারণা পাবেন আজকের এই আর্টিকেলে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন কেন খাবেন

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা জানলে অবাক হবেন। অনেকেই জানতে চাই যে চিয়া সিড এই জিনিসটা কি আসলে এটা খেলে কি হবে কেন খেতে হবে অনেক প্রশ্ন অনেক জনের মনে ঘুরপাক খায়। এটি আমাদের দেশীয় কোন কিছু না এটি হলো আমেরিকান একটি প্রোডাক্ট। মূলত এগুলোর জাত অনেক রকমের হয় কোনগুলো ছোট জাত কোনগুলো বড় জাত।

যেহেতু এটা সিডস এটা সব সময় আমাদের শরীরের জন্য ভালো। বিভিন্ন ওয়েতে এটা উপকার আসে।গবেষকরা এটাতে গবেষণা করে পেয়েছে যে এটাতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি রয়েছে। এছাড়াও আরো রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যারা কারা খাবেন যারা রেগুলার শাকসবজি খেতে পারছেন না। মূলত শাকসবজির ভিটামিন টা পাচ্ছেন না।


তারা প্রতিদিন এই চিয়া সিড এটি যদি আপনি নিয়ম মত মেনে খেতে পারেন তাহলে সে শাক সবজির অভাব পূর্ণ হবে। এছাড়াও আরো অনেক প্রবলেম থাকে যাদের গ্যাস্টিকের প্রবলেম থাকে তাদের জন্য চিয়া সিড একটি ওষুধীয় খাবার। এছাড়াও যাদের ক্যালসিয়ামের সমস্যা কারণ এটাতে রয়েছে আইরন ফাইবার মূলত ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করে।

সবচাইতে যে পুষ্টিটি বহন করে আমাদের শরীরে সেটা হল এন্টিঅক্সিডেন্ট। কারণ এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এজন্য এই উপকার গুলো ছাড়া আরো উপকার রয়েছে যেগুলো নিচে আলোচনা করা হয়েছে। তাই সপ্তাহে অন্তত তিন দিন আপনার খাদ্য তালিকায় চিয়া সিড রাখবেন সেক্ষেত্রে অনেক উপকার পাবেন।

চিয়া সিড খেলে ওজন বাড়ে না কমে

চিয়া সিড খেলে ওজন বাড়ে না কমে। অনেকেই বলে থাকে যে আমরা ওজন বাড়াতে চাই এজন্য কি চিয়া সিড খাবো। আবার অনেকেই মনে করে যে চিয়া সিড ওজন কমে। আসলে কোনটা ঠিক আসলে এ খাদ্যটি খেলে সরাসরি ওজন কমিয়ে ফেলবে না। কারণ এটি মূলত বিজ জাতীয় জিনিস প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে এবং ওমেগা থ্রি রয়েছে।

এছাড়াও ম্যাগনেসিয়াম জিং স্যালিনিয়াম এ ধরনের উপাদানগুলো থাকে। এছাড়াও শরীরের জন্য ভালো কোষ্ঠকাঠিন্য এ সংসার সমাধান করে ফাইবার রিচ থাকার কারণে মেটাবলিজম খুব ভালোভাবে করে। তাই এগুলোর মাধ্যমে মূলত আপনার শরীরকে সরাসরি ওজন কমাবে না।

আপনার শরীর কে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য চিয়া সিড খেতে পারেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনি যদি কিছু দ্রব্য মিশিয়ে খান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার ওজন হয়তো বাড়তেও পারে। তবে সেগুলো মিক্স করে খাওয়া ঠিক না ডাক্তারের পরামর্শে চিয়া সিড শুধু দুধ এবং পানি সঙ্গে একটু চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার শরীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ 

চিয়া সিড খাওয়ার পরিমাণ । মূলত এ খাবারটি খাওয়ার নির্ভর করবে আপনার শরীরের উপর আপনার বয়সের উপর আপনার স্বাস্থ্যের উপর। প্রতিদিন ২০-২৫ প্রায় টেবিল চামচ দিয়ে দুই চামচ চিয়া সিড খাও নিরাপদ। তবে শুরুতে আপনি কম পরিমাণে খেতে পারেন এই ধরেন এক চামচ। আপনি কিভাবে খাবেন এর মূলত কিছু ফর্মুলা রয়েছে।

আপনি পানির সাথে ভিজিয়ে খাবেন১-২ চামচ চিয়া সিড একটি গ্লাসে প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখবেন তারপরে দেখবেন সেগুলো খাওয়ার উপযুক্ত হবে তখন আপনি খেতে পারবেন। এছাড়াও আপনি স্মুদি বা জুসের সঙ্গে মিক্স করে খেতে পারেন। এছাড়াও সালাড এর উপর ছিটিয়ে নিতে পারেন মূলত এটি স্বাস্থ্য দিক থেকে অনেক উপকারী।
চিয়া-সিড-খাওয়ার-উপকারিতা-জেনে-নিন-কেন-খাবেন
এটি মূলত অনেক উপকারী আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবে। আপনার ওজন খুব অতিরিক্ত কমাবে না আবার অতিরিক্ত বাড়িয়ে তুলবে না। এছাড়া আপনার হজম প্রক্রিয়া উন্নত করবে অনেকেই এই হজমের সমস্যায় ভোগে। আপনি নিয়মমাফিক খাবেন আপনার শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হবে। বিশেষভাবে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

চিয়া সিড কেন খাবেন জেনে নিন

চিয়া সিড কেন খাবেন জেনে নিন। মূলত এই খাবারটি অনেকের অচেনা এটির নাম মূলত দুইটা। বিশেষ করে এটির প্রতি গুরুত্ব অনেকেই দেয় না আপনি এই জিনিসটি কেন খাবেন। এটি খেলে প্রথমে যে উপকারটি পাবেন আপনার হজম প্রক্রিয়া এটি উন্নত হবে।

অনেকের সমস্যা থাকে কষ্ট কাঠিন্য সমস্যায় ভোগে তাড়াতাড়ি হজম হয় না পেটের খাবার। এই সমস্যাগুলো যদি আপনার থাকে আপনার ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগবে না। আপনি বাজারে গিয়ে চিয়া সিড সংগ্রহ করে বাসায় নিয়ে আসবেন। তারপর এর নিয়ম অনুযায়ী কিভাবে খেতে হয় সেটা দেখে আপনি খাবেন আপনার কষ্টকাঠিন্য হজমের সমস্যা দূর হবে।


এটাতো মূলত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আপনার শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করবে। অনেকের শরীর দুর্বল খাবারের রুচি নাই আপনি যদি চিয়া সিড এ খাবারটি খান তাহলে আপনার শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করবে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের রোগ শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধে। আপনি এটি একমাস চেষ্টা করুন আপনার শরীরে কোন ধরনের রোগ থাকবে না।

মূলত এটি ক্যান্সার প্রতিরোধক। ক্যান্সারের সমস্যা সমাধান করে। এছাড়াও অনেকেই ত্বকের সমস্যা নিয়ে চিন্তিত থাকে। বিভিন্ন ধরনের মুখে স্পট পরে অনেক ধরনের মেছতা, ব্রণ এগুলো বের হয়। আপনি যদি এগুলো সপ্তাহে 3 দিন করে খান আপনার এই সমস্যার সমাধান হবে। তাই সময় থাকতে কাজে লাগান আপনার অনেক উপকার হবে।

চিয়া সিড খেলে গ্যাস্ট্রিক হবে না জানেন কি

চিয়া সিড খেলে গ্যাস্ট্রিক হবে না জানেন কি। বর্তমানে ১০০ ভাগের ভিতরে আমি যদি ধরি গবেষণাগারে পাওয়া গেছে প্রায়ই ৪০ ভাগ মানুষের গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম। আর যার গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম হয় সে বোঝে গ্যাস্ট্রিকের জ্বালা কি। বিশেষ করে বুকের ভিতর জ্বালাপোড়া করে। আপনি এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করতে পারবেন শুধুমাত্র চিয়া সিড এর মাধ্যমে।

চিয়া সিড কিভাবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করে। প্রথম হলোচিয়া সিড এটাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তবে এটি সরাসরি গ্যাসটি এর সমস্যার সমাধান করবে না। ফাইবা সমৃদ্ধ চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে দ্রবণীয় ও দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এগুলো আপনার হজম প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করবে যার ফলে পেট ফাঁপা কমায় অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে।

আপনার এসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করবে। আপনি গ্যাস্ট্রিক কমানোর জন্য এক গ্লাস পানিতে দুই চামচচিয়া সিড নিবেন তারপরে। এটাতে এন্টি ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে। ও রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটিসিট গ্যাস্ট্রিকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে। কিভাবে খেতে হয় তার নিয়ম উপরোক্ত একটা অংশ দেওয়া রয়েছে। খেয়ে নিবেন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান হবে।

সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকার

সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকার। সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেলে এটি স্বাস্থ্য দিক থেকে অনেক উপকার হবে। মূলত এটি আপনার হজম প্রক্রিয়া উন্নত করবে। তবে এটি রাতেও খাওয়া যায় যদি আপনি রাতে খান সেক্ষেত্রে সকালবেলা আপনার পেটটা ক্লিয়ার হবে।

চিয়া সিডের ফাইবার রয়েছে এই ফাইবার আপনার শরীরের টক্সিন বের করতে সাহায্য করবে। এজন্য মূলত এটি হজমের সহায়ক এবং অস্ত্র পরিষ্কার করে। আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ ওজন নিয়ন্ত্রণটা করে কিভাবে পানিতে ফুলে যায়, যার ফলে পেটের ক্ষুধা খুব কম লাগে আপনি যদি সেটি খান আপনার ক্ষুধা কম লাগবে। আর কম খেলে শরীর কম লাগে এটাই স্বাভাবিক।


বড় সমস্যা পেটের সমস্যা হজম প্রক্রিয়া। হজম না হওয়ার কারণে আপনার পেট ক্লিয়ার হয় না এজন্য গ্যাস্ট্রিক সমস্যা হয় পেট ভেবে থাকে, কোষ্ঠকাঠিন্যের মত বড় সমস্যা হয়ে থাকে। তাই সকাল বেলা খালি পেটে আপনি এটি খাবেন আপনার এ সমস্যাটি আর থাকবে না। এই উপকারগুলো আপনি পাবেন যদি আপনি সকালবেলা চিয়া সিড খান।

চিয়া সিড এবং দুধ একত্রে খাওয়ার উপকার

চিয়া সিড এবং দুধ একত্রে খাওয়ার উপকার।চিয়া সিড এটা খেলে যে যে উপকার গুলো পাওয়া যায় তা আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। আপনি কি জানেন এই খাবারটার সঙ্গে যদি আপনি দুধ মিক্স করে খান তাহলে কি কি উপকার পাবেন। দুধ এবংচিয়া সিড একসঙ্গে খেলে যে যে উপকার গুলো পাবেন। মূলত কেন পাবেন এটা আমাদের জানা প্রয়োজন।

আমরা জানবো দুধে কি কি ভিটামিন রয়েছে। দুধ হল একটি আদর্শ খাবার। দুধে প্রথমে আমরা জানি যে ভিটামিন পাওয়া যায় তা হল প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। এছাড়াও দুধে রয়েছে ভিটামিন এ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই ভিটামিন কে এগুলো মূলত শারীরিকভাবে শরীরের অনেকটাই উপকার করে থাকে।

আপনি যদি দুধ ও চিয়া সিড একত্রে খান সেক্ষেত্রে আপনি অনেক উপকার পাবেন। বিশেষ করে আপনার শরীরের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হবে। যদি মাংস বেশি দুর্বল থাকে সেটা শক্ত হবে হজমের জন্য প্রচুর উপকারী কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে। আপনার শরীরের শক্তি বজায় রাখবে চুলের যত্ন। তাই এগুলো একত্রে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

কিভাবে খাবেন একটি পাত্রে এক গ্লাস দুধ নিবেন। অবশ্যই দুধগুলো বয়েল হতে হবে। তারপর দুধগুলো ঠান্ডা হওয়ার পর সেখানে কিছু এই ধরনের টেবিল চামচ দিয়ে২ চামচ চিয়া সিড ফেলে দিবেন তারপরে প্রায়ই ১৫ মিনিট পর সেটা খাওয়ার উপযুক্ত হবে আপনি সেগুলো একসাথে খেয়ে নিবেন। দেখবেন আপনার সমস্যা সমাধান হবে।

চিয়া সিডের মধ্যে কি কি ভিটামিন রয়েছে 

চিয়া সিডের মধ্যে কি কি ভিটামিন রয়েছে।চিয়া সিড অত্যন্ত একটি পুষ্টিকর এবং সুপারফুড খাদ্য। যা বিভিন্ন ভিটামিন প্রতি সমৃদ্ধ। এতে প্রধানত বেশ কয়েকটি ভিটামিন রয়েছে এর মধ্যে হলো ভিটামিন বি গ্রুপ বি ১ থিয়ামিন শক্তির উৎপাদনে সহযোগিতা করে। এমনকি আমাদের যে স্নায়ুতন্ত্র রয়েছে সেটার কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
চিয়া-সিড-খাওয়ার-উপকারিতা-জেনে-নিন-কেন-খাবেনএছাড়াও রয়েছে রিভো প্লাভিন যা কোষের বৃদ্ধি ও মেরামত করে। রয়েছে নায়াশিন ত্বকের জন্য প্রচুর ভাবে কাজ করে। ভিটামিন ই রয়েছে যা কোচকে ফ্রি করে ভিটামিন এ স্বাস্থ্যের জন্য প্রচুর উন্নত। ফোলেট কোষ বিভাজন সংশ্লেষণ সহযোগিতা করে।

এর অতিরিক্ত পুষ্টি উপাদান হলো উচ্চমাত্রা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড রয়েছে। রয়েছে ফাইবার, প্রোটিন ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এমনকি আয়রনের মত খনিজ উপাদানও রয়েছে। এইগুলো মূলত আমাদের শরীরের হৃদরোগে ঝুঁকি কমায়। হজমের সহযোগিতা করে। তাই আমরা নিয়মিত এই চিয়া সিড খাওয়ার চেষ্টা করব। 

চিয়া সিড কোথায় পাবেন এর দাম কত

চিয়া সিড কোথায় পাবেন এর দাম কত। প্রথমে জানি এগুলো কোথায় পাবেন। এগুলো মূলত বাজারে পাওয়া যায় অনেক যেগুলো বাজারে খোলা বাজারে ওষুধ বিক্রি করতে আসে বিভিন্ন গাছের ওষুধ তাদের কাছে আপনি এগুলো পেতে পারেন। এছাড়াও এগুলো চাষ করা হয় মূলত অনেকেই এগুলো বাবরের দানা বলে চেনে।

এবার জানি এটার দাম কত এটার দাম মূলত জাত ভেদে কমবেশি হতে পারে। ৫০০ গ্রাম চিয়া সিডের দাম ৩৫০ থেকে প্রায় 400 টাকার মতো হতে পারে। আপনি এখন হিসেব করেন এক কেজি কত টাকা দিয়ে পাবেন মূলত প্রায় ৬০০ টাকার মত। এছাড়াও এটার দাম বিভিন্ন জাত বেদে হতে পারে।


তা নির্দিষ্ট মূল্য জানতে স্থায়ী স্থানীয় বাজারে যোগাযোগ করবেন। তবে আনুমানিক যে দামটি বলেছি এর দামটি থেকে একটু কম বেশি হতে পারে। বিভিন্ন স্টোর গুলোতে খোঁজ করতে পারেন। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলের বাজারগুলোতে খোলা বাজারে এগুলো পাওয়া যায়। আর যদি আপনি শহর অঞ্চলে যেতে পারেন তাহলে বিভিন্ন স্টোরে এগুলো পেতে পারেন।

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা এ নিয়ে আমাদের শেষ কথা

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা এ নিয়ে আমাদের শেষ কথা।চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা অনেক আপনারা যদি নিয়ম অনুযায়ী খেতে পারেন তাহলে আপনাদের শরীরের জন্য অনেকটাই উপকার হবে। চিয়া সিড সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের এই আর্টিকেলে রয়েছে।

এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করবেন রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ। এরকম ধরনের আপডেট পেতে দৈনিক ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সপ্নসেবা ব্লগার পেজের নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয় ।

comment url